Almond ও Powel চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠীকে বিভক্ত করেছেন-
A
৩ ভাগে
B
৪ ভাগে
C
৫ ভাগে
D
৬ ভাগে
উত্তরের বিবরণ
চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী
রাষ্ট্রবিজ্ঞানে চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী বলতে কী বোঝায়, তা নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন মত পাওয়া যায়।
- 
কেউ একে স্বার্থকামী গোষ্ঠী বলেছেন, 
- 
কেউ আবার রাজনৈতিক গোষ্ঠী বা মনোভাবকেন্দ্রিক গোষ্ঠী বলেও উল্লেখ করেছেন। 
🔹 অধ্যাপক ফাইনার চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠীকে লবি (Lobby) হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।
🔹 অধ্যাপক এলান পটার একে সুসংবদ্ধ গোষ্ঠী বলে আখ্যায়িত করেছেন।
যেমন: শিক্ষক সমিতি, ব্যবসায়ী সমিতি, ট্রেড ইউনিয়ন, শ্রমিক সংঘ ইত্যাদি।
অধ্যাপক এলান আর. বল এর মতে, চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী গড়ে ওঠে সমমনোভাবাপন্ন সদস্যদের মিলিত প্রচেষ্টায়। তিনি এ ধরনের গোষ্ঠীকে দুই ভাগে ভাগ করেছেন—
- 
স্বার্থকারী গোষ্ঠী (Interest Group) 
- 
সমদৃষ্টিসম্পন্ন গোষ্ঠী (Attitude Group) 
অধ্যাপক মাইরন উহনার বলেছেন—
চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী হলো এমন এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, যা সরকারী কাঠামোর বাইরে থেকে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে। এর উদ্দেশ্য হলো সরকারি কর্মকর্তা নির্বাচন, নিয়োগ কিংবা সরকারি নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে প্রভাব ফেলা।
অধ্যাপক অ্যালমন্ড ও পাওয়েল চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠীকে এক ধরণের স্বার্থকামী গোষ্ঠী হিসেবে দেখেছেন। তাঁদের মতে, সমাজে বিদ্যমান এসব গোষ্ঠীকে চার ভাগে ভাগ করা যায়—
- 
স্বতঃস্ফূর্ত স্বার্থকামী গোষ্ঠী, 
- 
সংগঠনভিত্তিক স্বার্থকামী গোষ্ঠী, 
- 
অসংগঠিত স্বার্থকামী গোষ্ঠী, 
- 
প্রাতিষ্ঠানিক স্বার্থকামী গোষ্ঠী। 
উৎস: রাষ্ট্রবিজ্ঞান-৩, স্নাতক শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
নিম্নের কোন দেশে সমুদ্র বন্দর নাই?
Created: 3 weeks ago
A
মঙ্গোলিয়া
B
আজারবাইজান
C
লাওস
D
উপরের সবগুলো
সমুদ্র বন্দরহীন দেশ বলতে বোঝায় সেই সব দেশ যাদের কোনো সমুদ্র বা সাগরের সাথে সীমান্ত নেই। ইংরেজিতে এ ধরনের দেশকে Landlocked country বলা হয়। এই ধরনের দেশ সাধারণত অন্য দেশগুলোর মধ্যে ঘেরা থাকে এবং সরাসরি সামুদ্রিক বাণিজ্য করতে পারে না।
এশিয়ার কয়েকটি প্রধান স্থল বেষ্টিত দেশ হলো:
- 
আফগানিস্তান (Afghanistan) 
- 
আর্মেনিয়া (Armenia) 
- 
আজারবাইজান (Azerbaijan) 
- 
ভুটান (Bhutan) 
- 
তুর্কমেনিস্তান (Turkmenistan) 
- 
কাজাখস্তান (Kazakhstan) 
- 
কিরগিজস্তান (Kyrgyzstan) 
- 
লাওস (Laos) 
- 
মঙ্গোলিয়া (Mongolia) 
- 
নেপাল (Nepal) 
- 
তাজিকিস্তান (Tajikistan) 
- 
উজবেকিস্তান (Uzbekistan) 
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 3 weeks ago
কোনটি নিরস্ত্রীকরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়?
