মিনস্ক নিচের কোন দেশের রাজধানী?
A
তাজাকিস্তান
B
আজারবাইজান
C
পর্তুগাল
D
বেলারুশ
উত্তরের বিবরণ
বেলারুশ
বেলারুশ হলো পূর্ব ইউরোপের একটি দেশ। দেশের রাজধানী মিনস্ক এবং মুদ্রা হলো রুবল।
অন্য দেশের রাজধানী:
-
তাজাকিস্তান: দুশানবে
-
আজারবাইজান: বাকু
-
পর্তুগাল: লিসবন
উৎস: Britannica
0
Updated: 1 month ago
কোনটি D-৮ ভুক্ত দেশ নয়?
Created: 2 months ago
A
নাইজেরিয়া
B
ভারত
C
মালয়েশিয়া
D
তুরস্ক
ভারত D-8 দেশের মধ্যে নেই।
D-8 এর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি:
-
পূর্ণরূপ: Developing Eight (উন্নয়নশীল আট দেশ)।
-
উদ্দেশ্য: মুসলিম বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানো।
-
প্রতিষ্ঠার সময়: ১৫ জুন ১৯৯৭।
-
প্রতিষ্ঠা ঘোষণা: ইস্তানবুল ডিক্লারেশন।
-
সদরদপ্তর: ইস্তানবুল, তুরস্ক।
-
সদস্য দেশ: শুরুতে ৮টি দেশ, বর্তমানে ৯টি দেশ।
-
সদস্যরা: তুরস্ক, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, ইরান, মিশর, নাইজেরিয়া, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং আজারবাইজান।
-
উল্লেখযোগ্য: ডিসেম্বর ২০২৪-এ আজারবাইজান ৯ম সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
-
-
বর্তমান মহাসচিব: ইসিয়াকা আব্দুল কাদির ইমাম।
-
শীর্ষ সম্মেলন: প্রতি দুই বছর পর অনুষ্ঠিত হয়।
উৎস: Developing Eight ওয়েবসাইট।
0
Updated: 2 months ago
নিম্নের কোনটি গ্রিন হাউজ গ্যাস নয়?
Created: 2 months ago
A
নাইট্রাস অক্সাইড
B
কার্বন ডাই-অক্সাইড
C
অক্সিজেন
D
মিথেন
গ্রিন হাউস এবং গ্রিন হাউস গ্যাস
গ্রিন হাউস:
গ্রিন হাউস হলো কাচ বা স্বচ্ছ উপকরণ দিয়ে তৈরি একটি ঘর, যেখানে উদ্ভিদ বা শাকসবজি চাষ করা হয়। এটি তাপ ধরে রাখে এবং উদ্ভিদ বৃদ্ধির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে। সাধারণত শীতপ্রধান দেশগুলো বা মরুভূমি অঞ্চলে এর ব্যবহার বেশি।
গ্রিন হাউস গ্যাস:
গ্রিন হাউস গ্যাসগুলো এমন গ্যাস যা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে তাপ ধরে রাখে, সূর্য থেকে আসা তাপ বিকিরণকে আটকে দেয় এবং পৃথিবীকে গরম করে। প্রধান গ্রিন হাউস গ্যাসগুলো হলো:
-
কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO₂)
-
মিথেন (CH₄)
-
নাইট্রাস অক্সাইড (N₂O)
-
ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFCs)
এখানে জেনে রাখা জরুরি: অক্সিজেন গ্রিন হাউস গ্যাস নয়।
গ্রিন হাউস ইফেক্ট:
যখন গ্রিন হাউস গ্যাসগুলো সূর্য থেকে আসা তাপকে আটকে দিয়ে বায়ুমণ্ডলকে গরম করে, তখন সেই প্রক্রিয়াটিকে গ্রিন হাউস ইফেক্ট বলা হয়। এই শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন সুইডিশ রসায়নবিদ সোভান্টে আরহেনিয়াস।
গ্রিন হাউস প্রভাব এবং বৈশ্বিক উষ্ণায়ন:
