[তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন। অনুগ্রহ করে ব্যাখ্যা থেকে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন] তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা হয়-
A
১৩ হাজার ১২৫টি
B
১৩ হাজার ১৩০টি
C
১৩ হাজার ১৩৬টি
D
১৩ হাজার ১৪৬টি
উত্তরের বিবরণ
[এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]
কমিউনিটি ক্লিনিক
কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে বিনা মূল্যে প্রায় ২৭ ধরনের ওষুধের পাশাপাশি স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা এবং পুষ্টি সংক্রান্ত পরামর্শ দেওয়া হয়।
এগুলোর মধ্যে রয়েছে সার্বিক প্রজনন স্বাস্থ্য পরিচর্যার আওতায় অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের প্রসবপূর্ব (প্রতিরোধ টিকা দানসহ), প্রসবকালীন এবং প্রসবোত্তর সেবা।
জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক মহাপরিচালক মার্গারেট চ্যান বাংলাদেশ সফরে এসে কমিউনিটি ক্লিনিকের উদ্যোগকে বিপ্লব হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
সূত্র- প্রথম আলো পত্রিকা রিপোর্ট,অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪।
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের বৃহত্তম সার কারখানার নাম-
Created: 1 month ago
A
ইউরিয়া ফার্টিলাইজার ফ্যাক্টরি লিমিটেড
B
যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড
C
পলাশ ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড
D
ন্যাচারাল গ্যাস ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড
বাংলাদেশের বৃহত্তম সার উৎপাদন কেন্দ্র হলো পলাশ ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড, যা দেশের কৃষি খাতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইউরিয়া সারের সরবরাহ নিশ্চিত করে। এই কারখানাটি নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলায় অবস্থিত এবং দীর্ঘদিন ধরে দেশের সার চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
-
ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা:
-
দেশের বৃহত্তম সার কারখানা।
-
নরসিংদীতে অবস্থিত।
-
১৯৭০ সালে বার্ষিক ৩,৪০,০০০ মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন ইউরিয়া ফার্টিলাইজার ফ্যাক্টরী লিমিটেড স্থাপিত হয়।
-
১৯৮৫ সালে বার্ষিক ৯৫,০০০ মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা চালু হয়।
-
-
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
১২ নভেম্বর ২০২৩ সালে পরিবেশবান্ধব, জ্বালানি সাশ্রয়ী এবং আধুনিক প্রযুক্তিভিত্তিক কারখানা উদ্বোধন করা হয়।
-
বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা: ৯,২৪,০০০ মেট্রিক টন।
-
এটি বাংলাদেশের প্রথম সার কারখানা, যেখানে প্রাথমিক পর্যায়ে ফ্লু গ্যাস থেকে পরিবেশদূষণকারী আহরণ করা হবে এবং ক্যাপচার করা কার্বন ডাই-অক্সাইড ব্যবহার করে ইউরিয়া সারের উৎপাদন প্রায় ১০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে।
-
কারখানাটি অত্যাধুনিক, শক্তি সাশ্রয়ী এবং সবুজ প্রযুক্তি ব্যবহার করে, যা দেশের ইউরিয়া সার আমদানি কমাবে এবং বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করবে।
-
0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধের সময় নৌ-কমান্ড গঠিত হয় কোন সেক্টর নিয়ে?
Created: 1 month ago
A
১০ নং সেক্টর
B
১১ নং সেক্টর
C
৮ নং সেক্টর
D
৯ নং সেক্টর
মুক্তিযুদ্ধে ১০ নং সেক্টর
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে যুদ্ধকে আরও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার জন্য ১৯৭১ সালের ১১ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার সমগ্র দেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করে।
এর মধ্যে ১০ নং সেক্টর ছিল বিশেষ নৌ সেক্টর।
-
এ সেক্টরটি দেশের সমুদ্র অঞ্চল ও নৌপথের দায়িত্বে ছিল।
-
এই সেক্টরে আলাদা কোনো স্থায়ী সেক্টর কমান্ডার নিয়োগ করা হয়নি।
-
যে এলাকায় নৌ-অভিযান পরিচালিত হতো, সেখানকার সেক্টর কমান্ডারই সাময়িকভাবে ১০ নং সেক্টরের দায়িত্ব পালন করতেন।
১০ নং সেক্টরের উদ্যোক্তারা
ফ্রান্সে প্রশিক্ষণরত পাকিস্তান নৌবাহিনীর আটজন বাঙালি কর্মকর্তা এই নৌবাহিনী গঠনের উদ্যোগ নেন। তাঁরা হলেন—
-
গাজী মোহাম্মদ রহমতউল্লাহ (চীফ পেটি অফিসার)
-
সৈয়দ মোশাররফ হোসেন (পেটি অফিসার)
-
আমিন উল্লাহ শেখ (পেটি অফিসার)
-
আহসান উল্লাহ (এম.ই-১)
-
এ.ডব্লিউ. চৌধুরী (আর.ও-১)
-
বদিউল আলম (এম.ই-১)
-
এ.আর. মিয়া (ই.এন-১)
-
আবেদুর রহমান (স্টুয়ার্ড-১)
তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাপিডিয়া
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের প্রেক্ষিত পরিকল্পনার (Perspective Plan) সময়সীমা কত?
Created: 1 month ago
A
২০২১-২০৩০
B
২০২৪-২০৩২
C
২০২১-২০৪১
D
২০২২-২০৫০
বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০ বছরের জন্য প্রণীত এবং এটি দেশের দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়নের রূপরেখা নির্ধারণ করে।
-
পরিকল্পনা কমিশন দ্বারা প্রণীত এই পরিকল্পনার মেয়াদকাল ২০২১ সাল থেকে ২০৪১ সাল পর্যন্ত।
-
পরিকল্পনার মূল লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করা।
-
এই সময়ে গড় প্রবৃদ্ধি হার হবে ৯.৯ শতাংশ।
-
২০৪১ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য হার ০.৬৮ শতাংশ এবং উচ্চ দারিদ্র্য হার ৩ শতাংশের নিচে নামানো লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
0
Updated: 1 month ago