সোডিয়াম এসিটেটের সংকেত -
A
CH2COONa
B
(CH3COO)2Ca
C
CH3COONa
D
CHCOONa
উত্তরের বিবরণ
বিভিন্ন মৌলের রাসায়নিক সংকেত
নিচে কিছু সাধারণ যৌগ এবং তাদের রাসায়নিক সংকেত দেওয়া হলো:
-
সোডিয়াম এসিটেট – CH₃COONa
-
মিল্ক অফ লাইম (চুনার পানি) – Ca(OH)₂
-
বেকিং সোডা – NaHCO₃
-
চুনাপাথর – CaCO₃
-
ভিনেগার – CH₃COOH
-
চুন – CaO
-
তুঁত (কপার সালফেট) – CuSO₄·5H₂O
-
ক্যালামিন – ZnCO₃
-
ফিটকিরি – K₂SO₄·Al₂(SO₄)₃·24H₂O
-
গ্লুবার লবণ – Na₂SO₄·10H₂O
-
কাপড় কাচার সোডা – Na₂CO₃·10H₂O
-
ক্লোরোফর্ম – CHCl₃
-
ব্লিচিং পাউডার – Ca(OCl)Cl
উৎস: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি এবং বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago
প্রােটিন তৈরি হয়-
Created: 1 month ago
A
ফ্যাটি এসিড দিয়ে
B
সাইট্রিক এসিড দিয়ে
C
অ্যামিনাে এসিড দিয়ে
D
অক্সালিক এসিড দিয়ে
প্রোটিন শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জৈব যৌগ যা মূলত অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে গঠিত। এরা আমাদের দেহের বৃদ্ধি, কোষ নির্মাণ, মেরামত ও বিভিন্ন জৈব কার্যক্রম সম্পাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
প্রোটিন তৈরি হয় অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে।
-
কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেনের সমন্বয়ে আমিষ (প্রোটিন) গঠিত।
-
আমিষের একক হলো অ্যামিনো অ্যাসিড।
-
আমাদের শরীরে আমিষ পরিপাক হওয়ার পর তা ভেঙে অ্যামিনো অ্যাসিডে পরিণত হয়।
-
মানুষের শরীরে এখন পর্যন্ত ২০ প্রকার অ্যামিনো অ্যাসিড শনাক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে ৮টি অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড।
-
এই ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিড দেহ নিজে তৈরি করতে পারে না, তাই খাদ্য থেকে গ্রহণ করতে হয়।
-
অত্যাবশ্যকীয় ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিড হলো:
১. লাইসিন
২. লিউসিন
৩. আইসোলিউসিন
৪. মিথিওনিন
৫. ট্রিপটোফ্যান
৬. ভ্যালিন
৭. ফেনাইল অ্যালানিন
৮. থ্রিওনিন
0
Updated: 1 month ago
জারণ বিক্রিয়ায় কী ঘটে?
Created: 2 months ago
A
ইলেক্ট্রন গ্রহণ
B
ইলেক্ট্রন আদান-প্রদান
C
ইলেক্ট্রন বর্জন
D
শুধু তাপ উৎপন্ন হয়
রেডক্স বিক্রিয়া
-
জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় ইলেকট্রন এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যায়।
-
এই ধরনের বিক্রিয়াকে রেডক্স (Redox) বিক্রিয়া বলা হয়।
-
'রেডক্স' শব্দটি এসেছে দুইটি শব্দ থেকে—'রেডাকশন' (বিজারণ) ও 'অক্সিডেশন' (জারণ)।
-
বিজারণ অর্থ হলো ইলেকট্রন গ্রহণ করা, আর জারণ অর্থ ইলেকট্রন হারানো বা ছেড়ে দেওয়া।
-
জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় পরমাণুর জারণ সংখ্যা পরিবর্তিত হয়।
-
সব রেডক্স বিক্রিয়াই ইলেকট্রনের আদান-প্রদানের মাধ্যমে ঘটে।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 months ago
যেসব অণুজীব রোগ সৃষ্টি করে তাদের বলা হয়-
Created: 2 months ago
A
প্যাথজেনিক
B
ইনফেকশন
C
টক্সিন
D
জীবাণু
রোগ সংক্রমণ ও প্যাথোজেন
-
প্যাথোজেন (Pathogen):
জীববিজ্ঞান এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানে, প্যাথোজেন হলো সেই কোনো অণুজীব বা এজেন্ট যা রোগ সৃষ্টি করতে পারে। সহজ কথায়, “যে অণুজীব রোগের কারণ হয়, তাকে প্যাথোজেন বলা হয়।”উদাহরণ: ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক, প্রিয়ন, এবং অন্যান্য কিছু ক্ষুদ্র জীবাণু।
-
Oxford Dictionary অনুযায়ী: Pathogenic = (of a bacterium, virus, or other microorganism) causing disease.
-
ইতিহাস: ১৮৮০ সাল থেকে এই শব্দটি সাধারণত রোগ সৃষ্টিকারী এজেন্ট বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে।
-
-
সংক্রমণ (Infection):
সংক্রমণ হলো সেই প্রক্রিয়া যখন কোনো প্যাথোজেন আমাদের দেহে প্রবেশ করে এবং রোগের লক্ষণ তৈরি করে। -
টক্সিন (Toxin):
টক্সিন হলো ক্ষতিকারক বা বিষাক্ত পদার্থ, যা কোনো অণুজীব (বা অন্য উৎস) দ্বারা তৈরি হতে পারে। -
জীবাণু (Microorganism):
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণুজীব, যা সবসময় রোগ সৃষ্টি করে না। কিছু জীবাণু বিপজ্জনক (প্যাথোজেনিক) হতে পারে, আবার অনেকগুলো নিরীহ বা উপকারীও হতে পারে।
সংক্ষেপে:
“যে অণুজীব রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম, সেটিই প্যাথোজেন; সংক্রমণ হলো সেই প্যাথোজেনের প্রভাবে শরীরে রোগ দেখা; টক্সিন হলো বিষ; আর সব জীবাণুই রোগ সৃষ্টি করে না।”
উৎস: Oxford English Dictionary, Pathogenic
0
Updated: 2 months ago