Alliance যে দেশভিত্তিক গার্মেন্টস ব্রান্ডগুলোর সংগঠন -
A
যুক্তরাজ্যের
B
যুক্তরাষ্ট্রের
C
কানাডার
D
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
উত্তরের বিবরণ
Alliance (অ্যালায়েন্স)
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পোশাক ব্র্যান্ডগুলোর সংগঠন “Alliance” মূলত একটি পূর্ণ-পরিষেবা পোশাক সোর্সিং সলিউশন কোম্পানি। তারা বিশ্বব্যাপী সক্রিয় পোশাক, ফ্যাশন এবং স্পোর্টসওয়্যার খাতে কাজ করে।
অ্যালায়েন্স গঠিত হয়েছে বিশ্বের ২৮টি পরিচিত ব্র্যান্ডের সমন্বয়ে এবং এর কার্যক্রমের মেয়াদ পাঁচ বছর। এ সংস্থার মূল লক্ষ্য বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পে শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
বিশেষ করে উত্তর আমেরিকার আমদানিকারকরা সম্মিলিতভাবে এই উদ্যোগে অংশ নেয়। বর্তমানে অ্যালায়েন্স সদস্যরা বাংলাদেশের ৭০০-এর বেশি পোশাক কারখানা থেকে তৈরি পণ্য আমদানি করে।
উৎস: Alliance Apparel ওয়েবসাইট
0
Updated: 1 month ago
সাম্প্রতিক কাতার সংকটের সময় কোন দেশটি কাতারের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে নাই?
Created: 1 month ago
A
বাহরাইন
B
সংযুক্ত আরব আমিরাত
C
মিশর
D
কুয়েত
৫ জুন ২০১৭ সালে মধ্যপ্রাচ্যে নতুন রাজনৈতিক সংকট:
ছয়টি দেশ—সৌদি আরব, মিশর, বাহরাইন, লিবিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইয়েমেন—কাতারের সঙ্গে সব ধরনের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেয়। তবে কুয়েত এই সময়ে কাতারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন না করে নিরপেক্ষ অবস্থান নিয়েছিল।
উৎস: BBC
0
Updated: 1 month ago
নৈরাজ্য যে তত্ত্বের মূল উপাদান সেটি হচ্ছে:
Created: 1 month ago
A
নয়া উদারতাবাদ
B
গঠনবাদ
C
বাস্তববাদ
D
নব্য মার্কসবাদ
বাস্তববাদ (Realism)
-
বাস্তববাদের দৃষ্টিকোণ অনুযায়ী মানুষ স্বাভাবিকভাবেই স্বার্থপর এবং বিশৃঙ্খল।
-
যেহেতু মানুষ বিশৃঙ্খল, তাই মানুষের দ্বারা নির্মিত প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্রও প্রায়শই বিশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত হয়।
-
রাষ্ট্রসমূহ নিজেদের অস্তিত্ব এবং স্বার্থ রক্ষার জন্য প্রায়শই দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে।
-
বাস্তববাদের মূল ভাবনা অনুযায়ী, রাষ্ট্রের প্রধান লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক মঞ্চে টিকে থাকা; এজন্য জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সামরিক শক্তি বৃদ্ধি এবং ক্ষমতার ব্যবহার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচিত হয়।
-
বর্তমান বিশ্বে বাস্তববাদিক চিন্তাভাবনা বিস্তৃতভাবে প্রচলিত।
-
বিশ্বব্যাপী আমেরিকার আগ্রাসনমূলক নীতি বাস্তববাদ কেন্দ্রিক রাজনীতির একটি সুপরিচিত উদাহরণ।
উৎস: জ্ঞানতত্ত্ব, এস এস এইচ এল, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago
'ডমিনো' তত্ত্বটি কোন অঞ্চলের জন্য প্রযোজ্য ছিল?
Created: 2 months ago
A
নিকট প্রাচ্য
B
পূর্ব আফ্রিকা
C
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া
D
পূর্ব ইউরোপ
ডমিনো তত্ত্ব (Domino Theory)
-
সংজ্ঞা: ডমিনো তত্ত্ব হলো একটি পররাষ্ট্র নীতি, যা যুক্তরাষ্ট্র স্নায়ুযুদ্ধের সময়ে গ্রহণ করেছিল। তত্ত্বটি বলেছে, “যদি কোনো একটি দেশে সাম্যবাদীরা ক্ষমতায় আসে, তবে কাছাকাছি থাকা অন্যান্য দেশগুলিও ক্রমান্বয়ে সাম্যবাদীদের দখলে চলে যাবে।”
-
লক্ষ্য: মূল লক্ষ্য ছিল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সাম্যবাদের বিস্তার রোধ করা।
-
ইতিহাস: ১৯৫০ থেকে ১৯৮০ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র এই তত্ত্বকে নীতি হিসেবে প্রচার করেছিল। সাবেক প্রেসিডেন্ট হ্যারি এস. ট্রুম্যান তত্ত্বের প্রবর্তক, কিন্তু এটি প্রথম বাস্তবে প্রয়োগ করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ডোয়াইট ডি. আইজেনহাওয়ার।
-
প্রয়োগ: দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্র এই নীতি ব্যবহার করেছিল।
উৎস: History.com
0
Updated: 2 months ago