ডিমে কোন ভিটামিন নেই?
A
ভিটামিন-এ
B
ভিটামিন-বি
C
ভিটামিন-সি
D
ভিটামিন-ডি
উত্তরের বিবরণ
ভিটামিন সি (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড) এবং এর উৎস
-
ভিটামিন সি-কে অ্যাসকরবিক অ্যাসিড বলা হয়।
-
এটি প্রধানত বিভিন্ন ফল ও সবুজ শাকসবজিতে পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ: পেয়ারা, বাতাবী লেবু, কমলা, আমড়া, বাঁধাকপি, টমেটো, আনারস, কাঁচা মরিচ, তাজা শাকসবজি ইত্যাদি।
-
সবুজ শাকসবজি যেমন: বাঁধাকপি, ফুলকপি, পালং শাকেও ভিটামিন সি থাকে।
-
সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল হলো আমলকি।
-
ডিম ও দুধে ভিটামিন সি নেই, তবে এতে অন্যান্য সব ভিটামিন পাওয়া যায়।
অন্য ভিটামিন ও উৎস
-
ভিটামিন এ: দুধ, মাখন, চর্বি, ডিম, গাজর, আম, কাঁঠাল, রঙিন শাকসবজি, মলা মাছ ইত্যাদিতে থাকে।
-
ভিটামিন বি: ঈস্ট, ঢেঁকিছাঁটা চাল, আটা, অঙ্কুরিত ছোলা, মুগ ডাল, মটর, ফুলকপি, চিনাবাদাম, শিমের বীচি, কলিজা, হৃদপিন্ড, দুধ, ডিম, মাংস, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদিতে থাকে।
-
ভিটামিন ডি: ডিম, দুধ, কলিজা, দুগ্ধজাত দ্রব্য, মাছের তেল, ভোজ্য তেল ইত্যাদিতে থাকে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago
শূন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ কত?
Created: 1 week ago
A
২৮০ m/s
B
০
C
৩৩২ m/s
D
১১২০ m/s
শব্দের গতি এবং মাধ্যম
-
শব্দ হল এক ধরনের যান্ত্রিক তরঙ্গ, অর্থাৎ শব্দ চলার জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন।
-
কঠিন পদার্থে শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি হয়, যেমন ইস্পাত বা লোহা। কারণ এখানে কণাগুলোর ঘনত্ব বেশি এবং তারা কম দমনীয়।
-
তরল পদার্থে (যেমন পানি) শব্দের গতি কঠিনের তুলনায় কম।
-
বায়বীয় পদার্থে (যেমন বায়ু) শব্দের গতি আরও কম।
-
শূন্য বা ভ্যাকুয়ামে শব্দ যেতে পারে না, তাই এখানে শব্দের বেগ শূন্য হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি
0
Updated: 1 week ago
ছায়াপথ তার নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে ঘুরে আসতে যে সময় লাগে তাকে কি বলে?
Created: 3 months ago
A
সৌর বছর
B
কসমিক ইয়ার
C
আলোক বর্ষ
D
পলিসার
ছায়াপথ:
- সৌরজগতের গ্রহসমূহ সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, আর সূর্য মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সির মধ্যবিন্দুকে কেন্দ্র করে ঘুরছে।
- এই মধ্যবিন্দুর চারদিকে একবার ঘুরে আসতে পৃথিবীর ২২৫-২৫০ মিলিয়ন বছর সময় লাগে।
- এই সময়টাকেই কসমিক ইয়ার বা গ্যালাকটিক ইয়ার বলে।
- ছায়াপথের নিজ অক্ষে আবর্তনকালকে কসমিক ইয়ার বলে।
উৎস: Britannica.com
0
Updated: 3 months ago
কোনটি জৈব অম্ল?
Created: 2 months ago
A
নাইট্রিক এসিড
B
হাইড্রোক্লোরিক এসিড
C
এসিটিক এসিড
D
সালফিউরিক এসিড
দুর্বল এসিড
-
সাধারণভাবে বেশিরভাগ জৈব এসিড দুর্বল প্রকৃতির হয়।
-
এগুলো নানা রকম ফল, সবজি ও খাদ্যদ্রব্যে স্বাভাবিকভাবে পাওয়া যায়।
-
তাই এগুলো সাধারণত খাওয়ার উপযোগী ও নিরাপদ।
-
উদাহরণ: ইথানয়িক এসিড (ভিনেগারে), টারটারিক এসিড (আঙুরে), এসিটিক এসিড, সাইট্রিক এসিড (লেবুতে), এসকরবিক এসিড (ভিটামিন–সি), ম্যালিক এসিড (আপেলে) ইত্যাদি।
শক্তিশালী এসিড
-
সাধারণত বেশিরভাগ অজৈব এসিড শক্তিশালী হয়ে থাকে।
-
এগুলো মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর ও বিষাক্ত।
-
তাই এসব এসিড খাওয়া যায় না।
-
উদাহরণ: হাইড্রোক্লোরিক এসিড, সালফিউরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড ইত্যাদি।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 months ago