A
সেপ্টেম্বর, ২০১৮
B
মার্চ, ২০১৯
C
ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ (ভুল উত্তর)
D
ডিসেম্বর, ২০১৮
উত্তরের বিবরণ
এটি তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন। এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন
- মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন একটি উন্মুক্ত ফোরাম।
- এখানে নানা দেশের প্রতিনিধিরা নানা বিষয়ে মতবিনিময় ও আলোচনা করেন।
- এখানে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নিরাপত্তার বিষয়ে বিভিন্ন প্রস্তাব তুলে ধরা হয়।
- রাষ্ট্রনেতা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছাড়াও এ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বাণিজ্য ও অর্থনীতিবিষয়ক বিশেষজ্ঞ, পরিবেশবিদ, মানবাধিকারকর্মী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
উল্লেখ্য,
- আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিষয়ে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন শুরু হয় ১৯৬৩ সালে।
- তীব্র স্নায়ুযুদ্ধের কালে ১৯৬৩ সালে রাজনীতিক, গবেষক ও নাগরিক সমাজকে নিয়ে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিষয়ে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের উদ্যোগ শুরু হয়।
- প্রথম এক দশক সে সম্মেলনে শুধু যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোই অংশ নিত।
- মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের প্রধান দুই উদ্যোক্তা এভাল্ড ভন ক্লাইস্ট ও হোর্স্ট টেল্টশিক।
- স্নায়ুযুদ্ধের অবসানের পর মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের এভাল্ড ভন ক্লাইস্ট ও হোর্স্ট টেল্টশিক এই সম্মেলনকে বিশ্বজনীন রূপ দেওয়ার প্রয়াসে নতুন রূপরেখা তৈরি করেন।
- বিশ্বশান্তি ও নিরাপত্তার স্বার্থে ইউরোপের বাইরের বিভিন্ন দেশ এবং সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোকে আমন্ত্রণ জানানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
- তারপর থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনায়কেরা মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে অংশ নিয়ে পারস্পরিক সম্পর্কের বিভিন্ন দিক ও সমস্যা নিয়ে আলোচনা করছেন।
⇒ ২০২৪ মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন:
- মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন সাধারণত প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি মাসে জার্মানির মিউনিখ শহরে অনুষ্ঠিত হয়।
- ২০২৪ সালে ৬০তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
- সর্বশেষ মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সালে জার্মানির মিউনিখ শহরে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
উৎস: Munich Security Conference ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 day ago
নিম্নের কোনটি গ্রিন হাউজ গ্যাস নয়?
Created: 1 week ago
A
নাইট্রাস অক্সাইড
B
কার্বন ডাই-অক্সাইড
C
অক্সিজেন
D
মিথেন
গ্রিন হাউস এবং গ্রিন হাউস গ্যাস
গ্রিন হাউস:
গ্রিন হাউস হলো কাচ বা স্বচ্ছ উপকরণ দিয়ে তৈরি একটি ঘর, যেখানে উদ্ভিদ বা শাকসবজি চাষ করা হয়। এটি তাপ ধরে রাখে এবং উদ্ভিদ বৃদ্ধির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে। সাধারণত শীতপ্রধান দেশগুলো বা মরুভূমি অঞ্চলে এর ব্যবহার বেশি।
গ্রিন হাউস গ্যাস:
গ্রিন হাউস গ্যাসগুলো এমন গ্যাস যা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে তাপ ধরে রাখে, সূর্য থেকে আসা তাপ বিকিরণকে আটকে দেয় এবং পৃথিবীকে গরম করে। প্রধান গ্রিন হাউস গ্যাসগুলো হলো:
-
কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO₂)
-
মিথেন (CH₄)
-
নাইট্রাস অক্সাইড (N₂O)
-
ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFCs)
এখানে জেনে রাখা জরুরি: অক্সিজেন গ্রিন হাউস গ্যাস নয়।
গ্রিন হাউস ইফেক্ট:
যখন গ্রিন হাউস গ্যাসগুলো সূর্য থেকে আসা তাপকে আটকে দিয়ে বায়ুমণ্ডলকে গরম করে, তখন সেই প্রক্রিয়াটিকে গ্রিন হাউস ইফেক্ট বলা হয়। এই শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন সুইডিশ রসায়নবিদ সোভান্টে আরহেনিয়াস।
গ্রিন হাউস প্রভাব এবং বৈশ্বিক উষ্ণায়ন:
বায়ুমণ্ডলে গ্রিন হাউস গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধির কারণে:
-
পৃথিবীর তাপমাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছে (বৈশ্বিক উষ্ণায়ন)।
-
সমুদ্রপৃষ্ঠের পানি বাড়ছে।
-
আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তিত হচ্ছে।
-
প্রাকৃতিক দুর্যোগের সংখ্যা ও তীব্রতা বাড়ছে।
-
অনেক প্রাণী এবং উদ্ভিদ প্রজাতি বিলুপ্তির পথে যাচ্ছে।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, SSC প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago
ন্যাটোর সর্বশেষ সদস্য রাষ্ট্র কোনটি?
