বিদ্যুৎ শক্তিকে শব্দ শক্তিতে রূপান্তরিত করা হয় কোন যন্ত্রের মাধ্যমে -
A
লাউড স্পিকার
B
অ্যামপ্লিফায়ার
C
জেনারেটর
D
মাল্টিমিটার
উত্তরের বিবরণ
শক্তির রূপান্তর
-
লাউডস্পিকার ও বৈদ্যুতিক ঘণ্টা: বিদ্যুৎ শক্তিকে শব্দ শক্তিতে রূপান্তর করে।
-
মাইক্রোফোন: শব্দ শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তর করে।
-
জেনারেটর বা ডায়নামো: যান্ত্রিক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তর করে।
-
বৈদ্যুতিক মোটর: তড়িৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তর করে।
-
মোবাইল ফোনের ব্যাটারি: চার্জ দেওয়ার মাধ্যমে বিদ্যুৎ শক্তিকে রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago
নবায়নযোগ্য জ্বালানী কোনটি?
Created: 2 months ago
A
পরমাণু শক্তি
B
কয়লা
C
পেট্রোল
D
প্রাকৃতিক গ্যাস
শক্তির উৎস
শক্তির উৎস প্রধানত দুটি প্রকারে বিভক্ত:
নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস (Renewable Energy Sources)
-
নবায়নযোগ্য শক্তি হলো এমন ধরনের শক্তি যা স্বল্প সময়ের মধ্যে পুনরায় ব্যবহার করা যায় এবং কখনও শেষ হয় না।
-
এটি পরিবেশের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ, তাই এটিকে “গ্রীন শক্তি” ও বলা হয়।
-
বর্তমান সময়ে মানুষ যে পরিমাণ শক্তি ব্যবহার করে তার প্রায় পাঁচভাগের এক ভাগই নবায়নযোগ্য শক্তি থেকে আসে।
-
উদাহরণ:
-
সৌর শক্তি (Solar Energy)
-
বায়ু শক্তি (Wind Energy)
-
সমুদ্রস্রোত শক্তি (Tidal Energy)
-
ভূ-তাপীয় শক্তি (Geothermal Energy)
-
পরমাণু শক্তি (Nuclear Energy)
-
অনবায়নযোগ্য শক্তির উৎস (Non-Renewable Energy Sources)
-
অনবায়নযোগ্য শক্তি হলো এমন শক্তি যা একবার ব্যবহার হয়ে গেলে পুনরায় পাওয়া যায় না।
-
প্রকৃতিতে এর পরিমাণ সীমিত এবং চাহিদার তুলনায় আমাদের দেশে মজুদও খুব বেশি নয়।
-
এর উৎপাদন খরচ বেশি এবং অনেক সময় পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
-
উদাহরণ:
-
কয়লা (Coal)
-
প্রাকৃতিক গ্যাস (Natural Gas)
-
খনিজ তেল (Petroleum)
-
নিউক্লিয় শক্তি (Nuclear Energy)
-
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।
0
Updated: 2 months ago
তাপ ইঞ্জিনের কাজ- (Heat Engine)
Created: 1 month ago
A
যান্ত্রিকশক্তিকে তাপশক্তিতে রূপান্তর
B
তাপশক্তিকে যান্ত্রিকশক্তিতে রূপান্তর
C
বিদ্যুৎশক্তিকে যান্ত্রিকশক্তিতে রূপান্তর
D
তাপশক্তিকে বিদ্যুৎশক্তিতে রূপান্তর
তাপীয় ইঞ্জিন
তাপীয় ইঞ্জিন হলো এমন একটি যন্ত্র, যা তাপশক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তর করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, বাষ্প ইঞ্জিন, পেট্রোল ইঞ্জিন, এবং ডিজেল ইঞ্জিন।
মূল বৈশিষ্ট্যগুলো
-
তাপীয় ইঞ্জিনে দুটি প্রধান অংশ থাকে: তাপ উৎস এবং তাপগ্রাহক।
-
ইঞ্জিন কোনো উচ্চ তাপমাত্রার উৎস থেকে তাপ গ্রহণ করে, তার একটি অংশকে কাজে রূপান্তরিত করে।
-
যে অংশ তাপে কাজ হয়নি, তা পরিবেশে বা শীতল বস্তুতে ছেড়ে দেয়।
-
ইঞ্জিন সবসময় একটি চক্র পূর্ণ করে, অর্থাৎ কাজ শেষে আবার প্রাথমিক অবস্থায় ফিরে আসে।
-
তাপ উৎসের তাপমাত্রা সর্বদা তাপগ্রাহকের চেয়ে বেশি হতে হবে, যাতে তাপ স্থানান্তর সম্ভব হয়।
উদাহরণ:
-
বাষ্প ইঞ্জিন
-
পেট্রোল ইঞ্জিন
-
ডিজেল ইঞ্জিন
সূত্র: পদার্থ বিজ্ঞান, প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago
মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের প্রধান উৎস-
Created: 2 months ago
A
পরিপাক
B
খাদ্য গ্রহণ
C
শ্বসন
D
রক্ত সংবহন
শ্বসন
শ্বসন হলো সেই প্রক্রিয়া যেখানে জটিল খাদ্যদ্রব্য যেমন শর্করা, প্রোটিন, এবং চর্বি এনজাইমের সাহায্যে অক্সিজেনের উপস্থিতিতে ভেঙ্গে সহজ যৌগে পরিণত হয়। এই প্রক্রিয়ার সময় কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO₂) ও পানি (H₂O) উৎপন্ন হয়।
শ্বসনের মাধ্যমে যে শক্তি তৈরি হয়, তা জীবের বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়। তাই মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের মূল উৎস হলো শ্বসন।
শ্বসন প্রধানত কোষের মাইটোকন্ড্রিয়া ও সাইটোপ্লাজমে ঘটে, তবে মূলভাবে এটি মাইটোকন্ড্রিয়াতেই সংঘটিত হয়।
অক্সিজেনের প্রয়োজন অনুযায়ী শ্বসনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়:
-
সবাত শ্বসন (Aerobic respiration): যেখানে অক্সিজেন প্রয়োজন।
-
অবাত শ্বসন (Anaerobic respiration): যেখানে অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 2 months ago