A
৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৩
B
৭ জানুয়ারি, ১৯৭৩
C
৭ মার্চ, ১৯৭৩
D
৭ এপ্রিল , ১৯৭৩
উত্তরের বিবরণ
প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন (১৯৭৩)
-
বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ছিল ৭ মার্চ ১৯৭৩।
-
নির্বাচনে মোট ৩০০টি আসন ছিল, যার মধ্যে ১৫টি আসন সংরক্ষিত ছিল মহিলাদের জন্য।
-
নির্বাচনের ফলাফলে আওয়ামী লীগ ২৯৩টি আসনে জয়লাভ করে।
-
সংসদের স্পিকার ছিলেন মাহমুদউল্লাহ।
-
দেশের প্রথম প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন বিচারপতি এম. ইদ্রিস।
উৎস: পৌরনীতি ও সুশাসন ২য় পত্র, SSC প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 15 hours ago
(প্রশ্নটি তৎকালীন সাম্প্রতিক ছিলো) বাংলাদেশের অষ্টম জাতীয় সংসদে কোন সদস্য নিজেই নিজের কাছে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নেন?
Created: 1 month ago
A
বেগম খালেদা জিয়া
B
শেখ হাসিনা
C
জমির উদ্দীন সরকার
D
আবদুল হামিদ
বাংলাদেশের সংবিধানের তৃতীয় তফসিলে জাতীয় সংসদ সদস্যদের শপথ গ্রহণ সংক্রান্ত বিষয়াবলি নির্ধারিত রয়েছে। এই বিধান অনুযায়ী, নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ গ্রহণের জন্য বিদায়ী স্পিকারের,
অথবা তার অনুপস্থিতিতে ডেপুটি স্পিকারের, সামনে উপস্থিত হয়ে শপথ নিতে হয় এবং একইসঙ্গে শপথনামায় স্বাক্ষর করতে হয়।
এই নিয়ম অনুযায়ী সংসদ সদস্যরা সাধারণত বিদায়ী স্পিকারের কাছে শপথ গ্রহণ করেন। তবে কিছু ব্যতিক্রম ঘটনা ঘটেছে।
যেমন, অষ্টম জাতীয় সংসদে আবদুল হামিদ নিজেই ছিলেন বিদায়ী স্পিকার এবং একইসঙ্গে পুনরায় নির্বাচিত সংসদ সদস্য। ফলে তিনি নিজেই নিজের শপথ বাক্য পাঠ করেন।
একইভাবে, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী নির্বাচিত হয়ে নিজেই শপথ গ্রহণ করেন, কারণ তিনি তখন বিদায়ী স্পিকারের দায়িত্বে ছিলেন।
তথ্যসূত্র: বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকা।

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের কোন জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নোত্তর পর্ব চালু হয়?
Created: 1 week ago
A
প্রথম
B
দ্বিতীয়
C
সপ্তম
D
অষ্টম
প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নোত্তর পর্ব – সপ্তম জাতীয় সংসদে সূচনা
১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। এ সংসদে প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নোত্তর পর্ব চালু করা হয়।
সংসদের অধিবেশন চলাকালে প্রতি সপ্তাহের নির্দিষ্ট এক দিনে সংসদ সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করতে পারেন, এবং প্রধানমন্ত্রী সেগুলোর উত্তর দেন। শুরুতে এই পর্বের সময় ১৫ মিনিট নির্ধারিত ছিল। পরে এটি বৃদ্ধি করে ৩০ মিনিট করা হয়, যেখানে সরকারি দলের সদস্যদের জন্য ১৫ মিনিট এবং বিরোধী দলের সদস্যদের জন্য ১৫ মিনিট বরাদ্দ থাকে।
উৎসঃ জাতীয় সংসদের ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 week ago
জাতীয় সংসদে কোরাম হয় কত জনে?
Created: 2 months ago
A
৯০ জন
B
৭৫ জন
C
৬০ জন
D
৫০ জন
বাংলাদেশের সংবিধানের ৭৫ নং অনুচ্ছেদে কোরাম বিষয়ক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী, জাতীয় সংসদের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য সর্বনিম্ন ৬০ জন সদস্যের উপস্থিতি থাকা আবশ্যক। অর্থাৎ, জাতীয় সংসদের বৈধ কার্যক্রম বা কোরাম বজায় থাকবে যখন কমপক্ষে ৬০ জন সংসদ সদস্য উপস্থিত থাকবেন।
জাতীয় সংসদের চলমান সভায় যদি কোন সময়ে উপস্থিত সদস্য সংখ্যা ৬০ এর নিচে নেমে আসে এবং এ বিষয়ে সভাপতির কাছে কেউ দৃষ্টি আকর্ষণ করেন, তাহলে তিনি বৈঠক স্থগিত বা মুলতবি করার সিদ্ধান্ত নেবেন যতক্ষণ পর্যন্ত ৬০ জন সদস্যের উপস্থিতি পুনরায় নিশ্চিত না হয়।
উল্লেখযোগ্য:
কোরাম বলতে বোঝায়, কোনো বৈধ সভা বা সংস্থার সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য যে ন্যূনতম সদস্য সংখ্যা উপস্থিত থাকা আবশ্যক, যা সংস্থার নিয়মনীতি বা আইনে পূর্বনির্ধারিত থাকে।
তথ্যের উৎস: বাংলাদেশ সংবিধান

0
Updated: 2 months ago