A
কীবোর্ড
B
মনিটর
C
মাউস
D
স্ক্যানার
উত্তরের বিবরণ
ইনপুট ডিভাইস (Input Device)
যে ডিভাইসের মাধ্যমে কম্পিউটারে তথ্য, ডেটা বা কমান্ড প্রবেশ করানো হয়, তাকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ: কীবোর্ড, মাউস, স্ক্যানার, OMR, OCR ইত্যাদি।
আউটপুট ডিভাইস (Output Device)
যে ডিভাইসের সাহায্যে কম্পিউটার থেকে তথ্য বা ডেটা গ্রহণ করা যায়, তাকে আউটপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ: মনিটর, প্রিন্টার, প্রজেক্টর, স্পিকার, প্লটার ইত্যাদি।
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি–২, এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল) নবম–দশম শ্রেণি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 23 hours ago
NATO- এর বর্তমান মহাসচিব কে? (আগস্ট-২০২৫)
Created: 23 hours ago
A
রাশিদ অলিমিভ
B
মার্ক রুট
C
জাৰ্গেন স্টর্ক
D
ফিলিপ্পো গ্রান্ডি
The North Atlantic Treaty Organization (NATO)
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৪৯ সালে, একটি সামরিক জোট হিসেবে।
-
সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা: ৩২টি।
-
সদরদপ্তর:
-
শুরুতে: লন্ডন
-
১৯৫২ সালে স্থানান্তরিত: প্যারিস
-
১৯৬৭ সালে স্থানান্তরিত: ব্রাসেলস
-
-
মহাসচিব: ১ অক্টোবর ২০২৪ থেকে মার্ক রুট দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন, যিনি জোটের ১৪তম মহাসচিব।
-
সর্বশেষ সদস্য: সুইডেন (২০২৪)
উৎস: নাটো ওয়েবসাইট

0
Updated: 23 hours ago
মুক্তিযুদ্ধের ’জেড ফোর্সের অধিনায়ক কে ছিলেন?
Created: 23 hours ago
A
মেজর খালেদ মোশাররফ
B
মেজর জামিল চৌধুরি
C
মেজর জিয়াউর রহমান
D
মেজর সফিউল্লাহ
মুক্তিবাহিনীর ব্রিগেডসমূহ
জেড ফোর্স
-
মুক্তিবাহিনীর প্রথম ব্রিগেড, জেড ফোর্স, জুলাই মাসে গঠিত হয়।
-
ব্রিগেডটির নামকরণ করা হয়েছে মেজর জিয়াউর রহমানের ইংরেজি আদ্যক্ষর ‘জেড’ অনুসারে।
-
এটি গঠিত হয় ১ম, ৩য় এবং ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নিয়ে।
এস ফোর্স
-
দ্বিতীয় নিয়মিত ব্রিগেড, এস ফোর্স, অক্টোবর মাসে গঠিত হয়।
-
এতে অংশ নেয় দ্বিতীয় ও একাদশ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকরা।
-
ব্রিগেডের অধিনায়ক ছিলেন সফিউল্লাহ।
কে ফোর্স
-
কে ফোর্স গঠিত হয় ৭ই অক্টোবর, যার সদস্যরা ছিলেন ৪র্থ, ৯ম এবং ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকরা।
-
ব্রিগেডের অধিনায়ক ছিলেন খালেদ মোশাররফ, এবং ব্রিগেডটির নামকরণ করা হয় তার ইংরেজি আদ্যক্ষর ‘কে’ অনুসারে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 23 hours ago
বাংলাদেশের সরকারপ্রধান হলেন-
Created: 23 hours ago
A
রাষ্ট্রপতি
B
সেনাপ্রধান
C
প্রধান বিচারপতি
D
প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর পদমর্যাদা
-
রাষ্ট্রপতি সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের আস্থাভাজন সাংসদকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করেন।
-
বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সরকারপ্রধান এবং সরকারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।
-
তিনি সংসদ নেতা ও মন্ত্রিসভার প্রধান, একইসাথে মন্ত্রিসভা গঠন করার দায়িত্বও তাঁর ওপর বর্তায়।
-
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলে বা সংসদের আস্থা হারালে সরকারের পতন ঘটে।
-
দেশের সংসদীয় শাসনব্যবস্থা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে পরিচালিত হয়ে থাকে।
-
সংসদীয় ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর পদ মর্যাদা অত্যন্ত উচ্চ।
-
যদিও রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীকে নিয়োগ দেন, তবুও রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী কার্য সম্পাদন করেন।
-
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার মূল স্তম্ভ এবং তিনি অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত।
-
সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী তাঁর শাসন পরিচালনার জন্য সংসদের কাছে দায়বদ্ধ।
উৎস: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, নবম ও দশম শ্রেণি

0
Updated: 23 hours ago