A
আইসোমার
B
আইসোটোপ
C
আইসোটোন
D
আইসোবার
উত্তরের বিবরণ
আইসোবার
-
যে সকল নিউক্লিয়াসের ভর সংখ্যা সমান কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ভিন্ন, তাদেরকে আইসোবার বলা হয়।
আইসোমার
-
যে সকল নিউক্লিয়াসের পারমাণবিক সংখ্যা ও ভর সংখ্যা সমান, তাদেরকে আইসোমার বলা হয়।
আইসোটোন
-
যে সকল নিউক্লিয়াসের নিউট্রন সংখ্যা সমান, তবে ভর সংখ্যা সমান নয়, তাদেরকে আইসোটোন বলা হয়।
আইসোটোপ
-
যে সকল নিউক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা সমান, কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন, তাদেরকে আইসোটোপ বলা হয়।
উৎস: রসায়ন, নবম–দশম শ্রেণি

0
Updated: 23 hours ago
সাবান তৈরিতে প্রধান কাঁচামাল কী ব্যবহৃত হয়?
Created: 23 hours ago
A
সোডা
B
গ্লিসারিন
C
চর্বি
D
স্টিয়ারিক অ্যাসিড
সাবান
-
সাবান হলো একটি বহুল প্রচলিত পরিষ্কারক, যা দেহ ও কাপড়-চোপড় পরিষ্কারের জন্য ব্যবহার করা হয়।
-
আধুনিক জীবনে সাবানের পাশাপাশি ডিটারজেন্ট, ইমালশন, পলিশ ইত্যাদিও পরিষ্কারক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
কাপড় কাচার সাবানের মূল যৌগ হলো সোডিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COONa)।
-
শেভিং ফোম বা জেলের প্রধান যৌগ হলো পটাশিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COOK)।
-
কাপড় কাচার জন্য সাধারণত সোডিয়াম কার্বোনেট (Na2CO3) ব্যবহার করা হয়।
-
সাবান মূলত উচ্চতর ফ্যাটি অ্যাসিডের সোডিয়াম বা পটাশিয়াম লবণ।
-
সাবান তৈরির প্রধান কাঁচামাল হলো তেল বা চর্বি।
-
তেল বা চর্বিকে সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড বা পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড দ্রবণে আর্দ্র বিশ্লেষণ করলে যথাক্রমে সোডিয়াম সাবান বা পটাশিয়াম সাবান তৈরি হয়।
-
সাবান তৈরির সময় উপজাত হিসেবে গ্লিসারিন পাওয়া যায়।
উৎস: রসায়ন ও বিজ্ঞান, নবম–দশম শ্রেণি

0
Updated: 23 hours ago
কোনটি অপরিবাহী পদার্থের অন্তর্ভুক্ত?
Created: 23 hours ago
A
তামা
B
রূপা
C
কাচ
D
সিলিকন
অপরিবাহী
-
যে সকল পদার্থের মাধ্যমে আধান প্রবাহিত হতে পারে না, তাদের অপরিবাহী বলা হয়। যেমন: কাচ, কাঠ, প্লাস্টিক ইত্যাদি।
-
অধিকাংশ অধাতব পদার্থই অপরিবাহী।
-
অপরিবাহী পদার্থে আধান প্রদান করলে আধান স্থির অবস্থায় সেই স্থানেই আবদ্ধ থাকে, সঞ্চালিত হয় না।
-
তাই দুটি আহিত বস্তুকে অপরিবাহী দিয়ে যুক্ত করলে আধান এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুর মধ্যে প্রবাহিত হয় না এবং তড়িৎ প্রবাহ তৈরি করে না।
-
অর্থাৎ অপরিবাহী পদার্থ তড়িৎ প্রবাহে বাধা প্রদান করে।
পরিবাহী
-
যে সকল পদার্থের মাধ্যমে আধান সহজে প্রবাহিত হতে পারে, তাদের পরিবাহী বলা হয়। যেমন: রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
-
প্রায় সব ধাতব পদার্থই পরিবাহী।
-
পরিবাহী পদার্থে আধান দিলে তা কোনো একটি স্থানে সীমাবদ্ধ না থেকে পুরো পদার্থে ছড়িয়ে পড়ে।
-
দুটি আহিত বস্তুকে পরিবাহীর মাধ্যমে যুক্ত করলে আধান সহজেই এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুর মধ্যে প্রবাহিত হয়ে তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি করে।
-
পরিবাহী পদার্থ তড়িৎ প্রবাহে বাধা প্রদান করে না বললেই চলে। তবে তাপ প্রয়োগ করলে পরিবাহীর তড়িৎ প্রবাহে বাধা সৃষ্টির ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
অর্ধপরিবাহী
-
কিছু পদার্থ যেমন সিলিকন, জার্মেনিয়াম ইত্যাদির তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতা পরিবাহী ও অপরিবাহীর মাঝামাঝি। এদেরকে অর্ধপরিবাহী বলা হয়।
-
অর্থাৎ, এদের মাধ্যমে তড়িৎ প্রবাহ সম্ভব, তবে পরিবাহীর তুলনায় কম এবং অপরিবাহীর তুলনায় বেশি।
-
একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো:
-
পরিবাহীর তাপমাত্রা বাড়লে তড়িৎ প্রবাহ ক্ষমতা কমে যায় (রোধ বেড়ে যায়)।
-
কিন্তু অর্ধপরিবাহীর তাপমাত্রা বাড়লে তড়িৎ প্রবাহ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় (রোধ কমে যায়)।
-
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 23 hours ago
মুক্তিযুদ্ধের ’জেড ফোর্সের অধিনায়ক কে ছিলেন?
Created: 23 hours ago
A
মেজর খালেদ মোশাররফ
B
মেজর জামিল চৌধুরি
C
মেজর জিয়াউর রহমান
D
মেজর সফিউল্লাহ
মুক্তিবাহিনীর ব্রিগেডসমূহ
জেড ফোর্স
-
মুক্তিবাহিনীর প্রথম ব্রিগেড, জেড ফোর্স, জুলাই মাসে গঠিত হয়।
-
ব্রিগেডটির নামকরণ করা হয়েছে মেজর জিয়াউর রহমানের ইংরেজি আদ্যক্ষর ‘জেড’ অনুসারে।
-
এটি গঠিত হয় ১ম, ৩য় এবং ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নিয়ে।
এস ফোর্স
-
দ্বিতীয় নিয়মিত ব্রিগেড, এস ফোর্স, অক্টোবর মাসে গঠিত হয়।
-
এতে অংশ নেয় দ্বিতীয় ও একাদশ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকরা।
-
ব্রিগেডের অধিনায়ক ছিলেন সফিউল্লাহ।
কে ফোর্স
-
কে ফোর্স গঠিত হয় ৭ই অক্টোবর, যার সদস্যরা ছিলেন ৪র্থ, ৯ম এবং ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকরা।
-
ব্রিগেডের অধিনায়ক ছিলেন খালেদ মোশাররফ, এবং ব্রিগেডটির নামকরণ করা হয় তার ইংরেজি আদ্যক্ষর ‘কে’ অনুসারে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 23 hours ago