বায়ুমণ্ডলে গ্রিন হাউস গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধির কারণে:
-
পৃথিবীর তাপমাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছে (বৈশ্বিক উষ্ণায়ন)।
-
সমুদ্রপৃষ্ঠের পানি বাড়ছে।
-
আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তিত হচ্ছে।
-
প্রাকৃতিক দুর্যোগের সংখ্যা ও তীব্রতা বাড়ছে।
-
অনেক প্রাণী এবং উদ্ভিদ প্রজাতি বিলুপ্তির পথে যাচ্ছে।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, SSC প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 2 months ago
পৃথিবীর গভীরতম স্থান :
Created: 3 weeks ago
A
ম্যারিয়ানা ট্রেঞ্চ
B
ডেড সী
C
বৈকাল হ্রদ
D
লোহিত সাগর
গভীর সমুদ্রখাদ সমূহ হলো মহাসাগরের তলদেশে উপস্থিত অত্যন্ত গভীর খাদ, যেগুলো প্রধানত আগ্নেয়গিরি ও ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলে forming হয়। এই খাদগুলো সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে সাধারণত ৫,৪০০ মিটার বা তার বেশি গভীর।
সমুদ্রতলে মোট সাতান্নটি গভীর সমুদ্রখাদ রয়েছে, এবং গভীরতার দিক থেকে শীর্ষ ৭টি খাদই প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থান করে।
• গভীর সমুদ্রখাদ (Oceanic Trench)
-
মহাসাগরের তলদেশে বিভিন্ন স্থানে গভীর খাদ থাকে, যেগুলোকে Oceanic Trench বলা হয়।
-
এগুলো প্রধানত আগ্নেয়গিরি (volcanic) ও ভূমিকম্পপ্রবণ (seismically active) অঞ্চলে বেশি দেখা যায়।
-
গভীর সমুদ্রখাদের গড় গভীরতা সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৫,৪০০ মিটারের বেশি।
-
সমুদ্রতলে মোট ৫৭টি গভীর সমুদ্রখাদ রয়েছে, যার মধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরে শীর্ষ ৭টি খাদ গভীরতার দিক থেকে প্রথম।
• মারিয়ানা ট্রেঞ্জ (Mariana Trench)
-
মারিয়ানা ট্রেঞ্জ হলো বিশ্বের গভীরতম স্থান।
-
অবস্থান: হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ ও ফিলিপাইনের মধ্যবর্তী প্রশান্ত মহাসাগর।
-
নামকরণ: নিকটবর্তী মারিয়ানা দ্বীপ এবং তৎকালীন অস্ট্রিয়ার রানী মারিয়ানা।
-
প্রথম গভীরতা মাপা হয় ১৮৭৫ সালে, ব্রিটিশ জরিপকারী জাহাজ HMS Challenger দ্বারা; তখন গভীরতা ছিল ২৬,৮৫০ ফুট।
-
পরবর্তীতে বিভিন্ন মাপের পর ২০১০ সালে সর্বোচ্চ গভীরতা নির্ধারণ করা হয় ৩৬,০৭০ ফুট, যা বর্তমানে গ্রহণযোগ্য।
-
এর সবচেয়ে গভীর অংশকে Challenger Deep বলা হয়।
• মারিয়ানা ট্রেঞ্জ বাদে উল্লেখযোগ্য সমুদ্রখাদ
-
Tonga Trench:
অবস্থান: প্রশান্ত মহাসাগর
গভীরতা: ৩৫,৭০২ ফুট -
Puerto Rico Trench:
অবস্থান: আটলান্টিক মহাসাগর
গভীরতা: ২৮,২৩২ ফুট
গুরুত্ব: গভীরতার দিক থেকে অষ্টম গভীরতম খাদ।
0
Updated: 3 weeks ago