Created: 2 months ago
A
NATO
B
SALT
C
NPT
D
CTBT
পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ ও সামরিক জোট
1. SALT (Strategic Arms Limitation Talks)
- 
উদ্দেশ্য: কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্রের সংখ্যা সীমিত করা। 
- 
শুরু: ১৯৬৯ সালে, হেলসিংকিতে। 
- 
পক্ষ: যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন। 
- 
চুক্তি: - 
SALT-I: ২৬ মে ১৯৭২ 
- 
SALT-II: ১৮ জুন ১৯৭৯ 
 
- 
- 
গুরুত্বপূর্ণ শর্ত: পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রের সংখ্যা ‘ফ্রিজ’ করা, কোনো পক্ষ সংখ্যা বাড়াতে পারবে না। 
- 
অনুপ্রেরণা: Anti-Ballistic Missile Treaty। 
2. NPT (Nuclear Non-Proliferation Treaty)
- 
উদ্দেশ্য: পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ। 
- 
স্বাক্ষরিত: ১ জুলাই ১৯৬৮ 
- 
কার্যকর: ৫ মার্চ ১৯৭০ 
- 
স্বাক্ষরকারী দেশ: ১৯১টি 
- 
পারমাণবিক শক্তিধর দেশ: চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, পাকিস্তান, উত্তর কোরিয়া ও ইসরায়েল। 
3. CTBT (Comprehensive Nuclear Test Ban Treaty)
- 
উদ্দেশ্য: সব ধরনের পারমাণবিক পরীক্ষা নিষিদ্ধ করা। 
- 
গ্রহণ: জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬ 
- 
স্বাক্ষরিত: ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬ 
- 
স্বাক্ষরকারী দেশ: ১৮৭টি 
4. NATO (North Atlantic Treaty Organisation)
- 
স্বরূপ: উত্তর আটলান্টিক চুক্তির ভিত্তিতে তৈরি একটি সামরিক জোট। 
- 
লক্ষ্য: পশ্চিম ইউরোপে সম্মিলিত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। 
- 
প্রতিষ্ঠিত: ৪ এপ্রিল ১৯৪৯ 
- 
সদস্য: - 
প্রতিষ্ঠাতা: ১২টি 
- 
বর্তমান: ৩২টি (সর্বশেষ: সুইডেন) 
 
- 
- 
সদর দপ্তর: ব্রাসেলস, বেলজিয়াম 
- 
মুসলিম দেশ: আলবেনিয়া ও তুরস্ক 
উল্লেখযোগ্য:
- 
SALT, NPT, CTBT পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে যুক্ত। 
- 
NATO পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ নয়; এটি একটি সামরিক জোট। 
উৎস: Arms Control Association, NATO অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 2 months ago
Alliance যে দেশভিত্তিক গার্মেন্টস ব্রান্ডগুলোর সংগঠন -
Created: 1 month ago
A
যুক্তরাজ্যের
B
যুক্তরাষ্ট্রের
C
কানাডার
D
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
Alliance (অ্যালায়েন্স)
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পোশাক ব্র্যান্ডগুলোর সংগঠন “Alliance” মূলত একটি পূর্ণ-পরিষেবা পোশাক সোর্সিং সলিউশন কোম্পানি। তারা বিশ্বব্যাপী সক্রিয় পোশাক, ফ্যাশন এবং স্পোর্টসওয়্যার খাতে কাজ করে।
অ্যালায়েন্স গঠিত হয়েছে বিশ্বের ২৮টি পরিচিত ব্র্যান্ডের সমন্বয়ে এবং এর কার্যক্রমের মেয়াদ পাঁচ বছর। এ সংস্থার মূল লক্ষ্য বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পে শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
বিশেষ করে উত্তর আমেরিকার আমদানিকারকরা সম্মিলিতভাবে এই উদ্যোগে অংশ নেয়। বর্তমানে অ্যালায়েন্স সদস্যরা বাংলাদেশের ৭০০-এর বেশি পোশাক কারখানা থেকে তৈরি পণ্য আমদানি করে।
উৎস: Alliance Apparel ওয়েবসাইট
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago