A
স্মার্টফোন
B
পার্সোনাল কম্পিউটার
C
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং
D
ক্লাউড স্টোরেজ
উত্তরের বিবরণ
IBM এবং পার্সোনাল কম্পিউটার
-
১৯৮০-এর দশকে IBM পার্সোনাল কম্পিউটারের (PC) জন্য সুপরিচিত ছিল।
-
এই সময়ে IBM বাজারে সহজলভ্য, অফিস ও ব্যক্তিগত ব্যবহারের PC নিয়ে আসে।
-
IBM PC-এর মডুলার ডিজাইন ও ওপেন আর্কিটেকচার অন্যান্য হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার নির্মাতাদের উৎসাহিত করে।
-
এর ফলে কম্পিউটার বাজারে বেশি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
-
স্মার্টফোন, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং বা ক্লাউড স্টোরেজ তখনো ব্যাপকভাবে ব্যবহার হয়নি।
-
সুতরাং ১৯৮০-এর দশকে IBM-এর প্রধান অবদান হলো পার্সোনাল কম্পিউটার।
IBM সংক্ষেপে:
-
পূর্ণরূপ: International Business Machines Corporation
-
ডাকনাম: Big Blue
-
প্রতিষ্ঠাতা: চার্লস র্যানলেট ফ্লিন্ট
-
প্রতিষ্ঠার তারিখ: ১৬ জুন, ১৯১১
-
সদর দপ্তর: আরমংক, নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র
-
প্রথম কম্পিউটার: মেইনফ্রেম কম্পিউটার
-
বর্তমান লোগো ব্যবহার শুরু: ১৯৭২
উৎস: IBM অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 day ago
"হ্যাপটিক গ্লাভস" - কোন ডিভাইস হিসেবে পরিচিত?
Created: 1 day ago
A
ইনপুট ডিভাইস
B
আউটপুট ডিভাইস
C
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
D
কোনোটিই নয়
তথ্য প্রযুক্তি
ইনপুট ডিভাইস (Input Device)
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
উত্তর: গ) ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
ব্যাখ্যা:
-
হ্যাপটিক গ্লাভস ব্যবহারকারীর হাতের গতি শনাক্ত করে (ইনপুট) এবং একই সময়ে স্পর্শের অনুভূতি প্রদান করে (আউটপুট)।
-
এটি VR বা AR পরিবেশে ভার্চুয়াল অবজেক্ট স্পর্শ করলে বাস্তবের মতো প্রতিক্রিয়া দেয়।
-
তাই এটি ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস, যা ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার সিস্টেমের মধ্যে দুইমুখী যোগাযোগের মাধ্যম।
অন্যান্য পেরিফেরাল ডিভাইসের ধরন:
-
ইনপুট ডিভাইস: Keyboard, Mouse, Scanner, Digital Camera ইত্যাদি।
-
আউটপুট ডিভাইস: Monitor, Printer, Speaker, Projector ইত্যাদি।
-
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস: Hard Disk, CD/DVD, Touch Screen, Pendrive ইত্যাদি।
উৎস: মৌলক কম্পিউটার শিক্ষা (বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়), Cornell University.

0
Updated: 1 day ago
যদি একাধিক ফিল্ডকে প্রাইমারি কী হিসেবে ধরা হয়, তখন তাকে কী বলা হয়?
Created: 1 day ago
A
প্রাইমারি কী
B
ফরেন কী
C
কম্পোজিট প্রাইমারি কী
D
অল্টারনেট কী
তথ্য প্রযুক্তি
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
উত্তর: গ) কম্পোজিট প্রাইমারি কী
ব্যাখ্যা:
-
কম্পোজিট প্রাইমারি কী হলো একটি প্রাইমারি কী যা একাধিক ফিল্ড বা কলামের সমন্বয়ে তৈরি হয়।
-
সাধারণত প্রাইমারি কী একটি টেবিলের প্রতিটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে শনাক্ত করার জন্য ব্যবহার হয়। কিন্তু কখনও কখনও একটি কলাম যথেষ্ট নয়, তখন দুই বা ততোধিক কলাম একত্রিত করে রেকর্ডের অনন্য সনাক্তকরণ নিশ্চিত করা হয়।
-
এটি রিলেশনাল ডেটাবেজ ডিজাইনে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ডেটার সংহতি বজায় রাখে এবং অনন্য রেকর্ড শনাক্ত করতে সাহায্য করে।
মূল সম্পর্কিত কী-এর ধরনসমূহ:
-
প্রাইমারি কী (Primary Key): একক ফিল্ড যা প্রতিটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে শনাক্ত করে।
-
ফরেন কী (Foreign Key): অন্য টেবিলের প্রাইমারি কীকে বর্তমান টেবিলে ব্যবহার করে সম্পর্ক স্থাপন করে।
-
কম্পোজিট প্রাইমারি কী: একাধিক ফিল্ডকে একত্রিত করে একটি অনন্য কী তৈরি করা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 day ago
গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নাম কী?
Created: 1 day ago
A
অ্যালেক্সা
B
সিরি
C
জেমিনি
D
কোরটানা
তথ্য প্রযুক্তি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence - AI )
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা – জেমিনি (Gemini)
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
জেমিনি (Gemini) হলো গুগলের সর্বশেষ ও উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
-
এটি ব্যবহারকারীদের জটিল তথ্য বিশ্লেষণ, প্রশ্নোত্তর, লেখালিখি এবং বিভিন্ন কার্য সম্পাদনে সহায়তা করে।
-
জেমিনি সাধারণ ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টের মতো নয়; এটি আরও উন্নত, শিক্ষণীয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেখার ক্ষমতা সম্পন্ন মডেল।
-
ব্যবহারকারীরা জেমিনির মাধ্যমে সহজে তথ্য সংগ্রহ, সমস্যা সমাধান এবং দৈনন্দিন কাজ আরও দক্ষভাবে সম্পন্ন করতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
-
ক) অ্যালেক্সা: অ্যামাজনের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
খ) সিরি: অ্যাপলের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
গ) জেমিনি: গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ✅
-
ঘ) কোরটানা: মাইক্রোসফটের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য:
-
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) হলো এমন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যা কম্পিউটারে মানবসদৃশ চিন্তা, সমস্যা সমাধান, শেখার এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা প্রদান করে।
মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:
১. বিষয় সংক্রান্ত ধারণা গ্রহণ।
২. সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধানের পথ নির্দেশ।
৩. সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা।
৪. নতুন জ্ঞান অর্জন এবং ব্যবহার।
৫. ভাষা বোঝার ক্ষমতা।
৬. মানুষের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর ক্ষমতা।
৭. জটিল অবস্থা অনুধাবন ও পরিচালনা।
৮. নতুন পরিস্থিতিতে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা।
৯. ভুল বা অসম্পূর্ণ তথ্য পরিচালনা।
১০. সম্পর্কিত বিষয়গুলো অনুধাবন এবং সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago