A
১টি
B
২টি
C
৩টি
D
৪টি
উত্তরের বিবরণ
উত্তর: খ) ৩ টি অক্ষর পাওয়া যায়।
ব্যাখ্যা:• অক্ষর:এর ইংরেজি নাম - syllable. অল্প প্রয়াসে যে ধ্বনি বা ধ্বনিগুচ্ছ একবারে উচ্চারিত হয় তাকে অক্ষর বলে। তাই একে শব্দাংশ ও বলা হয়।
অক্ষর মূলত দুই প্রকার।যথা-- মুক্তাক্ষর: টানা যাবে না (যেমন- ক/লা)- বদ্ধাক্ষর: টানা যাবে (যেমন- দিন, রাত)
যেমন: 'বিশ্ববিদ্যালয়' শব্দে ৫টি অক্ষর রয়েছে (বি + শ্ব + বি + দ্যা + লয়)।
'নবছিদ্র' শব্দের উচ্চারণ হল: নবোছিদ্রো।
'নবছিদ্র' শব্দটির উচ্চারণ বিশ্লেষণ:- নবো (প্রথম অক্ষর);- ছিদ্ (দ্বিতীয় অক্ষর);- রো (তৃতীয় অক্ষর)।
উৎস: বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান; বাংলা কবিতার ছন্দ বিশ্লেষণ এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা

0
Updated: 1 day ago
'দুরাত্মা' শব্দের শুদ্ধ সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
Created: 1 day ago
A
দুরহ্ + আত্মা
B
দুর্ + আত্মা
C
দুঃ + আত্মা
D
দুরা্ + আত্মা
বাংলা
তৎসম বিসর্গ সন্ধি
ধাতু (বাংলা ব্যাকরণ)
বাক্য শুদ্ধিকরণ
বানান শুদ্ধিকরণ
বাংলা ব্যকরণ
No subjects available.
বিসর্গ সন্ধি
বিসর্গ সন্ধি ঘটে যখন পূর্বপদের শেষে বিসর্গ (ঃ) থাকে এবং পরপদের প্রথমে স্বরধ্বনি থাকে। এই ক্ষেত্রে বিসর্গ রূপান্তরিত হয়ে পরবর্তী স্বরের সঙ্গে যুক্ত হয়।
নিয়মাবলী ও উদাহরণ
-
ইঃ + অ → ই + র্
-
নিঃ + অন্ন → নিরন্ন
-
বহিঃ + অঙ্গ → বহিরঙ্গ
-
-
ইঃ + আ → ই + রা
-
নিঃ + আকার → নিরাকার
-
নিঃ + আশা → নিরাশা
-
-
উঃ + অ → উ + র
-
দুঃ + অবস্থা → দুরবস্থা
-
চতুঃ + অঙ্গ → চতুরঙ্গ
-
-
উঃ + আ → উ + রা
-
দুঃ + আত্মা → দুরাত্মা
-
দুঃ + আশা → দুরাশা
-
উৎস: ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ

0
Updated: 1 day ago
'বামেতর' শব্দটির অর্থ-
Created: 1 month ago
A
বামচোখ
B
ডান
C
ইতর
D
বাম দিক
• বামেতর (বিশেষণ পদ),
- এটি একটি সংস্কৃত শব্দ।
অর্থ:
- ডান;
- ডাহিন;
- দক্ষিণ।
কবিতায় ব্যবহার: প্রমীলার বামেতর নয়ন নাচিল- মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
উৎস: বাংলা একাডেমি, আধুনিক বাংলা অভিধান।

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন শব্দে ণ-ত্ব বিধি অনুসারে 'ণ'-এর ব্যবহার হয়েছে?
Created: 2 weeks ago
A
কল্যাণ
B
প্রবণ
C
নিক্কণ
D
বিপণি
ণ-ত্ব বিধান ও ‘ণ’ ব্যবহারের নিয়ম
বাংলা ভাষায় অনেক তৎসম বা সংস্কৃত মূলের শব্দে মূর্ধন্য ‘ণ’ এবং দন্ত্য ‘ন’ ব্যবহৃত হয়। তৎসম শব্দের বানানে কখন ‘ণ’ ব্যবহার হবে তা জানার নিয়মই মূলত ণ-ত্ব বিধান।
১. ‘ণ’ ব্যবহারের নিয়ম
-
ট-বর্গীয় ধ্বনির আগে তৎসম শব্দে সব সময় ‘ণ’ ব্যবহার করা হয়।
উদাহরণ: ঘণ্টা, কাণ্ড, লুণ্ঠন -
ঋ, র, ষ-এর পরে ‘ণ’ আসে।
উদাহরণ: ঋণ, তৃণ, বর্ণ, বর্ণনা, কারণ, মরণ, ব্যাকরণ, ভীষণ, ভাষণ, উষ্ণ -
ঋ, র, ষ-এর পরে যদি স্বরধ্বনি, ষ, য, ব, হ, ং বা ক-বর্গীয়/প-বর্গীয় ধ্বনি থাকে, তখন পরবর্তী ‘ন’ মূর্ধন্য ‘ণ’ হয়।
উদাহরণ: কৃপণ, হরিণ, অর্পণ, লক্ষণ, রুক্মিণী, ব্রাহ্মণ -
কিছু শব্দে স্বাভাবিকভাবেই ‘ণ’ থাকে, যা নিয়ম অনুসরণ ছাড়াও ব্যবহৃত হয়।
উদাহরণ: পুণ্য, নিক্কণ, চিক্কণ, লাবণ্য, কল্যাণ, বিপণি, আপণ, গৌণ, ভাণ, শাণ, চাণক্য, মাণিক্য, গণ, বাণিজ্য, লবণ, মণ, বেণু, বীণা, কঙ্কণ, কণিকা, স্থাণু, ফণী, পিণাক
২. ণ-ত্ব বিধান প্রযোজ্য নয় এমন ক্ষেত্রে
-
সমাসযুক্ত শব্দে সাধারণত ‘ণ’ হয় না, বরং ‘ন’ ব্যবহার হয়।
উদাহরণ: ত্রিনয়ন, সর্বনাম, দুর্নীতি, দুর্নাম, দুর্নিবার, পরনিন্দা, অগ্রনায়ক -
ট-বর্গীয় বর্ণের সঙ্গে যুক্ত হলে ‘ণ’ হয় না।
উদাহরণ: অন্ত, গ্রন্থ, ক্রন্দন -
বাংলা দেশি, তদ্ভব বা বিদেশি শব্দে ‘ণ’ লেখার কোনো প্রয়োজন নেই।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ সংস্করণ)

0
Updated: 2 weeks ago