A
২ প্রকার
B
৩ প্রকার
C
৪ প্রকার
D
৫ প্রকার
উত্তরের বিবরণ
অনুবাদ ২ প্রকার। যেমন -আক্ষরিক অনুবাদ আর ভাবানুবাদ।

0
Updated: 23 hours ago
অনুবাদে পারদর্শিতা মূলত কীসের ওপর নির্ভরশীল?
Created: 1 month ago
A
অভ্যাসের
B
পড়াশোনার
C
ভাষান্তরের
D
নির্ধারণের
অনুবাদে পারদর্শিতা বলতে বোঝায় একজন অনুবাদক কতটা দক্ষতার সঙ্গে একটি ভাষার ভাব, রীতি ও অর্থ অন্য ভাষায় রূপান্তর করতে পারেন। এর জন্য মূলত ভাষান্তরের দক্ষতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। অভ্যাস ও পড়াশোনা সহায়ক হলেও মূল নির্ভরতা থাকে ভাষান্তরের উপর।

0
Updated: 1 month ago
“Look before you leap”-বাক্যটির সঠিক বাংলা অনুবাদ কোনটি?
Created: 1 day ago
A
কাটা দিয়ে কাটা তোলা
B
নিজের চরকায় তেল দাও
C
দেখে পথ চলো, বুঝে কথা বলো
D
নিজের কাজ নিজে করো
“Look before you leap” একটি ইংরেজি প্রবাদ বাক্য, যার অর্থ হলো—
কোনো কাজে হাত দেওয়ার আগে ভালোভাবে ভেবে-চিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
বাংলায় এর কাছাকাছি অর্থ প্রকাশ করে—
“দেখে পথ চলো, বুঝে কথা বলো।”
অন্য বিকল্পগুলো কেন সঠিক নয়—
-
ক) কাটা দিয়ে কাটা তোলা → এর মানে হলো এক দোষকে আরেক দোষ দিয়ে প্রতিহত করা।
-
খ) নিজের চরকায় তেল দাও → নিজের কাজে মন দেওয়া বোঝায়।
-
ঘ) নিজের কাজ নিজে করো → স্বনির্ভরতা বোঝায়।
কোনোটিই “Look before you leap”-এর অর্থ প্রকাশ করে না, তাই সঠিক উত্তর গ। ✅

0
Updated: 1 day ago
'পরাগলী মহাভারত' খ্যাত গ্রন্থের অনুবাদকের নাম কী?
Created: 1 month ago
A
সঞ্চয়
B
কবীন্দ্র পরমেশ্বর
C
শ্রীকর নন্দী
D
কাশীরাম দাস
‘পরাগলী মহাভারত’
-
এই নামেই পরিচিত মহাভারত অনুবাদগ্রন্থের অনুবাদক ছিলেন কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
-
বাংলা ভাষায় মহাভারত অনুবাদ করা প্রথম কবি তিনি।
-
নবাব হুসেন শাহ (১৪৯৩-১৫১৮) চট্টগ্রামের প্রশাসনের দায়িত্বে পরাগল খাঁ নামক এক সেনাপতিকে নিযুক্ত করেছিলেন।
-
যুদ্ধপ্রবণ পরাগল খাঁ মহাভারতের যুদ্ধবিষয়ক কাহিনি শুনে মুগ্ধ হন এবং কবীন্দ্র পরমেশ্বরকে সেটি অনুবাদ করতে বলেন।
-
এই কারণেই অনূদিত গ্রন্থটি ‘পরাগলী মহাভারত’ নামে পরিচিত হয়।
-
কবীন্দ্র পরমেশ্বর তাঁর অনুবাদকৃত মহাভারতের নাম দেন ‘ভারত পাঁচালী’।
• ‘ছুটি খাঁনী মহাভারত’
-
পরাগল খাঁর মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র ছুটি খাঁ চট্টগ্রামের শাসনভার গ্রহণ করেন।
-
তিনি সভাকবি শ্রীকর নন্দীকে মহাভারত অনুবাদের নির্দেশ দেন।
-
শ্রীকর নন্দী জৈমিনি মহাভারতের ‘অশ্বমেধ পর্ব’ অবলম্বনে কাব্যিক রূপে ‘ভারত পাঁচালী’ রচনা করেন।
-
এই অনুবাদগ্রন্থটি ‘ছুটি খাঁনী মহাভারত’ নামে পরিচিত।
-
অনেকে মনে করেন, শ্রীকর নন্দী কবীন্দ্র পরমেশ্বরের অসম্পূর্ণ মহাভারতের কাজ সম্পূর্ণ করেন।
অতিরিক্ত তথ্য
-
মহাভারত মূলত সংস্কৃত ভাষায় রচিত, যার মূল রচয়িতা হলেন কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাসদেব।
-
বাংলা ভাষায় মহাভারতের সর্বাধিক সমাদৃত অনুবাদটি করেন কাশীরাম দাস।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা – ড. সৌমিত্র শেখর

0
Updated: 1 month ago