ভিআর জগতে “HMD” বলতে বোঝায়:
A
Head-Mounted Display
B
High Motion Device
C
Human-Machine Design
D
Head-Motion Detector
উত্তরের বিবরণ
ভিআর (ভার্চুয়াল রিয়েলিটি) ও HMD
HMD (Head-Mounted Display):
-
HMD হলো একটি ডিভাইস যা সরাসরি ব্যবহারকারীর মাথায় ব্যবহার করা হয়।
-
এটি চোখের সামনে স্ক্রিন প্রদর্শন করে, যাতে ব্যবহারকারী ভার্চুয়াল পরিবেশ দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পারে।
-
HMD-তে সাধারণত থাকে লেন্স, সেন্সর এবং ডিসপ্লে ইউনিট, যা চোখের সামঞ্জস্য এবং মাথার আন্দোলন ট্র্যাক করে।
-
HMD ব্যবহার করে ব্যবহারকারী 3D গ্রাফিক্স, ভিডিও, গেম বা ভার্চুয়াল সিমুলেশন দেখতে এবং ভার্চুয়াল জগতে ইন্টারঅ্যাকশন করতে পারে।
উত্তর: ক) Head-Mounted Display ✅
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR):
-
VR হলো কম্পিউটার সিস্টেম ব্যবহার করে কোনো বস্তু, ঘটনা বা পরিবেশের বাস্তবসম্মত বা ত্রিমাত্রিক রূপায়ণ।
-
এটি বাস্তব নয়, তবে ব্যবহারকারীর কাছে বাস্তব মনে হয়।
-
VR কম্পিউটার প্রযুক্তি ও সিমুলেশন তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে তৈরি, এবং ত্রি-মাত্রিক ইমেজ ব্যবহার করে অসম্ভব কাজও সম্ভব করে তোলে।
উৎস:
১) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
২) ScienceDirect [লিংক]
0
Updated: 1 month ago
___________ equation describes the wave nature of particles.
Created: 1 week ago
A
Schrödinger
B
Maxwell's
C
Newton's wave
D
Newton's wave
এই সমীকরণটি কোয়ান্টাম মেকানিক্সে কণার তরঙ্গ-প্রকৃতি ব্যাখ্যা করে। এটি এমন একটি মৌলিক সমীকরণ যা দেখায় কীভাবে একটি কোয়ান্টাম সিস্টেমের wave function সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় এবং পদার্থের wave-particle duality ধারণাকে প্রকাশ করে।
-
Schrödinger equation কণার তরঙ্গ প্রকৃতি ও শক্তির মধ্যে সম্পর্ক ব্যাখ্যা করে।
-
Maxwell's equations কেবল বৈদ্যুতিক ও চৌম্বক ক্ষেত্র এবং তাদের তরঙ্গের আচরণ বর্ণনা করে, কণার নয়।
-
Newton’s wave নামে কোনো বৈজ্ঞানিক ধারণা নেই; Newton’s laws ক্লাসিক্যাল মেকানিক্সে বস্তুগত গতি ব্যাখ্যা করে।
-
Gauss-Jordan method লিনিয়ার সমীকরণ সমাধানের একটি গাণিতিক প্রক্রিয়া, যা তরঙ্গ-কণা দ্বৈততার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়।
0
Updated: 1 week ago
OR গেইটের সত্যক সারণী (Truth Table) অনুযায়ী, কখন আউটপুট ০ হয়?
Created: 1 month ago
A
সব ইনপুট ১ হলে
B
কমপক্ষে একটি ইনপুট ১ হলে
C
যেকোনো একটি ইনপুট ০ হলে
D
সব ইনপুট ০ হলে
◉ OR Gate একটি লজিক গেইট, যা ইনপুটগুলোর মধ্যে যেকোনো একটি ইনপুট ১ হলে আউটপুট ১ দেয়।
কিন্তু সব ইনপুট যদি ০ হয়, তখনই একমাত্র আউটপুট ০ হয়।
অর গেইট:
- অর গেইট যৌক্তিক যোগ পদ্ধতিতে কাজ করে।
- যে গেইটের দুই বা ততোধিক ইনপুট থাকে এবং আউটপুট ইনপুটসমূহের যৌক্তিক যোগফলের সমান তাকে অর গেইট বলে।
- কমপক্ষে একটি ইনপুট । হলে অর গেইটের আউটপুট 1 হবে, অন্যথায় আউটপুট হবে 0।
- দুইটি ইনপুট সংকেত A ও B এবং আউটপুট X হলে অর গেইটের সমীকরণ, সাংকেতিক সংকেত ও সত্যক সারণি হবে নিম্নরূপ-

উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ডিএনএ ম্যাপিং, ড্রাগ ডিজাইন- এইগুলো কোন বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে অন্তর্গত?
Created: 3 weeks ago
A
বায়োইনফরমেটিক্স
B
ন্যানোটেকনোলজি
C
ক্রায়োসার্জারি
D
জেনেটিক অ্যালগরিদম
ডিএনএ ম্যাপিং এবং ড্রাগ ডিজাইন হলো বায়োইনফরমেটিক্সের অন্তর্গত গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম। বায়োইনফরমেটিক্স হলো জীববিজ্ঞান, কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং তথ্যপ্রযুক্তির সংমিশ্রণ, যা জীবজগতের ডেটা বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যায় ব্যবহৃত হয়। ডিএনএ সিকোয়েন্স বা জিনোম ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে জেনেটিক তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হয়, যা রোগ শনাক্তকরণ এবং ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একইভাবে, ড্রাগ ডিজাইন-এ বায়োইনফরমেটিক্স ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রোটিন বা লক্ষ্য অণুর সাথে সঠিক ও কার্যকরী ওষুধ আবিষ্কার করা যায়। এই প্রক্রিয়ায় কম্পিউটার অ্যালগরিদম এবং সিমুলেশন প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বায়োইনফরমেটিক্স:
-
বায়োইনফরমেটিক্স হলো এমন একটি শাখা, যেখানে জীববিজ্ঞানের তথ্য বিশ্লেষণের জন্য কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
বায়োইনফরমেটিক্সের ব্যবহার:
-
প্যাটার্ন রিকগনিশন
-
ডেটা মাইনিং
-
মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যালগরিদম
-
ভিজ্যুয়ালাইজেশন
গবেষণায় বায়োইনফরমেটিক্সের প্রয়োগ:
-
সিকোয়েন্স এলাইনমেন্ট
-
ডিএনএ ম্যাপিং ও এনালাইসিস
-
জিন ফাইন্ডিং ও জিনোম সমাগম
-
ড্রাগ নকশা ও ড্রাগ আবিষ্কার
-
প্রোটিনের গঠন এবং ভবিষ্যত গঠন
-
জিন সূত্রের ভবিষ্যত
-
প্রোটিন-প্রোটিনের মিথষ্ক্রিয়া
-
জিনোমের ব্যাপ্তি এবং বিবর্তনের মডেলিং
🔹 উপসংহার: ডিএনএ ম্যাপিং এবং ড্রাগ ডিজাইন স্পষ্টভাবে বায়োইনফরমেটিক্সের অন্তর্ভুক্ত।
0
Updated: 3 weeks ago