Sunshine Policy- এর সাথে কোন দুটি দেশ জড়িত?
A
চীন, রাশিয়া
B
উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া
C
জাপান, থাইল্যান্ড
D
তাইওয়ান, হংকং
উত্তরের বিবরণ
সানশাইন পলিসি (Sunshine Policy)
-
সানশাইন পলিসি মূলত উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য তৈরি করা হয়।
-
১৯৯০-এর দশকে দক্ষিণ কোরিয়া এই নীতি গ্রহণ করে।
-
নীতির উদ্দেশ্য ছিল দুই কোরিয়ার মধ্যে বৈঠক ও সহযোগিতার মাধ্যমে সম্পর্ক স্বাভাবিক করা।
-
এই নীতি ১৯৯৮ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কার্যকর ছিল।
মূল প্রবক্তা:
-
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট কিম দায়ে জং ছিলেন।
-
সানশাইন পলিসি বাস্তবায়নের কারণে তিনি ২০০০ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান।
নীতির মূল তিনটি দিক:
-
উত্তরের কোনো সশস্ত্র উস্কানিকে সহ্য করা হবে না।
-
দক্ষিণ কোনোভাবেই উত্তরের উপর আধিপত্য বিস্তার করবে না।
-
দক্ষিণ সক্রিয়ভাবে সহযোগিতার প্রচেষ্টা করবে।
উৎস: Britannica
0
Updated: 1 month ago
'উইঘুর' হলো-
Created: 2 months ago
A
চীনের একটি খাবারের নাম
B
চীনের একটি ধর্মীয় স্থানের নাম
C
চীনের একটি শহরের নাম
D
চীনের একটি সম্প্রদায়ের নাম
উইঘুর ও জিনজিয়াং
-
উইঘুর: চীনের একটি মুসলিম সম্প্রদায়।
-
জিনজিয়াং প্রদেশ:
-
চীনের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত।
-
রাজধানী হলো উরুমকি।
-
এখানে উইঘুর এবং হানা সম্প্রদায়ের মানুষ বাস করে।
-
-
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:
-
১৯৪৯ সালের আগে জিনজিয়াং একটি স্বাধীন রাষ্ট্র ছিল, যার নাম ছিল পূর্ব তুর্কিস্থান।
-
স্বাধীনতা হারানোর পর চীনা কমিউনিস্ট সরকার দ্বারা এখানকার মুসলিমদের উপর কঠোর দমন চালানো হচ্ছে।
-
-
বর্তমান পরিস্থিতি:
-
পুনঃশিক্ষা কেন্দ্র বা "বন্দিশিবিরে" প্রায় ১২ লাখ উইঘুর মুসলিম আটক রয়েছেন।
-
এই কারণে জিনজিয়াংকে প্রায়ই “পৃথিবীর বৃহত্তম কারাগার” বলা হয়।
-
রোহিঙ্গাদের পরে উইঘুররা বিশ্বের সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত জনগোষ্ঠীর মধ্যে পড়ে।
-
তথ্যসূত্র: Amnesty International, Human Rights Watch, ব্রিটানিকা, Council on Foreign Relations (CFR) ও অন্যান্য অনলাইন সূত্র।
0
Updated: 2 months ago
কোন দেশের জাতীয় সংসদ দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট?
Created: 1 month ago
A
মিয়ানমার
B
চীন
C
সিঙ্গাপুর
D
ব্রুনাই
মিয়ানমার (বার্মা)
-
রাজধানী: নেপিদো
-
মুদ্রা: কিয়াট
-
প্রধান ভাষা: বার্মিজ
-
বর্তমান প্রেসিডেন্ট: মিন্ট সোয়ে
-
সীমান্ত রক্ষী বাহিনী: বর্ডার গার্ড পুলিশ (BGP)
-
আইনসভা: দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট
সংক্ষিপ্ত রাজনৈতিক ইতিহাস:
মিয়ানমার ১৯৬২ থেকে ২০১১ পর্যন্ত প্রায় ৪৭ বছর ধরে জান্তা শাসনের অধীনে ছিল। ২০১১ সালে সামরিক বাহিনী সীমিত ক্ষমতা দিয়ে বেসামরিক সরকারের হাতে নিয়ন্ত্রণ হস্তান্তর করে। ২০১৫ সালে অং সাং সু চি’র নেতৃত্বে এনএলডি দল নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। কিন্তু ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অং সাং সু চি ও তার সরকার উৎখাত হয়।
আইনসভা কাঠামো:
মিয়ানমারের আইনসভা দুই কক্ষে বিভক্ত:
-
নিম্নকক্ষ: পিথু হুততাও
-
উচ্চকক্ষ: অ্যামিয়োথা হুততাও
তুলনামূলক তথ্য:
চীন, সিঙ্গাপুর, ও ব্রুনাই-এর আইনসভা এককক্ষ বিশিষ্ট।
উৎস: Britannica
0
Updated: 1 month ago
জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা (UNEP) ও জলবায়ু বিষয়ক সংস্থা (WMO) এর মিলিত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা লাভ করে-
Created: 2 months ago
A
IPCC
B
COP 21
C
Green Peace
D
Sierra Club
IPCC (Intergovernmental Panel on Climate Change)
-
পূর্ণরূপ: Intergovernmental Panel on Climate Change
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৮৮ সালে জাতিসংঘের দুই সংস্থা – বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (WMO) এবং জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচি (UNEP) – এর যৌথ উদ্যোগে।
-
সদস্য সংখ্যা: ১৯৫টি দেশ
-
সদর দপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
-
চেয়ারম্যান: জিম স্কেয়া
-
উদ্দেশ্য: IPCC-এর কাজ হলো বৈজ্ঞানিক তথ্যের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, ঝুঁকি, অভিযোজন এবং প্রশমন কৌশল নিয়ে নিয়মিত মূল্যায়ন প্রদান করা। এটি মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলে জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক জ্ঞানকে এগিয়ে নিয়ে যায়।
উৎস: IPCC ওয়েবসাইট।
0
Updated: 2 months ago