A
মাইকোমিটার
B
হাইগ্রোমিটার
C
ব্যারোমিটার
D
গ্রাভিমিটার
উত্তরের বিবরণ
বায়ুর আর্দ্রতা
বায়ুতে জলীয়বাষ্পের উপস্থিতিকে বায়ুর আর্দ্রতা বলা হয়। যদি বায়ুতে জলীয়বাষ্প না থাকে, তবে পানিচক্র সম্পূর্ণভাবে ঘটতে পারত না। সাধারণভাবে বায়ুমণ্ডলে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ খুব কম, প্রায় ১% এর কম। কিন্তু আর্দ্র বায়ুতে এটি প্রায় ২–৫% পর্যন্ত বেড়ে যায়।
বায়ুর আর্দ্রতা পরিমাপ:
বায়ুর আর্দ্রতা হাইগ্রোমিটার দ্বারা মাপা হয়।
আর্দ্রতার প্রধান দুই প্রকার:
-
পরম আর্দ্রতা: নির্দিষ্ট আয়তনের বায়ুতে থাকা জলীয়বাষ্পের প্রকৃত পরিমাণ।
-
আপেক্ষিক আর্দ্রতা: নির্দিষ্ট আয়তনের বায়ুতে থাকা প্রকৃত জলীয়বাষ্পের পরিমাণ ও সেই আয়তনের বায়ুকে একই তাপমাত্রায় সম্পূর্ণ পরিপৃক্ত করতে যে পরিমাণ জলীয়বাষ্প লাগবে, তার অনুপাত।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 day ago
কোনটি জারক পদার্থ নয়?
Created: 1 week ago
A
হাইড্রোজেন
B
অক্সিজেন
C
ক্লোরিন
D
ব্রোমিন
জারণ-বিজারণে জারক ও বিজারক পদার্থ
১. জারক পদার্থ (Oxidant):
-
জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় যে পদার্থ ইলেকট্রন গ্রহণ করে, তাকে জারক বা অক্সিডেন্ট বলে।
-
ইলেকট্রন গ্রহণ করার পর জারক নিজেই বিজারিত (কম্পাউন্ড বা পদার্থ কম আয়ন বা কম শক্তিশালী অবস্থায় আসে) হয়।
-
কোনো পদার্থের ইলেকট্রন গ্রহণের ক্ষমতা যত বেশি, সেই পদার্থ তত বেশি জারকধর্মী।
উদাহরণ:
SO₂, O₂, Cl₂, Br₂, HNO₃, H₂SO₄, H₂O₂
২. বিজারক পদার্থ (Reductant):
-
জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় যে পদার্থ ইলেকট্রন দানে সক্ষম, তাকে বিজারক বা রিডাক্ট্যান্ট বলে।
-
ইলেকট্রন দানের পর বিজারক নিজেই জারিত হয়।
-
কোনো পদার্থের ইলেকট্রন দানের ক্ষমতা যত বেশি, সেই পদার্থ তত বেশি বিজারকধর্মী।
উদাহরণ:
H, Li, Na, K, Rb — এগুলো তীব্র বিজারক।
Mg, Ca, SO₂, H₂S, H₂O₂ — এগুলোও বিজারক হিসেবে কাজ করে।
৩. বিশেষ কিছু মন্তব্য:
-
SO₂ একসাথে জারক ও বিজারক উভয় ভূমিকা পালন করতে পারে।
-
H₂O₂ সাধারণত জারকের মতো কাজ করে, কিন্তু অম্লীয় বা ক্ষারীয় পরিবেশে এটি বিজারক হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago
কোনটি জৈব অম্ল?
Created: 3 weeks ago
A
নাইট্রিক এসিড
B
হাইড্রোক্লোরিক এসিড
C
এসিটিক এসিড
D
সালফিউরিক এসিড
দুর্বল এসিড
-
সাধারণভাবে বেশিরভাগ জৈব এসিড দুর্বল প্রকৃতির হয়।
-
এগুলো নানা রকম ফল, সবজি ও খাদ্যদ্রব্যে স্বাভাবিকভাবে পাওয়া যায়।
-
তাই এগুলো সাধারণত খাওয়ার উপযোগী ও নিরাপদ।
-
উদাহরণ: ইথানয়িক এসিড (ভিনেগারে), টারটারিক এসিড (আঙুরে), এসিটিক এসিড, সাইট্রিক এসিড (লেবুতে), এসকরবিক এসিড (ভিটামিন–সি), ম্যালিক এসিড (আপেলে) ইত্যাদি।
শক্তিশালী এসিড
-
সাধারণত বেশিরভাগ অজৈব এসিড শক্তিশালী হয়ে থাকে।
-
এগুলো মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর ও বিষাক্ত।
-
তাই এসব এসিড খাওয়া যায় না।
-
উদাহরণ: হাইড্রোক্লোরিক এসিড, সালফিউরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড ইত্যাদি।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 3 weeks ago
সুষম খাদ্যের উপাদান কয়টি?
Created: 1 month ago
A
৪ টি
B
৫ টি
C
৬ টি
D
৮ টি
সুষম খাদ্য
মানবদেহের পুষ্টির প্রয়োজন ভালোভাবে পূরণ করতে সুষম খাদ্য খাওয়া খুব জরুরি। সুষম খাদ্যে মোট ৬ ধরনের উপাদান থাকে।
সুষম খাদ্যে শর্করা, প্রোটিন (আমিষ) এবং চর্বির পরিমাণ থাকে প্রায় ৪ : ১ : ১ অনুপাতে।
সুষম খাদ্যের উপাদান:
১। শর্করা
২। প্রোটিন (আমিষ)
৩। ভিটামিন
৪। খনিজ লবণ
৫। চর্বি
৬। পানি
সূত্র: সাধারণ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago