জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, কোন বিভাগে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবচেয়ে কম?
A
রংপুর
B
সিলেট
C
খুলনা
D
রাজশাহী
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ইন্টারনেট ব্যবহার
-
ইন্টারনেট ব্যবহারকারী (৫ বছর ও তদূর্ধ্ব):
-
মোট ব্যবহারকারী: ৩০.৬৯%
-
পুরুষ ব্যবহারকারী: ৩৮.০৪%
-
নারী ব্যবহারকারী: ২৩.৫২%
-
-
বিভাগভিত্তিক ব্যবহার:
-
ঢাকা বিভাগে সর্বাধিক: ৪০.৪২%
-
রংপুর বিভাগে সর্বনিম্ন: ২৩.৫২%
-
-
শহর ও গ্রাম:
-
শহরে: ৪১.৩০%
-
গ্রামে: ২৫.৭৩%
-
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 13 hours ago
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে মেজর রফিকুল ইসলাম কোন সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন?
Created: 3 weeks ago
A
১নং সেক্টর
B
২নং সেক্টর
C
৫নং সেক্টর
D
৭নং সেক্টর
মুক্তিযুদ্ধে সেক্টরসমূহ (১–১১)
১নং সেক্টর
-
অঞ্চল: চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা ও নোয়াখালি জেলার মুহুরী নদীর পূর্বাংশ
-
হেডকোয়ার্টার: হরিনাতে
-
সেক্টর প্রধান: প্রথমে মেজর জিয়াউর রহমান, পরে মেজর রফিকুল ইসলাম
-
সৈন্যবাহিনী: প্রায় ১০,০০০ মুক্তিযোদ্ধা (২,০০০ নিয়মিত + ৮,০০০ গণবাহিনী)
-
গেরিলা গ্রুপ: ১৩৭টি
২নং সেক্টর
-
অঞ্চল: ঢাকা, কুমিল্লা, ফরিদপুর, নোয়াখালির কিছু অংশ
-
হেডকোয়ার্টার: আগরতলার মেলাঘর
-
সেক্টর কমান্ডার: প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ, পরে মেজর এ.টি.এম হায়দার
-
বাহিনী: ৪- ইস্টবেঙ্গল, কুমিল্লা ও নোয়াখালির ইপিআর
৩নং সেক্টর
-
অঞ্চল: চূড়ামনকাঠি থেকে সিলেট, দক্ষিণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিঙ্গারবিল
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর কে.এম শফিউল্লাহ, পরে মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান
৪নং সেক্টর
-
অঞ্চল: সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহকুমা থেকে কানাইঘাট থানা পর্যন্ত
-
বাহিনী: সিলেটের ইপিআর + ছাত্র মুক্তিযোদ্ধা
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত, পরে ক্যাপ্টেন এ রব
-
হেডকোয়ার্টার: প্রথমে করিমগঞ্জ, পরে মাসিমপুর (আসাম)
৫নং সেক্টর
-
অঞ্চল: সিলেট জেলার দুর্গাপুর থেকে ডাউকি (তামাবিল)
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর মীর শওকত আলী
-
হেডকোয়ার্টার: বাঁশতলা
৬নং সেক্টর
-
অঞ্চল: সমগ্র রংপুর জেলা ও দিনাজপুর জেলার ঠাকুরগাঁও
-
সেক্টর কমান্ডার: উইং কমান্ডার এম খাদেমুল বাশার
-
বাহিনী: রংপুর ও দিনাজপুরের ইপিআর
৭নং সেক্টর
-
অঞ্চল: রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, দিনাজপুরের দক্ষিণাংশ
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর নাজমুল হক, পরে সুবেদার মেজর এ. রব ও মেজর কাজী নূরুজ্জামান
-
বাহিনী: ইপিআর + ক্যাপ্টেন গিয়াস ও রশিদের নেতৃত্বে প্রাথমিক অভিযান
৮নং সেক্টর
-
অঞ্চল: এপ্রিল–কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, পটুয়াখালী; মে শেষে সঙ্কুচিত হয়ে কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, সাতক্ষীরা, ফরিদপুরের উত্তরাংশ
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর আবু ওসমান চৌধুরী, পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর
৯নং সেক্টর
-
অঞ্চল: বরিশাল, পটুয়াখালী, খুলনা ও ফরিদপুরের অংশবিশেষ
-
হেডকোয়ার্টার: বশিরহাটের নিকটবর্তী টাকি
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর এম.এ জলিল, পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন
১০নং সেক্টর
-
বাহিনী: নৌ-কমান্ডো বাহিনী
-
নিয়মিত কমান্ডার: নেই
-
উদ্যোক্তা: ফ্রান্সে প্রশিক্ষণরত পাকিস্তান নৌবাহিনীর আটজন বাঙালি নৌ-কর্মকর্তা
১১নং সেক্টর
-
অঞ্চল: টাঙ্গাইল জেলা ও কিশোরগঞ্জ ব্যতীত ময়মনসিংহ জেলা
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর এম. আবু তাহের; আহত হলে স্কোয়াড্রন লীডার হামিদুল্লাহ দায়িত্ব গ্রহণ
-
হেডকোয়ার্টার: মহেন্দ্রগঞ্জ
সূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 3 weeks ago
বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের কবর কোন জেলায়?
Created: 1 month ago
A
নাটোর
B
চাঁপাইনবাবগঞ্জ
C
জয়পুরহাট
D
নওগাঁ
বাংলার মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সাত বীরশ্রেষ্ঠের একজন ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর। তাঁর কবর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক সোনামসজিদ প্রাঙ্গণে অবস্থিত, যেখানে তাঁর বীরত্বগাথা চিরকাল ইতিহাসের পাতায় জ্বলজ্বল করে থাকবে।
তিনি জন্মগ্রহণ করেন ১৯৪৯ সালের ৭ই মার্চ, বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার রহিমগঞ্জ গ্রামে। তাঁর শিক্ষা জীবন শুরু হয় ১৯৫৩ সালে, পাতারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
পরে ১৯৬৪ সালে মুলাদি মাহমুদ জান পাইলট হাইস্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি এবং ১৯৬৬ সালে বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন।
এরপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিসংখ্যান বিভাগে ভর্তি হন। কিন্তু দেশমাতৃকার টানে ১৯৬৭ সালের ৩ অক্টোবর তিনি ১৫তম শর্ট সার্ভিস কোর্সের মাধ্যমে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ১৯৬৮ সালের ২ জুন তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং কোরে কমিশন লাভ করেন।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি ৭ নম্বর সেক্টরের মহদীপুর সাব-সেক্টরের অধীনে অংশগ্রহণ করেন। আরগরারহাট, কানসাট ও শাহপুর অঞ্চলে তাঁর নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা সাফল্যের সাথে অভিযান পরিচালনা করে মুক্তাঞ্চল গড়ে তোলেন।
১৯৭১ সালের ১২ ডিসেম্বর তিনি মুক্তিবাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জে আক্রমণ শুরু করেন।
পরবর্তী ১৪ ডিসেম্বর সকালে, অসম সাহসিকতা প্রদর্শনকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর স্নাইপার গুলিতে তিনি শহীদ হন। তাঁর শেষ ইচ্ছানুযায়ী, তাঁকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ এলাকায় দাফন করা হয়।
তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধে কোন সেক্টরের সদর দপ্তর ছিল হরিনাতে?
Created: 3 weeks ago
A
১নং সেক্টর
B
২নং সেক্টর
C
৩নং সেক্টর
D
৪নং সেক্টর
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বধীনতা
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
No subjects available.
-
মুক্তিযুদ্ধে সেক্টরসমূহ
-
মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করে ৬৪টি সাব-সেক্টর গঠন করা হয়।
-
-
১নং সেক্টর: চট্টগ্রাম–পার্বত্য চট্টগ্রাম
-
হেডকোয়ার্টার: হরিনাতে
-
কমান্ডার: মেজর জিয়াউর রহমান ও মেজর রফিকুল ইসলাম
-
-
২নং সেক্টর: ঢাকা, কুমিল্লা, ফরিদপুর, নোয়াখালি
-
সদর মেলাঘর
-
কমান্ডার: খালেদ মোশাররফ ও এ.টি.এম. হায়দার
-
-
৩নং সেক্টর: সিলেট–শ্রীমঙ্গল এলাকা
-
কমান্ডার: কে.এম. শফিউল্লাহ ও এ.এন.এম. নূরুজ্জামান
-
-
৪নং সেক্টর: সিলেট সীমান্ত অঞ্চল
-
হেডকোয়ার্টার: করিমগঞ্জ–মাসিমপুর
-
কমান্ডার: সি.আর. দত্ত ও ক্যাপ্টেন এ রব
-
-
৫নং সেক্টর: ডাউকি–দুর্গাপুর এলাকা
-
হেডকোয়ার্টার: বাঁশতলা
-
কমান্ডার: মীর শওকত আলী
-
-
৬নং সেক্টর: রংপুর–ঠাকুরগাঁও অঞ্চল
-
কমান্ডার: এম. খাদেমুল বাশার
-
-
৭নং সেক্টর: রাজশাহী–বগুড়া এলাকা
-
কমান্ডার: নাজমুল হক, এ. রব, কাজী নূরুজ্জামান
-
-
৮নং সেক্টর: কুষ্টিয়া–যশোর–খুলনা এলাকা
-
কমান্ডার: আবু ওসমান ও এম.এ. মঞ্জুর
-
-
৯নং সেক্টর: বরিশাল–পটুয়াখালী–খুলনার অংশ
-
হেডকোয়ার্টার: টাকি
-
কমান্ডার: এম.এ. জলিল, মঞ্জুর, জয়নাল আবেদীন
-
-
১০নং সেক্টর: নৌ-কমান্ডো সেক্টর
-
নিয়মিত কমান্ডার ছিল না
-
-
১১নং সেক্টর: ময়মনসিংহ এলাকা
-
কমান্ডার: এম. আবু তাহের ও হামিদুল্লাহ
-
সূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 3 weeks ago