যদি একাধিক ফিল্ডকে প্রাইমারি কী হিসেবে ধরা হয়, তখন তাকে কী বলা হয়?
A
প্রাইমারি কী
B
ফরেন কী
C
কম্পোজিট প্রাইমারি কী
D
অল্টারনেট কী
উত্তরের বিবরণ
উত্তর: গ) কম্পোজিট প্রাইমারি কী
ব্যাখ্যা:
-
কম্পোজিট প্রাইমারি কী হলো একটি প্রাইমারি কী যা একাধিক ফিল্ড বা কলামের সমন্বয়ে তৈরি হয়।
-
সাধারণত প্রাইমারি কী একটি টেবিলের প্রতিটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে শনাক্ত করার জন্য ব্যবহার হয়। কিন্তু কখনও কখনও একটি কলাম যথেষ্ট নয়, তখন দুই বা ততোধিক কলাম একত্রিত করে রেকর্ডের অনন্য সনাক্তকরণ নিশ্চিত করা হয়।
-
এটি রিলেশনাল ডেটাবেজ ডিজাইনে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ডেটার সংহতি বজায় রাখে এবং অনন্য রেকর্ড শনাক্ত করতে সাহায্য করে।
মূল সম্পর্কিত কী-এর ধরনসমূহ:
-
প্রাইমারি কী (Primary Key): একক ফিল্ড যা প্রতিটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে শনাক্ত করে।
-
ফরেন কী (Foreign Key): অন্য টেবিলের প্রাইমারি কীকে বর্তমান টেবিলে ব্যবহার করে সম্পর্ক স্থাপন করে।
-
কম্পোজিট প্রাইমারি কী: একাধিক ফিল্ডকে একত্রিত করে একটি অনন্য কী তৈরি করা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago
স্ট্যাটিক র্যাম কোন উপাদান দিয়ে তৈরি?
Created: 3 weeks ago
A
ট্রানজিস্টর
B
রেজিস্টার
C
ফ্লিপ-ফ্লপ
D
ক্যাপাসিটর
স্ট্যাটিক র্যাম (SRAM) মূলত ফ্লিপ-ফ্লপ (Flip-Flop) ব্যবহার করে তৈরি হয়। একটি ফ্লিপ-ফ্লপ হলো এমন একটি সার্কিট যা এক বিট বা এক বাইট তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে এবং বিদ্যুৎ চলমান অবস্থায় তা ধরে রাখতে পারে। SRAM-এ প্রতিটি মেমরি সেল সাধারণত চার থেকে ছয়টি ট্রানজিস্টর দিয়ে গঠিত ফ্লিপ-ফ্লপ ব্যবহার করে, যা ডেটা সংরক্ষণ এবং রিড/রাইট অপারেশন সম্পন্ন করতে সাহায্য করে। এর ফলে SRAM অনেক দ্রুত এবং DRAM-এর তুলনায় স্থিতিশীল থাকে, কারণ এটি রিফ্রেশের প্রয়োজন হয় না। SRAM মূলত ক্যাশ মেমরি এবং প্রসেসরের ব্লকে দ্রুত ডেটা অ্যাক্সেসের জন্য ব্যবহৃত হয়।
স্ট্যাটিক র্যাম (Static RAM) সম্পর্কে তথ্য:
-
স্ট্যাটিক র্যাম ফ্লিপ-ফ্লপ দ্বারা গঠিত, যা বাইনারি বিট ০ ও ১ ধারণ করে।
-
ধারণকৃত ডেটা মেমোরিতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকে।
-
বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হলে মেমোরিতে সংরক্ষিত ডেটা মুছে যায়।
-
স্ট্যাটিক র্যাম অত্যন্ত দ্রুতগতিসম্পন্ন, তাই এটি ভিডিও র্যাম, ক্যাশ মেমোরি ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।
ফ্লিপ-ফ্লপ সম্পর্কিত তথ্য:
-
ফ্লিপ-ফ্লপ হলো লজিক গেইট দিয়ে তৈরি এক ধরনের ডিজিটাল সার্কিট, যা এক বিট তথ্য ধারণ করতে পারে।
-
প্রতিটি ফ্লিপ-ফ্লপে এক বা একাধিক ইনপুটের জন্য দুটি আউটপুট পাওয়া যায়।
-
ফ্লিপ-ফ্লপ মূলত সিঙ্গেল বিট নিয়ে কাজ করে এবং একাধিক বিট ধারণ করতে পারে না।
-
এটি এক বিটের "০ অথবা ১" হতে পারে।
-
এজন্য ফ্লিপ-ফ্লপকে বাইস্টেবল মাল্টিভাইব্রেটর বলা হয়।
0
Updated: 3 weeks ago
ইমেইল ঠিকানায় ব্যবহৃত 'BCC' এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 1 month ago
A
Bold Carbon Copy
B
Basic Carbon Copy
C
Black Carbon Copy
D
Blind Carbon Copy
ই-মেইল হলো আধুনিক যোগাযোগের একটি নির্ভরযোগ্য ও দ্রুততম মাধ্যম, যা ডিজিটাল বার্তা প্রেরণ ও গ্রহণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এর উৎপত্তি, গঠন ও কার্যপ্রণালী সম্পর্কে নিচে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো।
-
১৯৭১ সালে আরপানেট (ARPANET)-এ ইলেকট্রনিক বার্তা বিনিময়ের মাধ্যমে প্রথম ইমেইল সিস্টেম চালু করেন রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিনসন।
-
ইলেকট্রনিক মেইল (E-mail) হলো একজন প্রেরকের কাছ থেকে এক বা একাধিক প্রাপকের নিকট বার্তা বা ডিজিটাল মেসেজ বিনিময়ের একটি নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি।
-
প্রতিটি ই-মেইল ঠিকানায় @ চিহ্ন অবশ্যই থাকতে হয়।
-
একটি ই-মেইল ঠিকানা দুই ভাগে বিভক্ত: ইউজার আইডি এবং ডোমেইন নেম। যেমন: abc@def.com
-
@ চিহ্নের আগে থাকে ইউজার আইডি।
-
@ চিহ্নের পরে থাকে ডোমেইন নেম।
-
-
ইমেইল সার্ভারে ব্যবহৃত প্রধান প্রোটোকলসমূহ হলো POP, IMAP এবং SMTP।
-
ইমেইলে ব্যবহৃত কিছু টার্ম হলো:
-
CC = Carbon Copy (একই ইমেইল একাধিক প্রাপকের কাছে দৃশ্যমানভাবে পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত)।
-
BCC = Blind Carbon Copy (অন্য প্রাপকের অগোচরে কাউকে ইমেইলের কপি পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত)।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ওকুলাস রিফট ভিআর হেডসেটটি কোন সংস্থা তৈরি করেছে?
Created: 1 month ago
A
Apple
B
Microsoft
C
D
Meta
ওকুলাস রিফট ভিআর হেডসেট মেটা সংস্থা (প্রাক্তন ফেসবুক) তৈরি করেছে। এটি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তির একটি জনপ্রিয় ডিভাইস, যা ব্যবহারকারীদের তিন-মাত্রিক পরিবেশে ভ্রমণ, ভিডিও গেম খেলা, শিক্ষামূলক এবং পেশাদার অনুশীলনে অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়। মেটা সংস্থা ভিআর প্রযুক্তিতে ব্যাপক বিনিয়োগ করছে এবং ওকুলাস রিফট এই প্রচেষ্টার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। অন্যান্য সংস্থা যেমন অ্যাপল, মাইক্রোসফট বা গুগলও ভিআর ডিভাইস তৈরি করলেও ওকুলাস রিফট বিশেষভাবে মেটার অন্তর্গত, যা ব্যবহারকারীদের ইমারসিভ অভিজ্ঞতা প্রদান করে এবং ডিজিটাল দুনিয়ায় নতুন ধরণের ইন্টারঅ্যাকশন সম্ভব করে। সঠিক উত্তর হলো Meta।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR):
-
VR হলো কম্পিউটার প্রযুক্তি ও সিমুলেশন তত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত একটি কল্পনাপ্রসূত পরিবেশ, যা ব্যবহারকারীর কাছে বাস্তব মনে হয়।
-
প্রযুক্তির ব্যবহার:
-
ত্রিমাত্রিক (3D) ইমেজ তৈরি করা
-
ব্যবহারকারী যেন সেই পরিবেশে আছেন এমন অনুভূতি প্রদান করা
-
VR-এ ব্যবহৃত সফটওয়্যার:
-
Vizard
-
VRToolKit
-
3D Studio Max
-
Maya
চাওয়াতে আমি চাইলে VR-উপকরণ এবং হেডসেটের প্রধান বৈশিষ্ট্য ও কার্যকারিতা সম্পর্কেও সংযোজন করতে পারি।
0
Updated: 1 month ago