ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত গামা বিকিরণের উৎস কী?
A
আইসোটোন
B
আইসোটোপ
C
আইসোবার
D
আইসোমার
উত্তরের বিবরণ
ক্যান্সারের চিকিৎসায় গামা রশ্মি ব্যবহার করা হয়, এবং এর উৎস হিসেবে বিশেষ ধরনের আইসোটোপ ব্যবহৃত হয়। আইসোটোপ হলো সেই পরমাণু, যাদের প্রোটনের সংখ্যা একই কিন্তু ভরসংখ্যা ভিন্ন। ক্যান্সারের চিকিৎসায় সাধারণত কোবাল্ট-৬০ (⁶⁰Co) আইসোটোপ ব্যবহৃত হয়।
⁶⁰Co থেকে নির্গত গামা রশ্মি টিউমারের কোষ ধ্বংস করতে সাহায্য করে। এছাড়া, টিউমারের অবস্থান শনাক্ত করতেও এই তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, দ্বিতীয় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি,রসায়ন, নবম-দশম শ্রেণি
0
Updated: 1 month ago
Which of the following ecosystems covers the largest area of the earth's surface?
Created: 2 months ago
A
Desert Ecosystem
B
Mountain Ecosystem
C
Freshwater Ecosystem
D
Marine Ecosystem
The Marine Ecosystem is the largest existing ecosystem on our planet.
- Covering over 71% of the Earth’s surface, it’s a source of livelihood for over 3 billion people.
- The ocean also works as the main “lung” of our planet, releasing more oxygen into the atmosphere, notably through marine plants, than all the forests in the world, and absorbing 30% of the carbon dioxide produced by humans.
উৎস: un.org
0
Updated: 2 months ago
প্রাণিজগতের উৎপত্তি ও বংশসম্মন্ধীয় বিদ্যাকে বলে-
Created: 2 months ago
A
বায়োলজী
B
জুওলজী
C
জেনেটিক
D
ইভোলিউশন
জেনেটিক্স (Genetics):
-
জেনেটিক্স বা বংশগতি হলো বাবা-মার বৈশিষ্ট্য জিনের মাধ্যমে সন্তানের মধ্যে চলে আসা। এর ফলে সন্তান ও বাবা-মার মধ্যে শারীরিক ও চারিত্রিক মিল পাওয়া যায়।
-
আবার, জীব ও প্রাণীর উৎপত্তি ও বংশগত বৈশিষ্ট্য কিভাবে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে ছড়িয়ে পড়ে তা নিয়ে যে শাখা আলোচনা করে, সেটিই হলো জেনেটিক্স বা বংশগতিবিদ্যা।
ইভোলিউশন (Evolution)
-
বিবর্তন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে দীর্ঘ সময় ধরে জীবের গঠন ও স্বভাব ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয় এবং নতুন বৈশিষ্ট্য দেখা দেয়।
-
জুওলজি (Zoology)-এর বাংলা নাম হলো প্রাণিবিজ্ঞান, যেখানে প্রাণী ও তাদের গঠন, জীবনধারা ও বিবর্তন নিয়ে আলোচনা করা হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 months ago
হৃৎপিণ্ড কোন ধরনের পেশি দ্বারা গঠিত?
Created: 2 months ago
A
ঐচ্ছিক
B
অনৈচ্ছিক
C
বিশেষ ধরনের ঐচ্ছিক
D
বিশেষ ধরনের অনৈচ্ছিক
হৃৎপিণ্ডের গঠন
হৃৎপিণ্ড মানুষের দেহে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এটি বক্ষগহ্বরের বাম দিকে, দুই ফুসফুসের মাঝখানে অবস্থিত এবং দেখতে কিছুটা ত্রিকোণাকার ও ফাঁপা।
-
হৃৎপিণ্ড হৃৎপেশি (cardiac muscle) নামের এক ধরনের বিশেষ অনৈচ্ছিক পেশি দিয়ে তৈরি।
-
পুরো হৃৎপিণ্ডকে বাইরের দিকে পেরিকার্ডিয়াম নামে পাতলা আবরণ ঢেকে রাখে।
-
এর প্রাচীর তিনটি স্তর দ্বারা গঠিত—
বহিঃস্তর (এপিকার্ডিয়াম)
-
এটি বাইরের স্তর, যোজক কলা দিয়ে তৈরি।
-
স্তরে কিছুটা চর্বি থাকে।
-
আবরণী কলা দিয়ে এটি আবৃত থাকে।
মধ্যস্তর (মায়োকার্ডিয়াম)
-
বহিঃস্তর ও অন্তঃস্তরের মাঝখানে অবস্থান করে।
-
এটি শক্ত ও অনৈচ্ছিক হৃৎপেশি দিয়ে গঠিত।
-
হৃৎপিণ্ডের সংকোচন-প্রসারণ মূলত এই স্তরের কাজের মাধ্যমেই ঘটে।
অন্তঃস্তর (এন্ডোকার্ডিয়াম)
-
এটি ভেতরের স্তর।
-
হৃৎপিণ্ডের সব প্রকোষ্ঠ ও কপাটিকা এই স্তর দিয়ে আবৃত থাকে।
-
এ স্তর হৃৎপিণ্ডকে ভেতরে থেকে মসৃণ রাখে এবং চারটি প্রকোষ্ঠে বিভক্ত করে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি
0
Updated: 2 months ago