A
নয়াদিল্লি
B
কলম্বো
C
ঢাকা
D
কাঠমান্ডু
উত্তরের বিবরণ
সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র (SAARC Disaster Management Centre)
SAARC
-
পূর্ণরূপ: South Asian Association for Regional Cooperation
-
এটি দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর একটি আঞ্চলিক সহযোগিতা ফোরাম।
-
প্রতিষ্ঠিত: ৮ ডিসেম্বর, ১৯৮৫, ঢাকায়।
-
বর্তমানে সদস্য দেশ সংখ্যা: ৮টি।
সার্কের আঞ্চলিক কেন্দ্রসমূহ:
-
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র: গান্ধীনগর, গুজরাট, ভারত
-
সাংস্কৃতিক কেন্দ্র: কলম্বো, শ্রীলংকা
-
কৃষি ও আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র: ঢাকা, বাংলাদেশ
-
যক্ষ্মা ও এইচআইভি/এইডস কেন্দ্র: কাঠমান্ডু, নেপাল
-
শক্তি কেন্দ্র: পাকিস্তান
-
বন গবেষণা কেন্দ্র: থিম্পু, ভুটান
-
মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্র: ইসলামাবাদ, পাকিস্তান
-
উপকূলীয় অঞ্চল ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র: মালদ্বীপ
মূল তথ্য:
-
প্রথমে ২০০৬ সালে নয়াদিল্লিতে সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
২০১৬ সালে সার্ক আবহাওয়া কেন্দ্র, বন কেন্দ্র এবং উপকূলীয় কেন্দ্রকে একীভূত করে কেন্দ্রটি গুজরাটের গান্ধীনগরে স্থানান্তর করা হয়।
-
বর্তমানে এই কেন্দ্র গুজরাট, গান্ধীনগরে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
উৎস: SAARC ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান কী ধরণের বনভূমি?
Created: 1 day ago
A
ক্রান্তীয় চিরহরিৎ , আধা-চিরহরিৎ জাতীয়
B
ক্রান্তীয় আর্দ্র পত্র পতনশীল জাতীয়
C
পত্র পতনশীল জাতীয়
D
ম্যানগ্রোভ জাতীয়
বাংলাদেশের বনভূমি
-
কোনো দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য মোট জমির প্রায় ২৫% বনভূমি থাকা প্রয়োজন।
-
বাংলাদেশের বনভূমিকে মাটি ও জলবায়ুর বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা যায়:
১. ক্রান্তীয় পাতাঝরা গাছের বন
২. ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পাতাঝরা মিশ্র বন
৩. স্রোতজ বন বা সুন্দরবন
ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পাতাঝরা মিশ্র বন
-
পাহাড়ি ও বৃষ্টিপ্রবণ এলাকায় চিরহরিৎ বন এবং কম বৃষ্টিপ্রবণ অঞ্চলে পাতাঝরা বন দেখা যায়।
-
বাংলাদেশের খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, এছাড়াও চট্টগ্রাম ও সিলেটের কিছু অংশে এই বনপ্রকার বিস্তৃত।
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান
-
অবস্থান: মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলা
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯২৫ সালে বনায়ন কাজ শুরু
-
বিশেষত্ব: ঘন প্রাকৃতিক চিরহরিৎ বন, ক্রান্তীয় চিরহরিৎ বন হিসেবে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ
-
সংরক্ষণ: এটি একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল
-
আয়তন: ১২৫০ হেক্টর
-
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট: দেশের ৭টি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ও ১০টি জাতীয় উদ্যানের মধ্যে অন্যতম
-
জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষিত: ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে
-
বন্যপ্রাণী: বিলুপ্তপ্রায় উল্লুকের জন্য বিখ্যাত
-
বৈশিষ্ট্য:
-
এখানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়, যেমন নিরক্ষীয় অঞ্চলের রেইনফরেস্টে দেখা যায়।
-
গাছপালা উঁচু হয়ে প্রতিযোগিতামূলকভাবে আলো অর্জনের চেষ্টা করে।
-
বন এত ঘন যে মাটিতে সূর্যের আলো খুব কম পৌঁছায়।
-
উৎস: জাতীয় তথ্য বাতায়ন

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান কোনটি?
Created: 1 week ago
A
২২° - ৩০’ ২০° - ৩৪’ দক্ষিণ অক্ষাংশে
B
৮০° - ৩১’ ৪০° - ৯০’ দ্রাঘিমাংশে
C
৩৪° - ২৫’ ৩৮’ উত্তর অক্ষাংশে
D
৮৮° ০১’ থেকে ৯২° ৪১’ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান পৃথিবীর মানচিত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি এশিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব অংশে অবস্থিত। দেশের অবস্থান ২০°৩৪' উত্তর থেকে ২৬°৩৮' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°০১' থেকে ৯২°৪১' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত।
মধ্যবর্তী অবস্থানের কারণে কর্কটক্রান্তি রেখা বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে গেছে, ফলে দেশটি ক্রান্তীয় অঞ্চলের অংশ। বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা প্রায় ৭১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ। এর মধ্যে রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল এবং অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago
বিশ্বব্যাংক অনুযায়ী ভবিষ্যতের জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলায় বিশ্ব সাহায্যের কত শতাংশ বাংলাদেশকে প্রদান করবে?
Created: 1 week ago
A
৩০%
B
৪০%
C
৫০%
D
৬০%
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি এবং বিশ্ব সাহায্য
বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলার জন্য প্রদত্ত বৈশ্বিক সাহায্যের ৩০% বাংলাদেশ পাবে।
বাংলাদেশে ঝুঁকির কারণ:
-
বাংলাদেশের একটি বড় অংশ সমুদ্রপৃষ্ঠের কাছাকাছি হওয়ায় উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষদের জীবন ও জীবিকা ঝুঁকিতে আছে।
-
দেশের ৬০% ভূমি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ৫ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত।
-
বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষা অনুযায়ী প্রতি ৩–৫ বছরে দেশের দুই-তৃতীয়াংশ অঞ্চল বন্যার কবলে পড়ে।
-
এর ফলে অবকাঠামো, বাসস্থান, কৃষি ও জীবিকায় বড় ক্ষতি হয়।
-
উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের ঝুঁকিতেও থাকে।
-
IPCC-এর অনুমান অনুযায়ী, ২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দেশের ১৭% ভূমি এবং ৩০% খাদ্য উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ:
২০১০ সালে বিশ্বব্যাংক প্রণীত ‘Economics of Adaptation to Climate Change: Bangladesh’ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০৫০ সালের মধ্যে শুধু ঘূর্ণিঝড় ও বন্যা মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশে ৫,৫১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ এবং ১১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আবর্তক ব্যয় প্রয়োজন।
উৎস: বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২

1
Updated: 1 week ago