ইউএস এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের শীর্ষ তেল উত্তোলনকারী দেশ কোনটি? [আগস্ট, ২০২৫]
A
রাশিয়া
B
যুক্তরাষ্ট্র
C
কুয়েত
D
সৌদি আরব
উত্তরের বিবরণ
বিশ্বের শীর্ষ তেল উত্তোলনকারী দেশ
-
যুক্তরাষ্ট্র হলো বিশ্বের শীর্ষ তেল উত্তোলনকারী দেশ, ইউএস এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (EIA)-এর তথ্য অনুযায়ী।
-
দেশটি প্রতিদিন প্রায় ২ কোটি ১২ লাখ ব্যারেল তেল উত্তোলন করে, যা বিশ্বে মোট উত্তোলিত তেলের প্রায় ২২ শতাংশ।
-
যুক্তরাষ্ট্র কেবল শীর্ষ তেল উত্তোলক দেশই নয়, বরং জ্বালানি তেলের বৃহত্তম ভোক্তা দেশও। দেশটিতে প্রতিদিন প্রায় ২ কোটি ব্যারেল তেলের চাহিদা থাকে, যা বিশ্বজুড়ে প্রতিদিনের তেলের চাহিদার প্রায় ২০ শতাংশ।
উল্লেখযোগ্য:
-
বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ তেল উত্তোলনকারী দেশ হলো সৌদি আরব, যা প্রতিদিন প্রায় ১ কোটি ১১ লাখ ব্যারেল তেল উত্তোলন করে।
-
তৃতীয় সর্বোচ্চ তেল উত্তোলনকারী দেশ হলো রাশিয়া, যা প্রতিদিন প্রায় ১ কোটি ৭ লাখ ব্যারেল তেল উত্তোলন করে।
তথ্যসূত্র: পত্রিকা প্রতিবেদন [Link]

0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সর্বপ্রথম কোন দেশ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধ বিরতির জন্য প্রস্তাব দেয়?
Created: 1 month ago
A
যুক্তরাষ্ট্র
B
সোভিয়েত ইউনিয়ন
C
আর্জেন্টিনা
D
চীন
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরতির জন্য একাধিক প্রস্তাব উত্থাপিত হয়, তবে ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে সেগুলো বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি।
-
মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির বিজয় আসন্ন অবস্থায় তিনবার নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেওয়া হয়।
-
৪ ডিসেম্বর ১৯৭১: পাকিস্তানের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্র প্রথমবার প্রস্তাব দেয়।
-
৫ ডিসেম্বর: আর্জেন্টিনার নেতৃত্বে নিরাপত্তা পরিষদের ৮টি দেশ প্রস্তাব উত্থাপন করে।
-
১৩ ডিসেম্বর: যুক্তরাষ্ট্র পুনরায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেয়।
-
-
তিনবারই সোভিয়েত ইউনিয়নের ভেটো প্রয়োগের কারণে প্রস্তাব বাস্তবায়িত হয়নি।
-
পাশাপাশি, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের নির্দেশে ৭টি মার্কিন নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ বঙ্গোপসাগরে প্রেরণ করা হয়।
-
তবে সোভিয়েত ইউনিয়নের কূটনৈতিক তৎপরতা ও হুমকির কারণে মার্কিন রণতরিগুলি গতি পরিবর্তন করে।

