মুক্তিযুদ্ধের ’জেড ফোর্সের অধিনায়ক কে ছিলেন?
A
মেজর খালেদ মোশাররফ
B
মেজর জামিল চৌধুরি
C
মেজর জিয়াউর রহমান
D
মেজর সফিউল্লাহ
উত্তরের বিবরণ
মুক্তিবাহিনীর ব্রিগেডসমূহ
জেড ফোর্স
-
মুক্তিবাহিনীর প্রথম ব্রিগেড, জেড ফোর্স, জুলাই মাসে গঠিত হয়।
-
ব্রিগেডটির নামকরণ করা হয়েছে মেজর জিয়াউর রহমানের ইংরেজি আদ্যক্ষর ‘জেড’ অনুসারে।
-
এটি গঠিত হয় ১ম, ৩য় এবং ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নিয়ে।
এস ফোর্স
-
দ্বিতীয় নিয়মিত ব্রিগেড, এস ফোর্স, অক্টোবর মাসে গঠিত হয়।
-
এতে অংশ নেয় দ্বিতীয় ও একাদশ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকরা।
-
ব্রিগেডের অধিনায়ক ছিলেন সফিউল্লাহ।
কে ফোর্স
-
কে ফোর্স গঠিত হয় ৭ই অক্টোবর, যার সদস্যরা ছিলেন ৪র্থ, ৯ম এবং ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকরা।
-
ব্রিগেডের অধিনায়ক ছিলেন খালেদ মোশাররফ, এবং ব্রিগেডটির নামকরণ করা হয় তার ইংরেজি আদ্যক্ষর ‘কে’ অনুসারে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশে কী ধরনের রাজনৈতিক ব্যবস্থা বিদ্যমান?
Created: 1 month ago
A
একদলীয় ব্যবস্থা
B
দ্বি-দলীয় ব্যবস্থা
C
একনায়কতন্ত্র
D
বহু-দলীয় ব্যবস্থা
একদলীয় ব্যবস্থা
-
রাষ্ট্রে যখন কেবলমাত্র একটি রাজনৈতিক দল থাকে, তখন সেটিকে একদলীয় ব্যবস্থা বলা হয়।
-
একনায়কতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় সাধারণত একটিমাত্র দল বিদ্যমান থাকে।
-
এই ব্যবস্থায় বিরোধী দলের কোনো অস্তিত্ব স্বীকৃত হয় না।
দ্বি-দলীয় ব্যবস্থা
-
যখন রাষ্ট্রে মাত্র দুটি রাজনৈতিক দল থাকে, তখন তাকে দ্বি-দলীয় ব্যবস্থা বলা হয়।
-
এ ব্যবস্থায় একটি দল সরকার গঠন করে এবং অপর দল বিরোধী দলের দায়িত্ব পালন করে।
-
প্রকৃত অর্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে দ্বি-দলীয় ব্যবস্থাই চালু রয়েছে।
বহু-দলীয় ব্যবস্থা
-
একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে যখন দুইয়ের অধিক রাজনৈতিক দল ক্ষমতা অর্জনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে কার্যকর ভূমিকা পালন করে, তখন তাকে বহু-দলীয় ব্যবস্থা বলা হয়।
-
ফ্রান্স, ইতালি, বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানসহ অনেক দেশে বহুদলীয় ব্যবস্থা বিদ্যমান।
উৎস: পৌরনীতি ও সুশাসন, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ সীমিতকরণ বিষয়ক প্রটোকল?
Created: 2 weeks ago
A
কিয়েটো প্রটোকল
B
মন্ট্রিল প্রটোকল
C
বাসেল কনভেনশন
D
কার্টাগেনা প্রটোকল
মন্ট্রিল প্রটোকল হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যার মূল উদ্দেশ্য হলো ওজোন স্তরকে ক্ষতিগ্রস্তকারী রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার সীমিত করা। এটি বৈশ্বিক পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত।
• গৃহীত হয়: ১৯৮৭ সালে।
• উদ্দেশ্য: ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ, বিশেষ করে ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (CFC) সীমিত করা।
• চুক্তির স্থান: মন্ট্রিল, কানাডা।
• কার্যকর হওয়ার তারিখ: ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯।
• এই প্রটোকল বাস্তবায়নের ফলে CFC গ্যাসের উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
অন্যদিকে, বৈশ্বিক পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও প্রটোকল হলো:
-
কিয়েটো প্রটোকল: গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস ও বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধের লক্ষ্যে।
-
বাসেল কনভেনশন: ক্ষতিকর বর্জ্য চলাচল নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত।
-
জৈব নিরাপত্তা সংক্রান্ত প্রটোকল: কার্টাগেনা প্রটোকল।

0
Updated: 2 weeks ago
বরেন্দ্রভূমি দেশের কোন অঞ্চলে বিস্তৃত?
Created: 1 month ago
A
পশ্চিম-পূর্বাঞ্চলে
B
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে
C
উত্তর-পূর্বাঞ্চলে
D
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে
বরেন্দ্রভূমি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বিস্তৃত একটি অঞ্চলের নাম, যা প্লাবন সমভূমির তুলনায় কিছুটা উঁচু।
-
বরেন্দ্রভূমির উচ্চতা প্লাবন সমভূমির তুলনায় ৬ থেকে ১২ মিটার।
-
এ অঞ্চলের মাটি প্রধানত ধূসর ও লাল বর্ণের।
মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়:
-
মধুপুর অবস্থিত টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলায়, এবং ভাওয়ালের গড় গাজীপুর জেলায়।
-
এর আয়তন প্রায় ৪,১০৩ বর্গকিলোমিটার।
-
সমভূমি থেকে এর উচ্চতা প্রায় ৩০ মিটার।
-
মাটির রং লালচে ও ধূসর।
উৎস:

0
Updated: 1 month ago