Created: 3 days ago
A
মন্টিনিগ্রো
B
লিথুয়ানিয়া
C
আলবেনিয়া
D
সুইডেন
NATO (ন্যাটো)
-
পূর্ণরূপ: North Atlantic Treaty Organisation
-
প্রকৃতি: এটি একটি আন্তঃসরকারি সামরিক জোট, যা উত্তর আটলান্টিক চুক্তির ভিত্তিতে গঠিত।
-
প্রতিষ্ঠা: ৪ এপ্রিল, ১৯৪৯
-
উদ্দেশ্য: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর পশ্চিম ইউরোপে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
-
প্রথম সদস্য: ১২টি দেশ
-
বর্তমান সদস্য: ৩২টি দেশ
-
সদর দপ্তর: ব্রাসেলস, বেলজিয়াম
-
বর্তমান মহাসচিব: মার্ক রুট
-
মুসলিম দেশ সদস্য: আলবেনিয়া ও তুরস্ক
-
সর্বশেষ যোগদানকারী (৩২তম): সুইডেন
-
সংযোজনীয় তথ্য:
-
৭ মার্চ ২০২৪-এ সুইডেন আনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাটোতে যোগ দেয়।
-
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পর সুইডেন ন্যাটোতে যোগদানের আবেদন করে।
-
উৎস: NATO ওয়েবসাইট

0
Updated: 3 days ago
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোন প্রেসিডেন্ট ১২ বছর ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
হ্যারি এস ট্রুম্যান
B
ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট
C
জেমস মনরো
D
তথ্যটি সঠিক নয়
ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩২তম প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট ছিলেন এক অনন্য নেতা, যিনি ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত মোট ১২ বছর ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিলেন। তিনি ইতিহাসের একমাত্র মার্কিন প্রেসিডেন্ট যিনি চারবার প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হন। রুজভেল্টের শাসনামলে যুক্তরাষ্ট্র দুটি বিশাল সংকটের মুখোমুখি হয়েছিল—গ্রেট ডিপ্রেশন এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ—যে সময়ে তিনি দেশকে নেতৃত্ব দেন।
তার প্রশাসনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ ছিল ‘নিউ ডিল’ নীতি, যা ১৯৩৩ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত বাস্তবায়িত হয়। এই কর্মসূচির মাধ্যমে তিনি আমেরিকার অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। এছাড়াও, ৭ ডিসেম্বর ১৯৪১ সালে জাপানের পার্ল হারবারে হামলার পর যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ শুরু করে।
রুজভেল্ট ছিলেন ‘সৎ প্রতিবেশি নীতি’র প্রবক্তা, যা ১৯৩০-৪০ এর দশকে লাতিন আমেরিকার সাথে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ক্ষেত্রে পূর্বের হস্তক্ষেপমূলক নীতির পরিবর্তে গ্রহণ করা হয়। তার এই নীতি অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা ও বন্ধুত্বের ওপর গুরুত্ব দেয়।
১৯৪২ সালের ১ জানুয়ারি ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে রুজভেল্ট প্রথমবারের মতো ‘জাতিসংঘ (United Nations)’ শব্দটি ব্যবহারের মাধ্যমে একটি নতুন বিশ্ব সংস্থার ধারণা উপস্থাপন করেন।
উৎস: Britannica

0
Updated: 1 month ago