A
নীলফামারী
B
সৈয়দপুর
C
রংপুর
D
গাইবান্ধা
উত্তরের বিবরণ
সরকারি EPZ (Export Processing Zone)
-
বাংলাদেশে সরকারি EPZ-এর সংখ্যা ৮টি।
-
অবস্থানগুলো:
-
চট্টগ্রাম
-
সাভার
-
মংলা (খুলনা)
-
উত্তরা (নীলফামারী)
-
ঈশ্বরদী (পাবনা)
-
কুমিল্লা
-
কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম)
-
আদমজী (নারায়ণগঞ্জ)
-
-
সরকারি EPZ প্রতিষ্ঠা করা হয় ১৯৮৩ সালে, যা ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সরকারের সংসদে পাশ হওয়া আইন অনুযায়ী পরিচালিত।
-
বাংলাদেশের EPZ-এর ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ সম্পাদন করে BEPZA।
-
দেশের একমাত্র কৃষিভিত্তিক EPZ হলো উত্তরা, নীলফামারী।
উৎস: BEPZA ওয়েবসাইট এবং বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 23 hours ago
কোনটি অপরিবাহী পদার্থের অন্তর্ভুক্ত?
Created: 23 hours ago
A
তামা
B
রূপা
C
কাচ
D
সিলিকন
অপরিবাহী
-
যে সকল পদার্থের মাধ্যমে আধান প্রবাহিত হতে পারে না, তাদের অপরিবাহী বলা হয়। যেমন: কাচ, কাঠ, প্লাস্টিক ইত্যাদি।
-
অধিকাংশ অধাতব পদার্থই অপরিবাহী।
-
অপরিবাহী পদার্থে আধান প্রদান করলে আধান স্থির অবস্থায় সেই স্থানেই আবদ্ধ থাকে, সঞ্চালিত হয় না।
-
তাই দুটি আহিত বস্তুকে অপরিবাহী দিয়ে যুক্ত করলে আধান এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুর মধ্যে প্রবাহিত হয় না এবং তড়িৎ প্রবাহ তৈরি করে না।
-
অর্থাৎ অপরিবাহী পদার্থ তড়িৎ প্রবাহে বাধা প্রদান করে।
পরিবাহী
-
যে সকল পদার্থের মাধ্যমে আধান সহজে প্রবাহিত হতে পারে, তাদের পরিবাহী বলা হয়। যেমন: রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
-
প্রায় সব ধাতব পদার্থই পরিবাহী।
-
পরিবাহী পদার্থে আধান দিলে তা কোনো একটি স্থানে সীমাবদ্ধ না থেকে পুরো পদার্থে ছড়িয়ে পড়ে।
-
দুটি আহিত বস্তুকে পরিবাহীর মাধ্যমে যুক্ত করলে আধান সহজেই এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুর মধ্যে প্রবাহিত হয়ে তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি করে।
-
পরিবাহী পদার্থ তড়িৎ প্রবাহে বাধা প্রদান করে না বললেই চলে। তবে তাপ প্রয়োগ করলে পরিবাহীর তড়িৎ প্রবাহে বাধা সৃষ্টির ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
অর্ধপরিবাহী
-
কিছু পদার্থ যেমন সিলিকন, জার্মেনিয়াম ইত্যাদির তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতা পরিবাহী ও অপরিবাহীর মাঝামাঝি। এদেরকে অর্ধপরিবাহী বলা হয়।
-
অর্থাৎ, এদের মাধ্যমে তড়িৎ প্রবাহ সম্ভব, তবে পরিবাহীর তুলনায় কম এবং অপরিবাহীর তুলনায় বেশি।
-
একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো:
-
পরিবাহীর তাপমাত্রা বাড়লে তড়িৎ প্রবাহ ক্ষমতা কমে যায় (রোধ বেড়ে যায়)।
-
কিন্তু অর্ধপরিবাহীর তাপমাত্রা বাড়লে তড়িৎ প্রবাহ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় (রোধ কমে যায়)।
-
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 23 hours ago
জাপান কত সালে পার্ল হারবারে আক্রমন করে?
Created: 23 hours ago
A
১৯৪২ সালে
B
১৯৪১ সালে
C
১৯৪৩ সালে
D
১৯৪৯ সালে
পার্ল হারবার
-
১৯৪১ সালের ৭ ডিসেম্বর, জাপানি সাম্রাজ্য হাওয়াইয়ের নৌঘাঁটি পার্ল হারবার আক্রমণ করে।
-
এই আক্রমণের একটি প্রধান কারণ ছিল চীন, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও লাওসসহ বিভিন্ন দেশে জাপানের আগ্রাসনের পর জাপানের ওপর আরোপিত আমেরিকান নিষেধাজ্ঞা।
-
পার্ল হারবারের আক্রমণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মাধ্যমে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকার প্রবেশের সূচনা চিহ্নিত করে।
-
আক্রমণের কয়েক দিন পর হিটলার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন, যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ইউরোপীয় সংঘাতে জড়িত করে।
-
যদিও হিটলারের যুক্তি পূর্ব ফ্রন্ট থেকে সম্পদ সরানোর ক্ষেত্রে অস্পষ্ট এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের ক্রমবর্ধমান অনিশ্চিত অবস্থার কারণে এটি বিশেষভাবে যৌক্তিক ছিল না, তথাপি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় উভয় যুদ্ধেই জড়িত হয়ে পড়ে।
উৎস: worldatlas.com

0
Updated: 23 hours ago
যেসব নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা সমান নয় তাদেরকে কী বলা হয়?
Created: 23 hours ago
A
আইসোমার
B
আইসোটোপ
C
আইসোটোন
D
আইসোবার
আইসোবার
-
যে সকল নিউক্লিয়াসের ভর সংখ্যা সমান কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ভিন্ন, তাদেরকে আইসোবার বলা হয়।
আইসোমার
-
যে সকল নিউক্লিয়াসের পারমাণবিক সংখ্যা ও ভর সংখ্যা সমান, তাদেরকে আইসোমার বলা হয়।
আইসোটোন
-
যে সকল নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান, তবে ভর সংখ্যা সমান নয়, তাদেরকে আইসোটোন বলা হয়।
আইসোটোপ
-
যে সকল নিউক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা সমান, কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন, তাদেরকে আইসোটোপ বলা হয়।
উৎস: রসায়ন, নবম–দশম শ্রেণি

0
Updated: 23 hours ago