দেশের একমাত্র কৃষিভিত্তিক EPZ কোথায় অবস্থিত?
A
নীলফামারী
B
সৈয়দপুর
C
রংপুর
D
গাইবান্ধা
উত্তরের বিবরণ
সরকারি EPZ (Export Processing Zone)
-
বাংলাদেশে সরকারি EPZ-এর সংখ্যা ৮টি।
-
অবস্থানগুলো:
-
চট্টগ্রাম
-
সাভার
-
মংলা (খুলনা)
-
উত্তরা (নীলফামারী)
-
ঈশ্বরদী (পাবনা)
-
কুমিল্লা
-
কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম)
-
আদমজী (নারায়ণগঞ্জ)
-
-
সরকারি EPZ প্রতিষ্ঠা করা হয় ১৯৮৩ সালে, যা ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সরকারের সংসদে পাশ হওয়া আইন অনুযায়ী পরিচালিত।
-
বাংলাদেশের EPZ-এর ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ সম্পাদন করে BEPZA।
-
দেশের একমাত্র কৃষিভিত্তিক EPZ হলো উত্তরা, নীলফামারী।
উৎস: BEPZA ওয়েবসাইট এবং বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
How many government EPZs are currently in Bangladesh?
Created: 1 month ago
A
7
B
8
C
9
D
10
বাংলাদেশে ইপিজেড (EPZ)
মোট সংখ্যা
-
বাংলাদেশের মোট ইপিজেড: ৯টি
-
সরকারি: ৮টি
-
বেসরকারি: ১টি
-
প্রধান ইপিজেড
-
চট্টগ্রাম ইপিজেড
-
প্রথম ইপিজেড
-
যাত্রা শুরু: ১৯৮৩
-
-
ঢাকা ইপিজেড
-
অবস্থান: সাভার, ঢাকা
-
-
উত্তরা ইপিজেড
-
একমাত্র কৃষিভিত্তিক ইপিজেড
-
অবস্থান: নীলফামারী
-
-
মংলা ইপিজেড
-
অবস্থান: বাগেরহাট
-
-
আদমজী ইপিজেড
-
অবস্থান: নারায়ণগঞ্জ
-
-
কর্ণফুলী ইপিজেড
-
অবস্থান: পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম
-
বিঃদ্রঃ
-
বাজারের কিছু গাইড বইতে মোট ইপিজেড সংখ্যা ১০টি লেখা হলেও সঠিক সংখ্যা ৯টি।
সূত্র: বেপজা ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
প্রাচীন বাংলার জনপদ ’সমতট’ বর্তমান কোন অঞ্চল নিয়ে গঠিত?
Created: 3 weeks ago
A
ঢাকা
B
বগুড়া
C
কুমিল্লা
D
সিলেট
সমতট হলো পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব বাংলার একটি অঞ্চল, যা বঙ্গের পাশাপাশি অবস্থিত। এটি প্রাচীন ও ঐতিহাসিক গুরুত্বসম্পন্ন এলাকা, যেখানে বিভিন্ন সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে।
-
সমতটের রাজধানী বড় কামতা এবং দেবপর্বত কুমিল্লার লালমাই পাহাড়ে অবস্থিত।
-
এলাকা বিস্তৃত গঙ্গা-ভাগীরথীর পূর্ব তীর থেকে মেঘনার মোহনা পর্যন্ত সমুদ্রকূলবর্তী অঞ্চল এবং বর্তমান ভারতের ত্রিপুরার প্রাচীন অংশকে ধরা হয় সমতট হিসেবে।
-
কুমিল্লার ময়নামতিতে প্রাচীন নিদর্শনের সন্ধান পাওয়া গেছে, যার মধ্যে শালবন বিহার অন্যতম।
-
বর্তমান কুমিল্লা ও নোয়াখালি অঞ্চল প্রাচীন সমতট জনপদের অন্তর্গত।
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
When was the International Criminal Court (ICC) established through the Rome Statute?
Created: 1 week ago
A
1998
B
2000
C
2002
D
2005
ICC (International Criminal Court) হলো বিশ্বের প্রথম স্থায়ী আন্তর্জাতিক ফৌজদারী আদালত, যা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ, গণহত্যা ও আগ্রাসনের অপরাধের বিচার করে থাকে। এটি আন্তর্জাতিক আইন ও ন্যায়বিচারের একটি ঐতিহাসিক অগ্রগতি হিসেবে বিবেচিত। নিচে এর বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হলো—
-
পূর্ণরূপ: International Criminal Court (আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত)।
-
প্রতিষ্ঠা: ১৭ জুলাই, ১৯৯৮ — রোম সংবিধি (Rome Statute) স্বাক্ষরের মাধ্যমে গঠিত।
-
কার্যক্রম শুরু: ১ জুলাই, ২০০২।
-
সদর দপ্তর: হেগ, নেদারল্যান্ডস।
-
বর্তমান সদস্য দেশ সংখ্যা: ১২৫টি।
-
১২৫তম সদস্য দেশ: ইউক্রেন।
-
বর্তমান প্রেসিডেন্ট: তোমোকো আকানে (২০২৪–২০২৭)।
-
প্রেসিডেন্সির মেয়াদ: সদস্যরা ৩ বছরের জন্য নির্বাচিত হন।
-
রোম সংবিধির প্রেক্ষাপট:
-
১৯৯৮ সালের ১৫ জুন থেকে ১৭ জুলাই পর্যন্ত ইতালির রোমে একটি আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে বিশ্বের ১২০টি দেশের প্রতিনিধি অংশ নেন।
-
১২০–৭ ভোটের ব্যবধানে রোম সংবিধি গৃহীত হয়।
-
পর্যাপ্ত সংখ্যক রাষ্ট্র সংবিধি অনুমোদন করার পর ২০০২ সালের ১ জুলাই থেকে ICC আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর হয়।
-
-
রোম সংবিধির কাঠামো: এতে মোট ১৩টি অধ্যায় ও ১২৮টি অনুচ্ছেদ রয়েছে, যা আদালতের ক্ষমতা, কাঠামো ও কার্যপ্রণালী নির্ধারণ করে।
-
ICC আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকারের সুরক্ষা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

0
Updated: 1 week ago