A
১৯৭২ সালে
B
১৯৭৬ সালে
C
১৯৭৪ সালে
D
১৯৭৩ সালে
উত্তরের বিবরণ
ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
-
অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৫–২১ জুন ২০২২ তারিখে।
-
এটি দেশের প্রথম ডিজিটাল শুমারি।
-
তথ্য সংগ্রহের জন্য CAPI (Computer Assisted Personal Interviewing) পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে।
-
মোট জনসংখ্যা: ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন।
-
জনশুমারি প্রতি ১০ বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয়।
-
গণনাকৃত জনসংখ্যা: ১৬,৫১,৫৮,৬১৬ জন।
-
জনসংখ্যার বার্ষিক বৃদ্ধির হার: ১.১২%।
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১,১১৯ জন।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৭৪ সালে।
উৎস: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)

0
Updated: 23 hours ago
Which is the country's first digital population and household census in Bangladesh?
Created: 2 weeks ago
A
4th Census
B
5th Census
C
6th Census
D
7th Census
৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ (Bangladesh Census 2022)
-
পরিচালনাকারী সংস্থা: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)
-
তারিখ: ১৫–২১ জুন ২০২২
-
বিশেষত্ব: দেশের প্রথম ডিজিটাল শুমারি
-
তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি: CAPI (Computer Assisted Personal Interviewing)
-
গণনা পদ্ধতি: মোডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো (Modified De-facto)
জনসংখ্যা ও ঘনত্ব
-
মোট জনসংখ্যা: ১৬,৯৮,২৮,৯১১ জন
-
সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা: ঢাকা (১০০৬৭ জন/বর্গকিমি)
-
সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা: রাঙ্গামাটি (১০৬ জন/বর্গকিমি)
-
সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা থাকা জেলা: ঢাকা বিভাগ (৪৫,৬৪৪,৫৮৬ জন)
-
সবচেয়ে কম জনসংখ্যা থাকা জেলা: বরিশাল বিভাগ (৯,৩২৫,৮২০ জন)
-
ঘনত্ব সর্বোচ্চ বিভাগ: ঢাকা (২,১৫৬ জন/বর্গকিমি)
-
ঘনত্ব সর্বনিম্ন বিভাগ: বরিশাল (৬৮৮ জন/বর্গকিমি)
সিটি কর্পোরেশন অনুযায়ী
-
সবচেয়ে বেশি মানুষ: ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (৫,৯০,৯৭,২৩ জন)
-
সবচেয়ে কম মানুষ: বরিশাল সিটি কর্পোরেশন (৭,০৮,৫৭০ জন)
-
সবচেয়ে বেশি ঘনত্ব: ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (৩৯,৪০৬ জন/বর্গকিমি)
-
সবচেয়ে কম ঘনত্ব: রংপুর সিটি কর্পোরেশন (৩,৪৪৫ জন/বর্গকিমি)
ভাসমান জনসংখ্যা
-
সর্বোচ্চ: ঢাকা বিভাগ
-
সর্বনিম্ন: ময়মনসিংহ বিভাগ

0
Updated: 2 weeks ago
কোনটি অপরিবাহী পদার্থের অন্তর্ভুক্ত?
Created: 23 hours ago
A
তামা
B
রূপা
C
কাচ
D
সিলিকন
অপরিবাহী
-
যে সকল পদার্থের মাধ্যমে আধান প্রবাহিত হতে পারে না, তাদের অপরিবাহী বলা হয়। যেমন: কাচ, কাঠ, প্লাস্টিক ইত্যাদি।
-
অধিকাংশ অধাতব পদার্থই অপরিবাহী।
-
অপরিবাহী পদার্থে আধান প্রদান করলে আধান স্থির অবস্থায় সেই স্থানেই আবদ্ধ থাকে, সঞ্চালিত হয় না।
-
তাই দুটি আহিত বস্তুকে অপরিবাহী দিয়ে যুক্ত করলে আধান এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুর মধ্যে প্রবাহিত হয় না এবং তড়িৎ প্রবাহ তৈরি করে না।
-
অর্থাৎ অপরিবাহী পদার্থ তড়িৎ প্রবাহে বাধা প্রদান করে।
পরিবাহী
-
যে সকল পদার্থের মাধ্যমে আধান সহজে প্রবাহিত হতে পারে, তাদের পরিবাহী বলা হয়। যেমন: রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
-
প্রায় সব ধাতব পদার্থই পরিবাহী।
-
পরিবাহী পদার্থে আধান দিলে তা কোনো একটি স্থানে সীমাবদ্ধ না থেকে পুরো পদার্থে ছড়িয়ে পড়ে।
-
দুটি আহিত বস্তুকে পরিবাহীর মাধ্যমে যুক্ত করলে আধান সহজেই এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুর মধ্যে প্রবাহিত হয়ে তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি করে।
-
পরিবাহী পদার্থ তড়িৎ প্রবাহে বাধা প্রদান করে না বললেই চলে। তবে তাপ প্রয়োগ করলে পরিবাহীর তড়িৎ প্রবাহে বাধা সৃষ্টির ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
অর্ধপরিবাহী
-
কিছু পদার্থ যেমন সিলিকন, জার্মেনিয়াম ইত্যাদির তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতা পরিবাহী ও অপরিবাহীর মাঝামাঝি। এদেরকে অর্ধপরিবাহী বলা হয়।
-
অর্থাৎ, এদের মাধ্যমে তড়িৎ প্রবাহ সম্ভব, তবে পরিবাহীর তুলনায় কম এবং অপরিবাহীর তুলনায় বেশি।
-
একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো:
-
পরিবাহীর তাপমাত্রা বাড়লে তড়িৎ প্রবাহ ক্ষমতা কমে যায় (রোধ বেড়ে যায়)।
-
কিন্তু অর্ধপরিবাহীর তাপমাত্রা বাড়লে তড়িৎ প্রবাহ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় (রোধ কমে যায়)।
-
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 23 hours ago
BIMSTEC -এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
Created: 23 hours ago
A
নয়া দিল্লি
B
জেনেভা
C
কলম্বো
D
ঢাকা
সাধারণ জ্ঞান
BIMSTEC- Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical & Economic Cooperation
সাধারণ জ্ঞান
No subjects available.
BIMSTEC (The Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic Cooperation)
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৯৭ সালে, থাইল্যান্ডে।
-
সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা: ৭টি (মে ২০২৫ পর্যন্ত)।
-
সদস্য রাষ্ট্র: বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটান, থাইল্যান্ড, মিয়ানমার।
-
সদর দপ্তর: ঢাকা, বাংলাদেশ।
-
বর্তমান সভাপতি দেশ: বাংলাদেশ (আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত)।
-
প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি দেশ: বাংলাদেশ।
উৎস: BIMSTEC ওয়েবসাইট

0
Updated: 23 hours ago