A
সারদামঙ্গল
B
বঙ্গসুন্দরী
C
বন্ধু বিয়োগ
D
স্বপ্নদর্শন
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
‘সারদামঙ্গল’ কাব্য
-
‘সারদামঙ্গল’ (১৮৭৯) কবি বিহারীলাল চক্রবর্তীর সর্বশ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ।
-
এটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল আর্যদর্শন পত্রিকায়।
-
আখ্যানকাব্য হলেও এর আখ্যানবস্তু খুব সামান্য; মূলত এটি একটি গীতিকবিতাধর্মী কাব্য।
-
কাব্যগ্রন্থটি মোট পাঁচটি সর্গে বিভক্ত।
-
‘ভোরের পাখি’ খ্যাত রোমান্টিক কবি বিহারীলাল এই কাব্যে প্রিয়তমার রূপে দেবী সারদার অনুসন্ধান করেছেন।
-
গ্রন্থটি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃত।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূল্যায়ন
রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন—
"সূর্যাস্ত কালের সুবর্ণমণ্ডিত মেঘমালার মত সারদামঙ্গলের সোনার শ্লোকগুলি বিবিধরূপের আভাস দেয়। কিন্তু কোন রূপকে স্থায়ীভাবে ধারণ করিয়া রাখে না। অথচ সুদূর সৌন্দর্য স্বর্গ হইতে একটি অপূর্ণ পূরবী রাগিণী প্রবাহিত হইয়া অন্তরাত্মাকে ব্যাকুল করিয়া তুলিতে থাকে।"
বিহারীলাল চক্রবর্তীর অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ
-
স্বপ্নদর্শন
-
সঙ্গীতশতক
-
বঙ্গসুন্দরী
-
নিসর্গ সন্দর্শন
-
বন্ধু বিয়োগ
-
সারদামঙ্গল
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা এবং ‘সারদামঙ্গল’ কাব্য

0
Updated: 1 day ago
বিদ্যাপতি কোন রাজ্যের রাজসভার কবি ছিলেন?
Created: 2 weeks ago
A
রোসাঙ্গ
B
আরাকান
C
মিথিলা
D
গৌড়
বিদ্যাপতি (কবি)
-
কাল ও স্থিতি: পঞ্চদশ শতকের কবি, মিথিলার রাজসভায় কর্মরত
-
রাজার সান্নিধ্য: মিথিলার রাজা শিবসিংহের প্রিয় কবি
-
উপাধি: কবিকন্ঠহার
-
খ্যাতি: মৈথিল কোকিল
-
কোকিলের সুললিত সুরের মতো মৈথিলি ভাষায় পদাবলি ও গীতিকবিতা রচনা
-
-
ধারা: বৈষ্ণব কবি, পদসঙ্গীত ধারার রূপকার
-
স্রেষ্ঠ কীর্তি: ব্রজবুলিতে রচিত রাধাকৃষ্ণ বিষয়ক পদ
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জ্ঞান, বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 2 weeks ago
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কত সালে নেপালের রাজগ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন?
Created: 2 weeks ago
A
১৯১৭ সালে
B
১৯০৭ সালে
C
১৯১৬ সালে
D
১৯০৫ সালে
চর্যাপদ
-
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন।
-
১৮৮২ সালে Sanskrit Buddhist Literature in Nepal গ্রন্থে রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্র নেপালের বৌদ্ধতান্ত্রিক সাহিত্যের কথা প্রথম প্রকাশ করেন।
-
মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজগ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদের কতকগুলো পদ আবিষ্কার করেন।
-
তাঁর সম্পাদনায় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ ১৯১৬ সালে (১৩২৩ বঙ্গাব্দ) চারটি পুঁথি একত্রে ‘হাজার বছরের পুরাণ বাংলা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা’ নামে প্রকাশ করে।
উৎস: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, মাহবুবুল আলম

0
Updated: 2 weeks ago
কোনটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ত্রয়ী উপন্যাসের অন্তর্ভুক্ত নয়?
Created: 2 weeks ago
A
রাধারানী
B
আনন্দমঠ
C
সীতারাম
D
দেবী চৌধুরানী

0
Updated: 2 weeks ago