কার্বোহাইড্রেট C, H এবং O-এর অনুপাত কত?
A
১ : ১ : ২
B
১ : ২ : ১
C
১ : ৩ : ২
D
১ : ৩ : ১
উত্তরের বিবরণ
কার্বোহাইড্রেট
-
কার্বোহাইড্রেট হলো উদ্ভিদের সবুজ অংশে সূর্যের আলো ও ক্লোরোফিলের সাহায্যে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও পানি থেকে তৈরি একটি গুরুত্বপূর্ণ জৈব যৌগ।
-
এটি জীবদেহে গুরুত্বপূর্ণ গঠনিক ও সঞ্চয়ী উপাদান হিসেবে কাজ করে।
-
আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যের প্রধান উৎসও কার্বোহাইড্রেট।
-
নামটি এসেছে “হাইড্রেটেড কার্বন” থেকে, অর্থাৎ এটি মূলত কার্বনের সঙ্গে জলের মিলন।
-
কার্বোহাইড্রেটের প্রতি অণুতে থাকে: একটি কার্বন (C), দুটি হাইড্রোজেন (H), এবং একটি অক্সিজেন (O)। অর্থাৎ, অনুপাত ১:২:১।
উৎস: উদ্ভিদবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago
কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে তথ্য আদান-প্রদানের প্রযুক্তিকে বলা হয়-
Created: 2 months ago
A
ই-মেইল
B
ইন্টারকম
C
ইন্টারনেট
D
টেলিগ্রাম
ইন্টারনেট
-
ইন্টারনেট হলো এমন একটি প্রযুক্তি যা কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে তথ্য আদান-প্রদান সম্ভব করে।
-
এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক।
-
ইন্টারনেটের শুরু হয় আরপানেট নামের একটি প্রকল্প থেকে।
-
১৯৬৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের একটি গবেষণার মাধ্যমে চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার আরপানেট নেটওয়ার্কে যুক্ত হয়।
ইন্টারনেটের ব্যবহারসমূহ
১. দ্রুত তথ্য বা ফাইল আদান-প্রদান করা।
২. তথ্য সংরক্ষণ করা।
৩. ই-কমার্সে ব্যবহার করা।
৪. তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা করা।
৫. ঘরে বসে কেনাবেচা করা।
৬. ব্যক্তিগত বা দলগতভাবে বুলেটিন বোর্ড তৈরি করা।
৭. মেসেজ বা ই-মেইল আদান-প্রদান করা।
সূত্র: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 2 months ago
কোন জারক রস পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাঁধায়?
Created: 2 months ago
A
পেপসিন
B
এমাইলেজ
C
রেনিন
D
ট্রিপসিন
রেনিন দুগ্ধ আমিষ কেসিনকে প্যারাকেসিনে পরিণত করে। যা পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাঁধায়।
দুধ একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার, যা সুষম খাদ্যের ছয়টি প্রধান উপাদান ধারণ করে। দুধের মধ্যে উপস্থিত শর্করাকে ল্যাকটোজ নামে পরিচিত এবং এতে থাকা প্রধান প্রোটিন হলো কেসিন।
পাকস্থলীর ভেতরে, রেনিন নামে একটি এঞ্জাইম কেসিন প্রোটিনকে প্যারাকেসিনে রূপান্তরিত করে, যার ফলে দুধ জমাট বাঁধে। এই জমাট বাঁধা দুধ পাকস্থলীতে খাবার হজমের প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সূত্র: জীববিজ্ঞান ২য় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি ও ব্রিটানিকা।
0
Updated: 2 months ago
কোনো কঠিন পদার্থ বিশুদ্ধ নাকি অবিশুদ্ধ তা কিসের মাধ্যমে নির্ণয় করা যায়?
Created: 1 month ago
A
ঘনীভবন
B
বাষ্পীভবন
C
গলনাংক
D
স্ফুটনাংক
কঠিন পদার্থ এবং গলনাঙ্কের মাধ্যমে বিশুদ্ধতা নির্ণয়
-
একটি কঠিন পদার্থের বিশুদ্ধতা তার গলনাঙ্ক দেখে বোঝা যায়।
-
যে তাপমাত্রায় পদার্থটি গলতে শুরু করে, সেই তাপমাত্রাকেই গলনাঙ্ক বলা হয়।
-
যদি কঠিনের মধ্যে কোনো অপদ্রব্য বা মিশ্রণ থাকে, তবে পদার্থটি তার স্বাভাবিক গলনাঙ্কে গলবে না; গলনাঙ্ক কমে যাবে এবং গলতে সময় লাগবে।
তরল পদার্থ এবং স্ফুটনাঙ্কের মাধ্যমে বিশুদ্ধতা নির্ণয়
-
কোনো তরল পদার্থ বিশুদ্ধ কি না তা নির্ণয় করা যায় তার স্ফুটনাঙ্ক পরীক্ষা করে।
-
বিশুদ্ধ তরলের স্ফুটনাঙ্ক নির্দিষ্ট থাকে, আর মিশ্রণ থাকলে তা পরিবর্তিত হয়।
উৎস: রসায়ন পাঠ্যবই, নবম–দশম শ্রেণি
0
Updated: 1 month ago