0
Updated: 1 month ago
বর্তমানে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর কত শতাংশ পাল্টা মার্কিন শুল্ক আরোপ করা হয়েছে? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 2 months ago
A
১৫ শতাংশ
B
২০ শতাংশ
C
২৫ শতাংশ
D
৩০ শতাংশ
মার্কিন শুল্ক: - ৩য় দফা আলোচনার পর ৩১ জুলাই, ২০২৫ বাংলাদেশের পণ্যে ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। - নতুন এই শুল্কহার ৭ আগস্ট থেকে কার্যকর হচ্ছে। - যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমিশনের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে বাংলাদেশ থেকে ৮৪৪ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি করেছে দেশটি। - এসব পণ্যের ওপর দেশটি শুল্ক আদায় করেছে ১২৭ কোটি ডলার। - অর্থাৎ গত বছর বাংলাদেশের পণ্যে গড়ে শুল্কহার ছিল ১৫ শতাংশ। - নতুন করে ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক যুক্ত হলে তা ৩৫ শতাংশে উন্নীত হবে। - তবে পণ্যভেদে কার্যকর শুল্কহার ভিন্ন ভিন্ন হবে। উল্লেখ্য, - একই দিনে ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইনের ওপর ১৯ শতাংশ, আফগানিস্তানের ওপর ১৫ শতাংশ, মিয়ানমারের ওপর ৪০ শতাংশ, শ্রীলঙ্কার এবং ভিয়েতনামের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে ওয়াশিংটন।
মার্কিন শুল্ক:
- ৩য় দফা আলোচনার পর ৩১ জুলাই, ২০২৫ বাংলাদেশের পণ্যে ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
- নতুন এই শুল্কহার ৭ আগস্ট থেকে কার্যকর হচ্ছে।
- যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমিশনের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে বাংলাদেশ থেকে ৮৪৪ কোটি ডলারের পণ্য আমদানি করেছে দেশটি।
- এসব পণ্যের ওপর দেশটি শুল্ক আদায় করেছে ১২৭ কোটি ডলার।
- অর্থাৎ গত বছর বাংলাদেশের পণ্যে গড়ে শুল্কহার ছিল ১৫ শতাংশ।
- নতুন করে ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক যুক্ত হলে তা ৩৫ শতাংশে উন্নীত হবে।
- তবে পণ্যভেদে কার্যকর শুল্কহার ভিন্ন ভিন্ন হবে।
উল্লেখ্য,
- একই দিনে ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইনের ওপর ১৯ শতাংশ, আফগানিস্তানের ওপর ১৫ শতাংশ, মিয়ানমারের ওপর ৪০ শতাংশ, শ্রীলঙ্কার এবং ভিয়েতনামের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে ওয়াশিংটন।

0
Updated: 2 months ago
জাতিপুঞ্জের উদ্যোক্তা হয়েও সদস্য ছিল না -
Created: 1 month ago
A
যুক্তরাষ্ট্র
B
ফ্রান্স
C
জাপান
D
জার্মানি
লীগ অব নেশনস প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে বিশ্বে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে।
-
গঠিত: ১৯২০ সালের ১০ জানুয়ারি, প্যারিস শান্তি সম্মেলনে
-
প্রধান উদ্যোক্তা: মার্কিন প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন
-
সদর দপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
-
সদস্য রাষ্ট্র সংখ্যা: ৬৩টি
-
উদ্দেশ্য:
-
সদস্য রাষ্ট্রের রাজনৈতিক সীমানা অক্ষুণ্ণ রাখা
-
একে অপরকে আক্রমণ করতে নিরুৎসাহিত করা
-
কোনো সদস্য রাষ্ট্রকে আক্রমণ করলে সমবেতভাবে সহায়তা করা
-
সংখ্যালঘু সমস্যা ও ম্যান্ডেট বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান
-
যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা ও অবস্থান:
-
যুক্তরাষ্ট্র লীগ অব নেশনসের প্রধান উদ্যোক্তা, তবে কখনো সদস্য হয়নি
-
১৯১৯ সালে ভার্সাই চুক্তি স্বাক্ষরের পর যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট এটি প্রত্যাখ্যান করে
-
প্রধান কারণ: যুক্তরাষ্ট্রের নীতি ছিল বাইরের রাষ্ট্রগুলোর বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা, যা আন্তর্জাতিক সংস্থার অংশ হওয়ার সাথে সাংঘর্ষিক ছিল
-
পরবর্তীতে, ১৯৪৫ সালে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার সময় যুক্তরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে যোগ দেয়
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
ফ্রান্স, জাপান, জার্মানি লীগ অব নেশনসের সদস্য ছিল
-
লীগ অব নেশনস বিলুপ্ত হয় ২০ এপ্রিল, ১৯৪৬ (জাতিসংঘের ওয়েবসাইট অনুসারে, ব্রিটানিকার মতে ১৯ এপ্রিল)

0
Updated: 1 month ago