A
গেটওয়ে
B
হাব
C
সুইচ
D
রাউটার
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
• গেটওয়ে (Gateway)
নেটওয়ার্কে বিভিন্ন প্রোটোকল সম্বলিত সিস্টেম বা সাবনেটের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান এবং সংযোগ স্থাপনের জন্য যে ডিভাইস ব্যবহৃত হয়, তাকে গেটওয়ে (Gateway) বলা হয়।
গেটওয়ে একটি বিশেষ ডিভাইস যা বিভিন্ন নেটওয়ার্ক প্রোটোকল এবং আর্কিটেকচারের মধ্যে ডেটা অনুবাদ ও রূপান্তর করতে সক্ষম। এটি কেবল প্যাকেট ফরওয়ার্ড করে না, বরং প্রোটোকল এবং ডেটা ফরম্যাটকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে, যাতে ভিন্ন নেটওয়ার্কের মধ্যে যোগাযোগ সম্ভব হয়।
উত্তর: ক) গেটওয়ে
অন্যান্য নেটওয়ার্ক ডিভাইসের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
সুইচ (Switch):
-
নেটওয়ার্কের ডাটাকে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পাঠায়, সব সিস্টেমে নয়।
-
হাবের মতো নয়, যা একসাথে সকল কম্পিউটারে সিগন্যাল পাঠায়।
-
স্টার টপোলজিতে কেন্দ্রিয় কানেকটিভ ডিভাইস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
রাউটার (Router):
-
নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে ব্যবহার হয়।
-
ছোট নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করে বড় নেটওয়ার্ক গঠন করতে সাহায্য করে।
-
এক ধরনের প্রোটোকল বিশিষ্ট নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করতে পারে।
গেটওয়ে (Gateway):
-
রাউটার এবং গেটওয়ে ব্যবহার করে ছোট নেটওয়ার্ককে বড় নেটওয়ার্কে রূপান্তর করা যায়।
-
রাউটার শুধু একই প্রোটোকল বিশিষ্ট নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করতে পারে, কিন্তু গেটওয়ে ভিন্ন প্রোটোকল বিশিষ্ট নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করতে পারে।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago
কোন অ্যাডার ব্যবহার করে দুটি বিটের যোগফল এবং ক্যারি নির্ধারণ করা যায়?
Created: 1 day ago
A
ডিকোডার
B
এনকোডার
C
হাফ-অ্যাডার
D
ফুল-অ্যাডার
তথ্য প্রযুক্তি
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
উত্তর: গ) হাফ-অ্যাডার
ব্যাখ্যা:
-
হাফ-অ্যাডার (Half-Adder) হলো একটি ডিজিটাল সার্কিট যা দুটি একক-বিট ইনপুট নিয়ে কাজ করে এবং দুটি আউটপুট দেয়:
-
Sum (যোগফল) – সাধারণত XOR গেট দিয়ে তৈরি।
-
Carry (ক্যারি) – AND গেট ব্যবহার করে নির্ধারণ করা হয়।
-
-
হাফ-অ্যাডার শুধুমাত্র দুটি বিট যোগ করতে সক্ষম এবং পূর্ববর্তী ক্যারি ইনপুট গ্রহণ করতে পারে না।
-
এটি ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্সে বড় অ্যাডার বা প্রসেসরের গাণিতিক ইউনিটের বেসিক বিল্ডিং ব্লক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
অন্য সংক্রান্ত সার্কিট:
-
ফুল-অ্যাডার (Full-Adder): তিনটি বিট (দুটি ইনপুট + একটি ক্যারি) যোগ করতে সক্ষম।
-
এনকোডার: মানুষের ভাষা বা তথ্যকে কম্পিউটারের ভাষায় রূপান্তর করে।
-
ডিকোডার: কম্পিউটারের ভাষা বা সংকেতকে মানুষের বোধগম্য ভাষায় রূপান্তর করে।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান

0
Updated: 1 day ago
একটি লজিক গেট-এর আউটপুট 1 হয় যখন এর সব ইনপুট 0 থাকে। এই গেটটি -
Created: 5 days ago
A
AND
B
OR
C
XOR
D
NAND
NAND গেইট
- AND গেইট + NOT গেইট = NAND গেইট।
- NAND গেইট AND গেইটের বিপরীত।
- NAND গেইটে সবগুলো ইনপুট 1 হলে আউটপুট 0 হয়। অন্যথায় আউটপুট 1 হয়।
- অর্থাৎ, NAND গেইটে দুটি ইনপুট 0 হলে আউটপুট 1 হবে।
- NAND ও NOR গেইটকে সার্বজনীন গেইট বলা হয়।
- কারণ, শুধুমাত্র NAND গেইট বা NOR গেইট দিয়ে মৌলিক গেইটসহ যেকোনো লজিক গেইট বা সার্কিট বাস্তবায়ন করা যায়।
একটি লজিক গেট-এর আউটপুট 1 হয় যখন এর সব ইনপুট 0 থাকে। এই গেটটি - NAND গেইট।

উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান।

0
Updated: 5 days ago
গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নাম কী?
Created: 1 day ago
A
অ্যালেক্সা
B
সিরি
C
জেমিনি
D
কোরটানা
তথ্য প্রযুক্তি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence - AI )
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা – জেমিনি (Gemini)
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
জেমিনি (Gemini) হলো গুগলের সর্বশেষ ও উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
-
এটি ব্যবহারকারীদের জটিল তথ্য বিশ্লেষণ, প্রশ্নোত্তর, লেখালিখি এবং বিভিন্ন কার্য সম্পাদনে সহায়তা করে।
-
জেমিনি সাধারণ ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টের মতো নয়; এটি আরও উন্নত, শিক্ষণীয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেখার ক্ষমতা সম্পন্ন মডেল।
-
ব্যবহারকারীরা জেমিনির মাধ্যমে সহজে তথ্য সংগ্রহ, সমস্যা সমাধান এবং দৈনন্দিন কাজ আরও দক্ষভাবে সম্পন্ন করতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
-
ক) অ্যালেক্সা: অ্যামাজনের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
খ) সিরি: অ্যাপলের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
গ) জেমিনি: গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ✅
-
ঘ) কোরটানা: মাইক্রোসফটের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য:
-
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) হলো এমন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যা কম্পিউটারে মানবসদৃশ চিন্তা, সমস্যা সমাধান, শেখার এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা প্রদান করে।
মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:
১. বিষয় সংক্রান্ত ধারণা গ্রহণ।
২. সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধানের পথ নির্দেশ।
৩. সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা।
৪. নতুন জ্ঞান অর্জন এবং ব্যবহার।
৫. ভাষা বোঝার ক্ষমতা।
৬. মানুষের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর ক্ষমতা।
৭. জটিল অবস্থা অনুধাবন ও পরিচালনা।
৮. নতুন পরিস্থিতিতে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা।
৯. ভুল বা অসম্পূর্ণ তথ্য পরিচালনা।
১০. সম্পর্কিত বিষয়গুলো অনুধাবন এবং সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago