সাধুরীতিতে কোন পদটি দীর্ঘরূপ হয় না?
A
বিশেষ্য
B
অব্যয়
C
সর্বনাম
D
ক্রিয়া
উত্তরের বিবরণ
যার ব্যয় বা পরিবর্তন হয় না, অর্থাৎ যা অপরিবর্তনীয় শব্দ তাই অব্যয়। অব্যয় শব্দের সাথে কোন বিভক্তিচিহ্ন যুক্ত হয় না, সেগুলোর একবচন বা বহুবচন হয় না এবং সেগুলোর স্ত্রী ও পুরুষবাচকতা নির্ণয় করা যায় না।

0
Updated: 1 month ago
কোনটি সাধুরীতির শব্দ?
Created: 1 month ago
A
আজ
B
জোসনা
C
মিনতি
D
জল
বাংলা ভাষায় সাধু রীতি (শাস্ত্রীয়/প্রাচীন ধারা) ও চলিত রীতি (আধুনিক ব্যবহার) – এই দুই ধরনের ভঙ্গি আছে।
-
আজ → চলিত রীতির শব্দ। সাধু রীতিতে বলা হয় "অদ্য"।
-
জোসনা → সাধু রীতির শব্দ। চলিত রীতিতে ব্যবহার হয় "আলো" বা "চাঁদের আলো"।
-
মিনতি → চলিত রীতির শব্দ। সাধু রীতিতে ব্যবহার হয় "প্রার্থনা" বা "অনুরোধ"।
-
জল → চলিত রীতি। সাধু রীতিতে বলা হয় "তোয়" বা "পানি" নয়, তবে "জল" সাধারণত চলিত রীতিতেই বেশি ব্যবহৃত।
তাই প্রদত্ত বিকল্পের মধ্যে ‘জোসনা’ হলো সাধু রীতির শব্দ।

0
Updated: 1 month ago
'তৎসম' শব্দের ব্যবহার কোন রীতিতে বেশি হয়?
Created: 2 months ago
A
চলিত রীতি
B
সাধু রীতি
C
মিশ্র রীতি
D
আঞ্চলিক রীতি
সাধু ভাষারীতির বৈশিষ্ট্য
-
তৎসম শব্দ বেশি ব্যবহৃত হয়: সাধু ভাষায় সংস্কৃত বা তৎসম শব্দ বেশি ব্যবহার করা হয়।
-
ভাষার রূপ একই থাকে: এই ভাষার ধরণ সব সময় এক থাকে, সময় বা এলাকার পরিবর্তনে এর কোনো পরিবর্তন হয় না।
-
গাম্ভীর্য ও আভিজাত্য: তৎসম শব্দ ব্যবহারের কারণে এই ভাষায় একটা আভিজাত্য ও গুরুত্ব বোঝায়।
-
নিয়ম মেনে চলে: এই ভাষার প্রতিটি শব্দ ও বাক্য গঠনে ব্যাকরণের নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করা হয়।
-
শুধু লেখায় ব্যবহার হয়: সাধু ভাষা সাধারণত কথাবার্তায় নয়, লেখা বা বইয়ের ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বক্তৃতা বা আলোচনায় এটি স্বাভাবিক শোনায় না।
-
পূর্ণরূপ ব্যবহৃত হয়: এই ভাষায় সর্বনাম (যেমন: আমি, তুমি) ও ক্রিয়াপদের (যেমন: করিয়াছি, গিয়াছিল) পূর্ণরূপ ব্যবহার হয়।
উৎস: অষ্টম শ্রেণির ব্যাকরণ বই এবং ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ।

0
Updated: 2 months ago
কোন ভাষায় সাহিত্যের গাম্ভীর্য ও আভিজাত্য প্রকাশ পায়?
Created: 2 weeks ago
A
চলিত
B
উপভাষা
C
সাধু
D
কথ্য
সাধু ভাষারীতির বৈশিষ্ট্য হলো যে ভাষা রূপের কিছু নির্দিষ্ট গুণাবলী রয়েছে যেগুলো অপরিবর্তনীয় এবং নিয়মাবদ্ধ।
-
অপরিবর্তনীয়তা: সাধু ভাষার রূপ অপরিবর্তনীয়, অঞ্চলভেদে বা কালক্রমে পরিবর্তিত হয় না।
-
তৎসম ও সংস্কৃত শব্দের ব্যবহার: এই ভাষায় তৎসম বা সংস্কৃত শব্দের প্রচুর ব্যবহার থাকে, যা একটি প্রকার আভিজাত্য ও গাম্ভীর্য প্রদান করে।
-
ব্যাকরণের নিয়মিত ব্যবহার: ভাষারীতি ব্যাকরণের সুনির্ধারিত নিয়ম অনুসরণ করে এবং পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট থাকে।
-
প্রধান ব্যবহার ক্ষেত্র: সাধু ভাষারীতি শুধু লেখায় ব্যবহার হয়, কথাবার্তা, বক্তৃতা বা ভাষণের জন্য উপযোগী নয়।
-
সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পূর্ণরূপ: এখানে সর্বনাম এবং ক্রিয়াপদ পূর্ণরূপে ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 2 weeks ago