A
কর্মে ষষ্ঠী
B
নিমিতার্থে ষষ্ঠী
C
করণে ষষ্ঠী
D
সম্প্রদানে ষষ্ঠী
উত্তরের বিবরণ
ক্রিয়া পদকে কার জন্য, কি জন্য, কার নিমিত্তে প্রভৃতি প্রশ্ন করলে নিমিত্ত কারক পাওয়া যায়। বাক্যে উদ্দেশ্য থাকবে। কিসের জন্য সংগ্রাম= স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম।

0
Updated: 1 day ago
‘পাহাড়ের ঢাল বেয়ে জল নামছে’ – বাক্যে ‘জল’ কোন কারকে কোন বিভক্তি?
Created: 2 days ago
A
কর্তৃকারকে ৭মী
B
কর্মকারকে শূন্য
C
কর্তৃকারকে শূন্য
D
করণ কারকে শূন্য
যাকে আশ্রয় করে কর্তা ক্রিয়া সম্পন্ন করে, তাকে কর্মকারক বলে। 'পাহাড়ের ঢাল বেয়ে জল নামছে' - বাক্যে 'জল' কর্ম কারকে শূন্য বিভক্তি।
কর্ম দুই প্রকার: মুখ্য কর্ম ও গৌণ কর্ম। যেমন: বাবা আমাকে (গৌণ কর্ম) একটি কলম (মুখ্য কর্ম) কিনে দিয়েছেন। সাধারণত মুখ্য কর্ম বস্তুবাচক ও গৌণ কর্ম প্রাণিবাচক হয়ে থাকে। এছাড়াও সাধারণত কর্মকারকের গৌণ কর্মে বিভক্তি যুক্ত হয়, মুখ্য কর্মে হয় না।

0
Updated: 2 days ago
“উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ”- এখানে ‘উদ্যম বিহনে’ কোন কারকে কোন বিভক্তি?
Created: 2 weeks ago
A
কর্তৃকারকে ৭মী
B
অধিকরণে ৭মী
C
অপাদানে ১মা
D
কর্মে ৭মী
ক্রিয়ার আধার কে অধিকরণ কারক বলে। অর্থাৎ যে স্থানে একবার যে বিষয়টি আশ্রয় করে ক্রিয়া সম্পন্ন হয়, সে বিষয়, সময় বা স্থানকে বলা হয় অধিকরণ কারক। যেমন - আকাশে চাঁদ উঠেছে ।

0
Updated: 2 weeks ago
'জলে কুমির ডাঙায় বাঘ।' - এখানে 'জলে' কোন কারকে কোন বিভক্তি?
Created: 3 months ago
A
অপাদানে সপ্তমী
B
কর্মে সপ্তমী
C
অপাদানে তৃতীয়া
D
অধিকরণে সপ্তমী
অধিকরণ কারক
– যে কারকে স্থান, কাল, বিষয় বা ভাব বোঝায়, তাকে অধিকরণ কারক বলা হয়। এই কারকের সঙ্গে সাধারণত "এ", "য়", "য়ে", "তে" ইত্যাদি বিভক্তি যুক্ত হয়।
উদাহরণ:
– কাননে কুসুমকলি সকলি ফুটিল।
– এ দেহে প্রাণ নেই।
– জলে কুমির, ডাঙায় বাঘ। (অধিকরণে সপ্তমী)
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি (নবম-দশম শ্রেণি, ২০১৯ ও ২০২১ সংস্করণ) এবং বাংলা ব্যাকরণ ও নির্মিতি (সপ্তম শ্রেণি)।

0
Updated: 3 months ago