A
BIMSTEC
B
CICA
C
IORA
D
SAARC
উত্তরের বিবরণ
BIMSTEC (বিমসটেক)
-
BIMSTEC হলো একটি আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগী সংগঠন।
-
এর পূর্ণরূপ Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic Cooperation।
-
প্রথমে এটি BISTEC (Bangladesh, India, Sri Lanka, Thailand Economic Cooperation) নামে গঠিত হয়।
-
পরে মায়ানমার যুক্ত হলে নাম পরিবর্তিত হয়ে BIMSTEC হয়। পরবর্তীতে নেপাল ও ভুটান যোগ দেওয়ার মাধ্যমে বর্তমান কাঠামো পায়।
এক নজরে BIMSTEC
-
প্রতিষ্ঠা: ৬ জুন, ১৯৯৭
-
প্রতিষ্ঠার স্থান: ব্যাংকক, থাইল্যান্ড
-
সদস্য: ৭টি দেশ
-
সদরদপ্তর: ঢাকা, বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবস্থিত আন্তর্জাতিক সংস্থার সদরদপ্তর
-
IJSG (International Jute Study Group)
-
CIRDAP (Centre on Integrated Rural Development for Asia and the Pacific)
-
BIMSTEC Secretariat
-
SAARC Agricultural Centre ইত্যাদি
অন্যান্য সংস্থার সদরদপ্তর
-
CICA (Conference on Interaction and Confidence-Building Measures in Asia) → নুরসুলতান, কাজাখস্তান
-
IORA (Indian Ocean Rim Association) → এবেনে, মরিশাস
-
SAARC (South Asian Association for Regional Co-operation) → কাঠমুণ্ডু, নেপাল
তথ্যসূত্র: BIMSTEC, SAARC, IORA, CICA এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার সরকারি ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরামের সমন্বয়কারী কোন সংস্থা?
Created: 1 month ago
A
জাইকা
B
ইউএনডিপি
C
বিশ্বব্যাংক
D
আইএমএফ
বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম হলো দেশের উন্নয়ন সহযোগী এবং দাতাদের নিয়ে গঠিত একটি সংগঠন। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। ফোরামের সমন্বয়কারী সংস্থা হিসেবে কাজ করে বিশ্বব্যাংক। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে এর নাম ছিলো বাংলাদেশ এইড গ্রুপ।
পরে ১৯৯৭ সালে এর নাম পরিবর্তন হয়ে ‘প্যারিস কনসোর্টিয়াম গ্রুপ’ রাখা হয় এবং ২০০২ সালে এটি ‘বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম’ নামে পরিচিতি লাভ করে। প্রথম দিকে এই ফোরামের বৈঠক প্যারিসে আয়োজিত হতো, তবে ২০০৩ সাল থেকে নিয়মিতভাবে ঢাকায় বৈঠক করা হয়।
উৎস: ইআরডি ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশে শেয়ারবাজার কার্যক্রম কোন সংস্থা নিয়ন্ত্রণ করে?
Created: 2 weeks ago
A
অর্থ মন্ত্রণালয়
B
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
C
বাংলাদেশ ব্যাংক
D
সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
BSEC- Bangladesh Securities and Exchange Commission
গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান
বিসিএস
BSEC (বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন)
-
পূর্ণরূপ: Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC)।
-
প্রতিষ্ঠা: ৮ জুন, ১৯৯৩ তারিখে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩-এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত।
-
কার্যক্রম: দেশের শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রণ ও তদারকি করা। BSEC সরকারের সহায়তায় পুঁজিবাজারের উন্নয়ন এবং একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ, টেকসই ও আধুনিক পুঁজিবাজার গঠনে কাজ করে আসছে।
-
উদ্দেশ্য: বিনিয়োগকারীদের পুঁজির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ করা।
-
কর্মকর্তা: BSEC-এর নেতৃত্বে একজন চেয়ারম্যান এবং চারজন কমিশনার থাকেন। চেয়ারম্যান কমিশনের প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
-
দায়িত্ব: বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় বিধি প্রণয়ন করা এবং সেই অনুযায়ী বাজার তদারকি করা।
-
সংগঠন: BSEC একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা এবং সরাসরি অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাথে যুক্ত।
বাংলাদেশে স্টক এক্সচেঞ্জ:
-
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (DSE): ১৯৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত।
-
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (CSE): ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত।
উৎস: BSEC ওয়েবসাইট।

0
Updated: 2 weeks ago
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা কত সালে বাংলাদেশকে পোলিও মুক্ত ঘোষণা করে?
Created: 1 month ago
A
১৯৯৮
B
২০০৪
C
২০১৪
D
২০১৯
বাংলাদেশ এখন পোলিওমুক্ত: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) ২০১৪ সালের ২৭ মার্চ বাংলাদেশসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ১১টি দেশকে পোলিও মুক্ত অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করে।
বাংলাদেশে ২০০৭ সাল থেকে আর নতুন কোনো পোলিও রোগীর খোঁজ মেলেনি। কিন্তু, পাশের দেশ ভারত তখনও পোলিও মুক্ত হয়নি বলে বাংলাদেশকেও তখনই পোলিও মুক্ত ঘোষণা করা হয়নি।
WHO সাধারণত একটি নির্দিষ্ট দেশকে আলাদাভাবে পোলিও মুক্ত ঘোষণা করে না। বরং, পুরো অঞ্চল বিবেচনা করে ঘোষণা দেয়, কারণ ভাইরাস এক দেশ থেকে অন্য দেশে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
১৯৭০ ও ৮০’র দশকে বাংলাদেশে পোলিও আক্রান্তের সংখ্যা ছিল অনেক বেশি। এরপর ১৯৭৯ সালে জাতীয় টিকাদান কর্মসূচি চালু হয়। এর ফলেই নব্বইয়ের দশক থেকে পোলিওর বিরুদ্ধে ভালো অগ্রগতি দেখা যায় এবং শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ পোলিও মুক্ত হয়।
পোলিও কীভাবে ছড়ায় এবং কী বিপদ ডেকে আনে?
পোলিও একটি আরএনএ ভাইরাসজনিত রোগ, যার নাম পোলিওমাইলাইটিস। এটি সাধারণত শিশু-কিশোরদের আক্রান্ত করে।
রোগটি মূলত রোগীর মলমূত্রের মাধ্যমে ছড়ায়। আক্রান্ত ব্যক্তি সাধারণত সংক্রমণের প্রথম সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি ভাইরাস ছড়ায়, তবে ৬-৮ সপ্তাহ পর্যন্ত ছড়াতে পারে। মলমূত্র দূষিত খাবার বা পানির মাধ্যমে শিশুর শরীরে এই ভাইরাস প্রবেশ করে।
এই রোগে মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের স্নায়ু আক্রান্ত হয়। এতে পক্ষাঘাত বা এমনকি শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
পোলিওর কোনো চিকিৎসা নেই, তবে টিকাই একমাত্র প্রতিরোধ ব্যবস্থা। তাই শিশুকে নিয়মিত টিকা দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তথ্যসূত্র: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago