'নবছিদ্র' শব্দটির উচ্চারণে কয়টি অক্ষর পাওয়া যায়?
A
১টি
B
২টি
C
৩টি
D
৪টি
উত্তরের বিবরণ
উত্তর: খ) ৩ টি অক্ষর পাওয়া যায়।
ব্যাখ্যা:• অক্ষর:এর ইংরেজি নাম - syllable. অল্প প্রয়াসে যে ধ্বনি বা ধ্বনিগুচ্ছ একবারে উচ্চারিত হয় তাকে অক্ষর বলে। তাই একে শব্দাংশ ও বলা হয়।
অক্ষর মূলত দুই প্রকার।যথা-- মুক্তাক্ষর: টানা যাবে না (যেমন- ক/লা)- বদ্ধাক্ষর: টানা যাবে (যেমন- দিন, রাত)
যেমন: 'বিশ্ববিদ্যালয়' শব্দে ৫টি অক্ষর রয়েছে (বি + শ্ব + বি + দ্যা + লয়)।
'নবছিদ্র' শব্দের উচ্চারণ হল: নবোছিদ্রো।
'নবছিদ্র' শব্দটির উচ্চারণ বিশ্লেষণ:- নবো (প্রথম অক্ষর);- ছিদ্ (দ্বিতীয় অক্ষর);- রো (তৃতীয় অক্ষর)।
উৎস: বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান; বাংলা কবিতার ছন্দ বিশ্লেষণ এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা
0
Updated: 1 month ago
'লেখক' শব্দের সঠিক প্রকৃতি-প্রত্যয় কোনটি?
Created: 2 weeks ago
A
√ লেখ্ + অক
B
√ লিখ্ + অক
C
√ লেখ + অক
D
√ লিখ্ + য়ক
স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় ঠোঁট কতটা খোলা বা বন্ধ থাকে, তার ওপর ভিত্তি করে স্বরধ্বনিগুলোকে চার ভাগে ভাগ করা হয়। ঠোঁটের উন্মুক্ততা যত কম, ধ্বনি তত সংবৃত; আর ঠোঁটের উন্মুক্ততা যত বেশি, ধ্বনি তত বিবৃত হয়।
তথ্যসমূহ:
-
সংবৃত স্বরধ্বনি: [ই], [উ] — এই স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় ঠোঁট সবচেয়ে কম খোলে।
-
অর্ধ-সংবৃত স্বরধ্বনি: [এ], [ও] — এই স্বরধ্বনি উচ্চারণে ঠোঁট কিছুটা খোলে, তবে সম্পূর্ণ নয়।
-
বিবৃত স্বরধ্বনি: [আ] — উচ্চারণের সময় ঠোঁট সম্পূর্ণভাবে খোলা থাকে।
-
অর্ধ-বিবৃত স্বরধ্বনি: [অ্যা], [অ] — এখানে ঠোঁট তুলনামূলকভাবে কম খোলে, কিন্তু সংবৃত স্বরের চেয়ে বেশি।
অতিরিক্ত তথ্য:
সংবৃত স্বরধ্বনিতে বায়ুপ্রবাহ মুখগহ্বরের সংকীর্ণ অংশ দিয়ে বের হয়, ফলে ধ্বনি সংক্ষিপ্ত ও তীক্ষ্ণ হয়। অন্যদিকে বিবৃত স্বরধ্বনিতে বায়ুপ্রবাহ মুক্তভাবে বের হয়, ফলে ধ্বনি স্পষ্ট ও প্রসারিত হয়।
0
Updated: 2 weeks ago
'অসারের তর্জনগর্জন' অর্থে কোন প্রবাদটি ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
যত গর্জে তত বর্ষে না
B
খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি
C
খালি কলসির বাজনা বেশি'
D
গাইতে গাইতে গায়েন, বাজাতে বাজাতে বায়েন
প্রবাদ-প্রবচন সাধারণত জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে গড়ে ওঠে এবং এতে শিক্ষামূলক অর্থ নিহিত থাকে। প্রতিটি প্রবাদ একটি বিশেষ তাৎপর্য বহন করে। নিচে প্রদত্ত প্রবাদগুলোর অর্থ তুলে ধরা হলো।
-
'খালি কলসির বাজনা বেশি' অর্থ হলো অসারের তর্জনগর্জন।
-
'যত গর্জে তত বর্ষে না' অর্থ হলো সামর্থ্যের চেয়ে বেশি কাজ সম্পন্ন হয় না।
-
'খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি' অর্থ হলো আয়ের তুলনায় ব্যয় বেশি হওয়া।
-
'গাইতে গাইতে গায়েন, বাজাতে বাজাতে বায়েন' অর্থ হলো অধ্যবসায়ের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জিত হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
সাধুভাষা’ পরিভাষাটি প্রথম ব্যবহার করেন–
Created: 1 month ago
A
রাজা মনি মোহন রায়
B
ঈশ্বরচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগর
C
রাজা রামমোহন রায়
D
অক্ষয় কুমার দত্ত
‘সাধুভাষা’ পরিভাষাটি প্রথম ব্যবহার করেন রাজা রামমোহন রায়। বাংলার আদি গদ্যরূপকে তিনি ‘সাধুভাষা’ নামে আখ্যায়িত করেছিলেন। এই সাধুভাষা পরবর্তীকালে দীর্ঘদিন বাংলার গদ্যের প্রধান রূপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
0
Updated: 1 month ago