A
অন্যকাল
B
ক্ষুদ্রকাল
C
কালের অন্তর
D
কাল ও অন্তর
উত্তরের বিবরণ
কালান্তর শব্দটির ব্যাসবাক্য অন্য কাল। সমস্তপদের শেষে 'অন্তর' কথাটি থাকলেই নিত্য সমাস হবে। ব্যাসবাক্য করার সময় "অন্তর" এর স্থলে "অন্য" শব্দটি ব্যবহৃত হবে। যেমনঃ কালান্তর = অন্য কাল (নিত্যসমাস), দেশান্তর = অন্য দেশ (নিত্য সমাস), ধর্মান্তর= অন্য ধর্ম (নিত্য সমাস) এই রকম আরও কিছু নিত্য সমাসের উদাহরণ- গ্রামান্তর, দ্বীপান্তর, গৃহান্তর।

0
Updated: 1 day ago
সাধু ও চলিত রীতিতে অভিন্নরূপে ব্যবহৃত হয়—
Created: 4 days ago
A
সম্বোধন পদ
B
অব্যয়
C
সর্বনাম
D
ক্রিয়া
যে পদ সর্বদা অপরিবর্তনীয় থেকে কখনো বাক্যের শোভা বর্ধন করে, কখনো একাধিক পদের, বাক্যাংশের বা বাক্যের সংযোগ বা বিয়োগ ঘটায়, তাকে অব্যয় পদ বলে। সাধু ও চলিত রীতিতে অভিন্নরূপে ব্যবহৃত হয় অব্যয় পদ।

0
Updated: 4 days ago
'পুকুরে মাছ আছে'-এখানে পুকুর কোন কারক?
Created: 23 hours ago
A
কর্ম কারক
B
অপাদান কারক
C
সম্প্রদান কারক
D
অধিকরণ কারক
অধিকরণ কারক বলতে ক্রিয়া সম্পাদনের সময় এবং আধারকে নির্দেশ করে। ক্রিয়াকে "কখন" ও "কোথায়" দ্বারা প্রশ্ন করলে উত্তরে অধিকরণ কারক পাওয়া যায়। অধিকরণ কারকে সপ্তমী অর্থাৎ '-এ' '-য়' '-তে' ইত্যাদি বিভক্তি যুক্ত হয়। বাক্যটিতে কোথায় মাছ আছে প্রশ্ন করলে “পুকুরে” উত্তর পাওয়া যায়। এবং এর সাথে "এ" সপ্তমী বিভক্তি যুক্ত হয়েছে। সুতরাং পুকুর অধিকরণ কারকে সপ্তমী বিভক্তি।

0
Updated: 23 hours ago
গঠন বিবেচনায় 'পাখি' কোন ধরনের শব্দ?
Created: 1 month ago
A
সাধিত শব্দ
B
রূঢ়ি শব্দ
C
মৌলিক শব্দ
D
যোগরূঢ় শব্দ
গঠন বিবেচনায় শব্দের শ্রেণিবিভাগ-
গঠন বিবেচনায় বাংলা শব্দকে মৌলিক এবং সাধিত এই দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
মৌলিক শব্দ
যেসব শব্দ বিশ্লেষণ করলে অর্থপূর্ণ কোনো অংশ থাকে না, সেগুলোকে মৌলিক শব্দ বলে।
যেমন: গাছ, পাখি, ফুল, হাত, গোলাপ ইত্যাদি।
• সাধিত শব্দ:
যেসব শব্দকে বিশ্লেষণ করলে তার মধ্যে এক বা একাধিক অর্থপূর্ণ অংশ থাকে, সগুলোকে সাধিত শব্দ বলে।
উপসর্গ বা প্রত্যয় যোগ করে অথবা সমাস প্রক্রিয়ায় সাধিত শব্দ তৈরি হয়।
যেমন- পরিচালক, গরমিল, সম্পাদকীয়, সংসদ।
অন্যদিকে,
- অর্থানুসারে শব্দ তিন প্রকার।
যথা:
(ক) যৌগিক শব্দ,
(খ) রূঢ়ি শব্দ এবং
(গ) যোগরূঢ় শব্দ।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২২-সংস্করণ)

0
Updated: 1 month ago