গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তিত হয়-
A
১৭ এপ্রিল, ১৯৯১
B
১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
C
৭ মার্চ, ১৯৭২
D
২৬ মার্চ, ১৯৭৩
উত্তরের বিবরণ
• গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তিত হয়- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে।
--------------------------------
• বাংলাদেশের সংবিধান:
- বাংলাদেশের সংবিধান রচিত হয় গণপরিষদের মাধ্যমে।
- সংবিধান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে গৃহীত হয়।
- সংবিধান প্রবর্তিত হয় ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে।
- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে মোট ১৫৩ টি অনুচ্ছেদ আছে।
- সংবিধানের ভাগ বা অধ্যায় আছে ১১টি।
- তফসিল আছে ৭টি।
- প্রস্তাবনা আছে ১টি।
- মূলনীতি আছে ৪টি।
- ১৯৭২ সালরে ১১ অক্টোবর খসড়া সংবধিান প্রণয়ন কমিটি সংবিধানের চূড়ান্ত খসড়া প্রণয়ন করেন।
- ১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর সংবিধান স্পিকার কর্তৃক প্রমাণীকৃত হয়।
- ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস থেকে সংবিধান কার্যকর করা হয়।
• ১৫৩ নং অনুচ্ছেদ: প্রবর্তন, উল্লেখ ও নির্ভরযোগ্য পাঠ;
১৫৩ (১)-
এই সংবিধানকে "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান" বলিয়া উল্লেখ করা হইবে এবং ১৯৭২ সালের ডিসেম্বর মাসের ১৬ তারিখে ইহা বলবৎ হইবে, যাহাকে এই সংবিধানে "সংবিধান-প্রবর্তন" বলিয়া অভিহিত করা হইয়াছে।
১৫৩(২)-
বাংলায় এই সংবিধানের একটি নির্ভরযোগ্য পাঠ ও ইংরাজীতে অনুদিত একটি নির্ভরযোগ্য অনুমোদিত পাঠ থাকিবে এবং উভয় পাঠ নির্ভরযোগ্য বলিয়া গণপরিষদের স্পীকার সার্টিফিকেট প্রদান করিবেন।
১৫৩(৩)-
এই অনুচ্ছেদের (২) দফা-অনুযায়ী সার্টিফিকেটযুক্ত কোন পাঠ এই সংবিধানের বিধানাবলীর চূড়ান্ত প্রমাণ বলিয়া গণ্য হইবে; তবে শর্ত থাকে যে, বাংলা ও ইংরাজী পাঠের মধ্যে বিরোধের ক্ষেত্রে বাংলা পাঠ প্রাধান্য পাইবে।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশের সংবিধান।

0
Updated: 1 month ago
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মনোগ্রামে কতটি তারকা চিহ্ন রয়েছে?
Created: 2 months ago
A
৪ টি
B
৫ টি
C
৬ টি
D
২ টি
বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম
বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রামে লাল রঙের একটি বৃত্তের মাঝে হলুদ রঙে আঁকা বাংলাদেশের মানচিত্র দেখা যায়। এই মনোগ্রামটি তৈরি করেছেন এ এন এ সাহা।
মনোগ্রামের ওপরের দিকে লেখা থাকে "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ", নিচে লেখা থাকে "সরকার"। আর বৃত্তের দুই পাশে থাকে চারটি তারকা—প্রতিটি পাশে দুটি করে।
উৎস: বাংলাদেশ সরকারের ওয়েবসাইট, জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 2 months ago
‘গণতন্ত্র ও মানবাধিকার’ সম্পর্কে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে আলোকপাত করা হয়েছে?
Created: 3 weeks ago
A
১১ নং
B
১৭ নং
C
১৮ নং
D
২১ নং
বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সংরক্ষণ করা হয়েছে। সংবিধানের ১১ নং অনুচ্ছেদে এর বিস্তারিত বিধান রয়েছে।
-
সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে প্রজাতন্ত্র হবে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকবে।
-
এখানে মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত করা হবে এবং প্রশাসনের সকল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে।
-
প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকদের সর্বজনীন ভোটাধিকারের মাধ্যমে সরকার নির্বাচিত হবে।
-
সমাজজীবনে সর্বপ্রকার বৈষম্য দূরীকরণ করা হবে এবং নাগরিকদের মৌলিক মানবিক অধিকার ও ব্যক্তি স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করা হবে।
অন্যদিকে, সংবিধানের ১৭ নং অনুচ্ছেদে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষার বিষয়ে বিধান রাখা হয়েছে।
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে ‘রাজনৈতিক দল থেকে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারণে আসন শূন্য হওয়ার বিধানটি বর্ণিত আছে?
Created: 3 weeks ago
A
৬৬ নং
B
৬৭ নং
C
৭০ নং
D
৭১ নং
বাংলাদেশ সংবিধানের ৭০ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি যদি কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থী হিসেবে সাংসদ নির্বাচিত হন, তবে সংসদে সেই দলের বিপক্ষে ভোট প্রদান বা দল থেকে পদত্যাগ করলে তার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যায়। সংসদে নিজ দলের বিপক্ষে ভোট প্রদান বা দলীয় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কথা বলাকে ফ্লোর ক্রসিং বলা হয়।
-
৭০ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী:
-
সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হলে যদি তিনি উক্ত দল থেকে পদত্যাগ করেন, অথবা
-
সংসদে উক্ত দলের বিপক্ষে ভোট দেন,
-
তাহলে তাঁর সংসদে আসন শূন্য হবে।
-
-
তবে এই কারণে তিনি পরবর্তী কোনো নির্বাচনে সংসদ-সদস্য হবার অযোগ্য হবেন না।
অন্য সংবিধানিক প্রাসঙ্গিক অনুচ্ছেদ:
-
৬৬ নং অনুচ্ছেদ: সংসদে নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা।
-
৬৭ নং অনুচ্ছেদ: সদস্যদের আসন শূন্য হওয়া।
-
৭১ নং অনুচ্ছেদ: দ্বৈত-সদস্যতায় বাধা।
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago