A
চুক্তি
B
হ্যাকার গ্রুপ
C
বিনোদনকেন্দ্র
D
নদী
উত্তরের বিবরণ
Cozy Bear
-
Cozy Bear হলো একটি রাশিয়ান হ্যাকার গ্রুপ।
-
এটি এবং Fancy Bear দুটোই রাশিয়ার প্রভাবিত হ্যাকার সংস্থা হিসেবে পরিচিত।
-
Cozy Bear-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে যে, তারা করোনার সময় যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং যুক্তরাজ্যে ভ্যাকসিন গবেষণার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে।
-
Fancy Bear (যা APT28 নামেও পরিচিত) Cozy Bear-এর সহযোগী গ্রুপ। এটি রাশিয়ার সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা GRU-র সঙ্গে যুক্ত বলে মনে করা হয়।
-
মার্কিন নির্বাচনী প্রচারণার সময়, ডেমোক্র্যাটিক ন্যাশনাল কমিটির (DNC) ওপর সাইবার হামলার সঙ্গে এই গ্রুপের যোগসূত্র রয়েছে।
-
Cozy Bear-এর প্যারেন্ট সংস্থা হতে পারে FSB বা SVR।
উৎস: BBC

0
Updated: 1 day ago
সুয়েজ খাল কোন বছর চালু হয়?
Created: 1 week ago
A
১৯০৩
B
১৮৬৯
C
১৮৮৯
D
১৮৫৪
সুয়েজ খাল
-
সুয়েজ খাল মিশরের সিনাই উপদ্বীপের পশ্চিমে অবস্থিত।
-
এটি একটি কৃত্রিম খাল যা ভূমধ্যসাগরকে লোহিত সাগরের সঙ্গে যুক্ত করে।
-
খালটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২৫ এপ্রিল, ১৮৫৯ সালে এবং প্রায় দশ বছরের পর, ১৭ নভেম্বর, ১৮৬৯ সালে এটি সর্বসাধারণের জন্য চালু করা হয়।
-
বর্তমানে খালটি মিশরের সুয়েজ ক্যানেল অথোরিটি কর্তৃক পরিচালিত হয়।
-
উল্লেখযোগ্য যে, মিশরের প্রেসিডেন্ট গামাল আবদেল নাসের ১৯৫৬ সালে সুয়েজ খালকে জাতীয়করণ করেন এবং এটি মধ্যপ্রাচ্য থেকে তেলের গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি পথ হিসেবে মিশরের নিয়ন্ত্রণে আসে।
উৎসঃ Britannica

0
Updated: 1 week ago
বর্তমান বিশ্বে 'নিউ সিল্ক রোড' এর প্রবক্তা-
Created: 2 weeks ago
A
জাপান
B
ভারত
C
আফগানিস্তান
D
চীন
নিউ সিল্ক রোড এবং এর প্রবর্তক
-
প্রবর্তক দেশ: চীন
-
নিউ সিল্ক রোড কি?
চীন মূলত বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য 'নিউ সিল্ক রোড' বা 'বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ' শুরু করেছে। এটি একটি আধুনিক বাণিজ্য ও অবকাঠামোগত পথ, যা প্রাচীন সিল্ক রোডের ধারাবাহিকতা বহন করে। -
প্রাচীন সিল্ক রোড:
প্রাচীনকালে চীনের রেশম ও রেশমী কাপড় মধ্য এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, পশ্চিম এশিয়া, ইউরোপ এবং উত্তর আফ্রিকায় পৌঁছাত। এই বাণিজ্য পথকে 'সিল্ক রোড' বলা হতো।-
খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতকে চীনের হান রাজবংশ সময়ে এটি গড়ে উঠেছিল।
-
দশম শতাব্দীতে সং রাজবংশ সময়ে এই বাণিজ্য পথের ব্যবহার প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।
-
-
আধুনিক উদ্যোগ:
১৯৩০ সালে যুক্তরাজ্য প্রাচীন সিল্ক রোড চালুর চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তা সফল হয়নি। এরপর ২০১৪ সালে চীন আধুনিক নিউ সিল্ক রোড চালুর উদ্যোগ নেয়।
তথ্যসূত্র: Britannica.com

0
Updated: 2 weeks ago
নিম্নের কোনটি গ্রিন হাউজ গ্যাস নয়?
Created: 1 week ago
A
নাইট্রাস অক্সাইড
B
কার্বন ডাই-অক্সাইড
C
অক্সিজেন
D
মিথেন
গ্রিন হাউস এবং গ্রিন হাউস গ্যাস
গ্রিন হাউস:
গ্রিন হাউস হলো কাচ বা স্বচ্ছ উপকরণ দিয়ে তৈরি একটি ঘর, যেখানে উদ্ভিদ বা শাকসবজি চাষ করা হয়। এটি তাপ ধরে রাখে এবং উদ্ভিদ বৃদ্ধির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে। সাধারণত শীতপ্রধান দেশগুলো বা মরুভূমি অঞ্চলে এর ব্যবহার বেশি।
গ্রিন হাউস গ্যাস:
গ্রিন হাউস গ্যাসগুলো এমন গ্যাস যা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে তাপ ধরে রাখে, সূর্য থেকে আসা তাপ বিকিরণকে আটকে দেয় এবং পৃথিবীকে গরম করে। প্রধান গ্রিন হাউস গ্যাসগুলো হলো:
-
কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO₂)
-
মিথেন (CH₄)
-
নাইট্রাস অক্সাইড (N₂O)
-
ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFCs)
এখানে জেনে রাখা জরুরি: অক্সিজেন গ্রিন হাউস গ্যাস নয়।
গ্রিন হাউস ইফেক্ট:
যখন গ্রিন হাউস গ্যাসগুলো সূর্য থেকে আসা তাপকে আটকে দিয়ে বায়ুমণ্ডলকে গরম করে, তখন সেই প্রক্রিয়াটিকে গ্রিন হাউস ইফেক্ট বলা হয়। এই শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন সুইডিশ রসায়নবিদ সোভান্টে আরহেনিয়াস।
গ্রিন হাউস প্রভাব এবং বৈশ্বিক উষ্ণায়ন:
বায়ুমণ্ডলে গ্রিন হাউস গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধির কারণে:
-
পৃথিবীর তাপমাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছে (বৈশ্বিক উষ্ণায়ন)।
-
সমুদ্রপৃষ্ঠের পানি বাড়ছে।
-
আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তিত হচ্ছে।
-
প্রাকৃতিক দুর্যোগের সংখ্যা ও তীব্রতা বাড়ছে।
-
অনেক প্রাণী এবং উদ্ভিদ প্রজাতি বিলুপ্তির পথে যাচ্ছে।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, SSC প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago