A
মেশ নেটওয়ার্কে
B
একটি কেন্দ্রীয় হাব ব্যবহার করে
C
একটি বৃত্তাকার লুপে
D
একটি একক কেন্দ্রিয় ক্যাবলের মাধ্যমে
উত্তরের বিবরণ
বাস টপোলজি (Bus Topology)
-
সংজ্ঞা: বাস টপোলজিতে সব ডিভাইস একটি কেন্দ্রীয় মূল ক্যাবল বা ব্যাকবোন-এর সঙ্গে সংযুক্ত থাকে।
-
ডেটা ট্রান্সমিশন: কোনো ডিভাইস ডেটা পাঠালে তা পুরো লাইনে প্রবাহিত হয়; প্রয়োজনীয় গন্তব্য ডিভাইস তা গ্রহণ করে।
-
প্রধান বৈশিষ্ট্য:
-
সহজ ও কম খরচে।
-
লাইনে কোনো সমস্যা হলে পুরো নেটওয়ার্ক প্রভাবিত হয়।
-
মূল ক্যাবলের উভয় প্রান্তে টারমিনেটর ব্যবহার করা হয়।
-
কোন কেন্দ্রিয় কম্পিউটার থাকে না।
-
-
প্রতিযোগিতামূলক টপোলজি:
-
মেশ নেটওয়ার্ক: প্রতিটি ডিভাইস একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত।
-
স্টার টপোলজি: ডিভাইসগুলো কেন্দ্রিয় হাবের মাধ্যমে যুক্ত।
-
রিং টপোলজি: ডিভাইসগুলো সার্কুলার চেইনে থাকে।
-
নেটওয়ার্ক টপোলজি সংজ্ঞা:
-
নেটওয়ার্কে কম্পিউটার বা নোডগুলোর সংযোগের কাঠামো ও ব্যবস্থাপনা।
-
ব্যবহারের ক্ষেত্র, তথ্য আদান-প্রদানের গতি ও রক্ষণাবেক্ষণ বিবেচনা করে বিভিন্ন ধরনের টপোলজি ব্যবহার করা হয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 day ago
বুলিয়ান উপপাদ্য অনুসারে, A + A = ?
Created: 1 week ago
A
A
B
1
C
0
D
A‘
বুলিয়ান উপপাদ্য (Boolean Algebra):
বুলিয়ান উপপাদ্য হলো একটি গাণিতিক কাঠামো, যা লজিক্যাল অপারেশন যেমন AND, OR, NOT ইত্যাদির জন্য ব্যবহৃত হয়। এতে প্রতিটি ভেরিয়েবল কেবল দুটি মান নিতে পারে: 0 বা 1।
মূল ধারণা:
বুলিয়ান সংযুক্তি (OR): দুটি ভেরিয়েবলের মধ্যে যেকোনো একটি সত্য হলে ফলাফল সত্য হবে।
উদাহরণ:
𝐴
+
𝐵
A+B → যদি A অথবা B সত্য হয়, ফলাফল হবে 1।
একই ভেরিয়েবলকে OR অপারেশনে নিজের সঙ্গে যোগ করা:
𝐴
+
𝐴
=
𝐴
A+A=A
অর্থাৎ কোন ভেরিয়েবলকে নিজের সাথে যুক্ত করলে তার মান অপরিবর্তিত থাকে। এটি একটি মৌলিক নিয়ম।
বুলিয়ান অ্যালজেবরার বৈশিষ্ট্য:
এটি বাইনারি উপাদানসমূহের গেইট দ্বারা গঠিত গাণিতিক পদ্ধতি।
'+' ও '•' (বা '-') চিহ্নের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
OR (যোগ) ও AND (গুণ) অপারেশন দ্বারা সমস্ত কাজ সম্পন্ন করা হয়।
সাধারণ বীজগণিতের ভিন্নতা হলো:
সাধারণ বীজগণিতে চলকের বিভিন্ন মান থাকতে পারে।
বুলিয়ান বীজগণিতে একটি চলক কেবল দুইটি মান নিতে পারে:
সত্য (True, T বা 1)
মিথ্যা (False, F বা 0)
বাস্তব উদাহরণ: এটি অপটিক্যাল ফাইবারে আলোহীন বা আলোযুক্ত অবস্থা হিসাবেও প্রয়োগ করা যায়।

0
Updated: 1 week ago
ভিআর জগতে “HMD” বলতে বোঝায়:
Created: 1 day ago
A
Head-Mounted Display
B
High Motion Device
C
Human-Machine Design
D
Head-Motion Detector
তথ্য প্রযুক্তি
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
ভিআর (ভার্চুয়াল রিয়েলিটি) ও HMD
HMD (Head-Mounted Display):
-
HMD হলো একটি ডিভাইস যা সরাসরি ব্যবহারকারীর মাথায় ব্যবহার করা হয়।
-
এটি চোখের সামনে স্ক্রিন প্রদর্শন করে, যাতে ব্যবহারকারী ভার্চুয়াল পরিবেশ দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পারে।
-
HMD-তে সাধারণত থাকে লেন্স, সেন্সর এবং ডিসপ্লে ইউনিট, যা চোখের সামঞ্জস্য এবং মাথার আন্দোলন ট্র্যাক করে।
-
HMD ব্যবহার করে ব্যবহারকারী 3D গ্রাফিক্স, ভিডিও, গেম বা ভার্চুয়াল সিমুলেশন দেখতে এবং ভার্চুয়াল জগতে ইন্টারঅ্যাকশন করতে পারে।
উত্তর: ক) Head-Mounted Display ✅
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR):
-
VR হলো কম্পিউটার সিস্টেম ব্যবহার করে কোনো বস্তু, ঘটনা বা পরিবেশের বাস্তবসম্মত বা ত্রিমাত্রিক রূপায়ণ।
-
এটি বাস্তব নয়, তবে ব্যবহারকারীর কাছে বাস্তব মনে হয়।
-
VR কম্পিউটার প্রযুক্তি ও সিমুলেশন তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে তৈরি, এবং ত্রি-মাত্রিক ইমেজ ব্যবহার করে অসম্ভব কাজও সম্ভব করে তোলে।
উৎস:
১) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
২) ScienceDirect [লিংক]

0
Updated: 1 day ago
১৯৮০-এর দশকে কোন কম্পিউটিং প্রযুক্তি তৈরিতে IBM সুপরিচিত ছিল?
Created: 1 day ago
A
স্মার্টফোন
B
পার্সোনাল কম্পিউটার
C
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং
D
ক্লাউড স্টোরেজ
IBM এবং পার্সোনাল কম্পিউটার
-
১৯৮০-এর দশকে IBM পার্সোনাল কম্পিউটারের (PC) জন্য সুপরিচিত ছিল।
-
এই সময়ে IBM বাজারে সহজলভ্য, অফিস ও ব্যক্তিগত ব্যবহারের PC নিয়ে আসে।
-
IBM PC-এর মডুলার ডিজাইন ও ওপেন আর্কিটেকচার অন্যান্য হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার নির্মাতাদের উৎসাহিত করে।
-
এর ফলে কম্পিউটার বাজারে বেশি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
-
স্মার্টফোন, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং বা ক্লাউড স্টোরেজ তখনো ব্যাপকভাবে ব্যবহার হয়নি।
-
সুতরাং ১৯৮০-এর দশকে IBM-এর প্রধান অবদান হলো পার্সোনাল কম্পিউটার।
IBM সংক্ষেপে:
-
পূর্ণরূপ: International Business Machines Corporation
-
ডাকনাম: Big Blue
-
প্রতিষ্ঠাতা: চার্লস র্যানলেট ফ্লিন্ট
-
প্রতিষ্ঠার তারিখ: ১৬ জুন, ১৯১১
-
সদর দপ্তর: আরমংক, নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র
-
প্রথম কম্পিউটার: মেইনফ্রেম কম্পিউটার
-
বর্তমান লোগো ব্যবহার শুরু: ১৯৭২
উৎস: IBM অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 day ago