[তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন। অনুগ্রহ করে ব্যাখ্যা থেকে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন] বাংলাদেশে মোট আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ-
A
২ কোটি ৪০ লক্ষ একর
B
২ কোটি ৫০ লক্ষ একর
C
২ কোটি ২৫ লক্ষ একর
D
২ কোটি ২১ লক্ষ একর
উত্তরের বিবরণ
[এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের তৈরি প্রথম ন্যানো স্যাটেলাইটের নাম কী?
Created: 1 month ago
A
বিকন অন্বেষা
B
ব্র্যাক অন্বেষা
C
নোয়া ১৮
D
নোয়া ১৯
ব্র্যাক অন্বেষা
-
ব্র্যাক অন্বেষা হলো বাংলাদেশের প্রথম ন্যানো স্যাটেলাইট।
-
এটি ২০১৭ সালের ৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে কক্ষপথে পাঠানো হয়।
-
ন্যানো স্যাটেলাইটটি তৈরি করেছেন বাংলাদেশের ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থী: আব্দুল্লাহ হিল কাফি, রায়হানা শামস ইসলাম অন্তরা এবং মাইসুন ইবনে মনোয়ার। তারা এটি জাপানের কিউশু ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি-র সহায়তায় নির্মাণ করেন।
-
স্যাটেলাইটটির ওজন মাত্র ১ কেজি এবং আকার ১০ সেন্টিমিটার।
-
এটি দুর্যোগ পূর্বাভাস এবং উচ্চমানের চিত্র প্রেরণ করতে সক্ষম।
সূত্র: ডেইলি স্টার বাংলা, ৪ জুন, ২০১৭
0
Updated: 1 month ago
১৯ মে ২০১২ তারিখে কোন বাংলাদেশি এভারেস্ট জয় করেন?
Created: 2 months ago
A
ওয়াসফিয়া নাজনীন
B
মুসা ইব্রাহিম
C
এম.এ. মুহিত
D
নিশাত মজুমদার
নিশাত মজুমদার ও এভারেস্ট জয়
-
নিশাত মজুমদার বাংলাদেশের প্রথম নারী এভারেস্ট জয়ী।
-
তিনি ২০১২ সালের ১৯ মে বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টে আরোহণ করেন।
-
নিশাতের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য অভিযানগুলোর মধ্যে রয়েছে: মেরা, সিংগু চুলি, মাকালু, চেকিগো, শিশাপাংমা, কিয়োজো রি, পিসাং, এলব্রুস, ইমজা সে ও লবুচে পর্বত।
বাংলাদেশী এভারেস্ট জয়ী
-
মাউন্ট এভারেস্ট (Mount Everest) প্রথম জয় করেন এডমন্ড হিলারি ও তেনজিং নোরগে, ১৯৫৩ সালে।
-
বাংলাদেশ ৬৭তম দেশ হিসেবে এভারেস্ট জয় করেছে।
-
এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে ছয়জন ব্যক্তি এভারেস্ট জয় করেছেন:
-
মুসা ইব্রাহিম – ২০১০ সালের ২৩ মে
-
এম এ মুহিত – ২০১১ সালের ২১ মে
-
নিশাত মজুমদার – ২০১২ সালের ১৯ মে
-
ওয়াসফিয়া নাজরিন – ২০১২ সালের ২৬ মে
-
বাবর আলী – ২০২৪ সালের ১৯ মে
-
মো. খালেদ হোসেন – ২০১৩ সালের ২০ মে (দুর্ভাগ্যবশত চূড়া থেকে নামার পথে দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করায় আনুষ্ঠানিকভাবে জয়ী হিসেবে নিবন্ধিত হননি)
-
উৎস: The Business Standard, ২০ মে ২০২৪, প্রথম আলো, ২৯ আগস্ট ২০২২
0
Updated: 2 months ago
যে জেলায় হাজংদের বসবাস নেই-
Created: 2 months ago
A
শেরপুর
B
ময়মনসিংহ
C
সিলেট
D
নেত্রকোনা
হাজং
-
হাজং বাংলাদেশে একটি আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
এরা মূলত ময়মনসিংহ জেলের পর্বতময় এলাকায় বসবাস করে। এছাড়াও শেরপুর, সিলেট ও নেত্রকোনা অঞ্চলেও হাজং জনগোষ্ঠীর কিছু পরিবার রয়েছে।
-
নৃবিজ্ঞানীদের মতে, হাজংদের আদি নিবাস উত্তর বার্মা।
-
বাংলাদেশের হাজংদের প্রধান ভাষা হলো বাংলা। তবে এদের নিজস্ব ভাষাও রয়েছে।
-
হাজং ভাষার জন্য কোনো নিজস্ব বর্ণমালা নেই; লিখনের জন্য তারা অসমীয়া বর্ণমালা ব্যবহার করে।
-
হাজংরা সনাতন ধর্মাবলম্বী এবং তাদের সমাজ পিতৃতান্ত্রিক।
নৃগোষ্ঠি সনদ অনুযায়ী
-
হাজং বাংলাদেশ ও ভারতের একটি আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
বাংলাদেশে এরা নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা ও দুর্গাপুর উপজেলায় বসবাস করে।
-
দেশের অন্য কোথাও এদের বসবাসের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
-
বর্তমানে বাংলাদেশে হাজংদের সংখ্যা প্রায় ৩,০০০ জন।
উৎস: বাংলাপিডিয়া।
0
Updated: 2 months ago