A
মিয়ানমার
B
চীন
C
সিঙ্গাপুর
D
ব্রুনাই
উত্তরের বিবরণ
মিয়ানমার (বার্মা)
-
রাজধানী: নেপিদো
-
মুদ্রা: কিয়াট
-
প্রধান ভাষা: বার্মিজ
-
বর্তমান প্রেসিডেন্ট: মিন্ট সোয়ে
-
সীমান্ত রক্ষী বাহিনী: বর্ডার গার্ড পুলিশ (BGP)
-
আইনসভা: দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট
সংক্ষিপ্ত রাজনৈতিক ইতিহাস:
মিয়ানমার ১৯৬২ থেকে ২০১১ পর্যন্ত প্রায় ৪৭ বছর ধরে জান্তা শাসনের অধীনে ছিল। ২০১১ সালে সামরিক বাহিনী সীমিত ক্ষমতা দিয়ে বেসামরিক সরকারের হাতে নিয়ন্ত্রণ হস্তান্তর করে। ২০১৫ সালে অং সাং সু চি’র নেতৃত্বে এনএলডি দল নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। কিন্তু ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অং সাং সু চি ও তার সরকার উৎখাত হয়।
আইনসভা কাঠামো:
মিয়ানমারের আইনসভা দুই কক্ষে বিভক্ত:
-
নিম্নকক্ষ: পিথু হুততাও
-
উচ্চকক্ষ: অ্যামিয়োথা হুততাও
তুলনামূলক তথ্য:
চীন, সিঙ্গাপুর, ও ব্রুনাই-এর আইনসভা এককক্ষ বিশিষ্ট।
উৎস: Britannica

0
Updated: 1 day ago
বাইজেনটাইন (Byzantine) সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল কোন নগরী?
Created: 1 day ago
A
লিসবন
B
কনস্টান্টিনোপল
C
প্যারিস
D
ভিয়েনা
বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য (Byzantine Empire)
-
বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য প্রায় ৩৯৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৪৫৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল।
-
১৫শ শতকে অটোমান তুর্কি আক্রমণের ফলে এটি ধ্বংসের মুখে পড়ে।
-
রাজধানী ছিল কনস্টান্টিনোপল, যা বর্তমানে ইস্তাম্বুল, তুরস্ক নামে পরিচিত।
-
সাম্রাজ্যটির অঞ্চল বিস্তৃত ছিল ভূমধ্যসাগরের চারপাশের দেশগুলোতে, যেমন: ইতালি, গ্রীস, তুরস্ক এবং উত্তর আফ্রিকা।
রোম ও রোমান সাম্রাজ্য সম্পর্কিত তথ্য:
-
খ্রিস্টপূর্ব ৭৫৩ সালে রোম নগরী স্থাপিত হয় টাইবার নদীর তীরে, প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন দুই ভাই রোমুলাস ও রেমাস।
-
প্রথমে রোম ছিল একটি বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র।
-
খ্রিস্টীয় গ্রিক সভ্যতার পতনের (৪৭৬ খ্রিস্টাব্দ) পর, রোম পুরো ইতালি ও ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল দখল করে বৃহৎ রোমান সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে।
কনস্টান্টিনোপলের গুরুত্ব:
-
রোমান সম্রাট কনস্টান্টাইন কৃষ্ণসাগরের তীরে বাইজান্টিয়াম নামে একটি দ্বিতীয় রাজধানী স্থাপন করেন।
-
শহরটির নামকরণ করা হয়েছিল সম্রাট কনস্টান্টাইনের নামানুসারে।
উৎস: History.com

0
Updated: 1 day ago
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস-এর সদর দপ্তর:
Created: 1 week ago
A
ভিয়েনা
B
জেনেভা
C
প্যারিস
D
লন্ডন
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস (Red Cross) সংক্রান্ত তথ্য
-
সম্পূর্ণ নাম: The International Red Cross and Red Crescent Movement (সংক্ষেপে রেড ক্রস)।
-
প্রকৃতি: এটি একটি সেবামূলক মানবিক প্রতিষ্ঠান।
-
মূল লক্ষ্য: যুদ্ধ ও সংঘাতের সময় আহত ও অসহায় মানুষদের সহায়তা করা।
-
প্রতিষ্ঠার তারিখ: ৯ ফেব্রুয়ারি, ১৮৬৩।
-
প্রতিষ্ঠার স্থান: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড।
-
প্রতিষ্ঠাতা: হেনরী ডুনান্ট (Jean Henri Dunant)।
-
সদর দপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড।
-
বিশ্বব্যাপী কার্যক্রম: প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংস্থাটি ধীরে ধীরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানবিক কার্যক্রম চালাচ্ছে এবং মানবতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
হেনরী ডুনান্ট ৮ মে, ১৮২৮ সালে সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
-
তাঁর স্মৃতিতে প্রতিবছর বিশ্ব রেড ক্রস/রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন করা হয়।
-
এই দিবসটি বিশ্বব্যাপী ১৯১টি দেশে পালন করা হয়।
উৎস: Red Cross ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 week ago
১৭৮৩ সালে ভার্সাইতে কয়টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
Created: 1 week ago
A
২
B
৩
C
৪
D
৫
১৭৮৩ সালের প্যারিস ও ভার্সাই চুক্তি
১৭৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা যুদ্ধ শেষ করতে প্যারিসে চারটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যেগুলো একত্রে প্যারিস চুক্তি (Treaty of Paris) বা পিস অব প্যারিস নামে পরিচিত। এই চারটি চুক্তির মধ্যে দুটি প্যারিসে এবং দুটি ভার্সাইয়ে স্বাক্ষরিত হয়। মূল চুক্তিটি যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে হয়েছিল, যেখানে ফ্রান্স, স্পেন ও নেদারল্যান্ডসেও কিছু চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
শান্তি আলোচনার প্রক্রিয়া:
-
১৭৭৮ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস যুক্তরাজ্যের সঙ্গে যুদ্ধ সমাপ্তির লক্ষ্যে আলোচনায় বসে।
-
আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি ছিলেন: জন এডামস, বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন, জন জে, থমাস জেফারসন ও হেনরি লরেন্স।
-
১৭৮২ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী লর্ড শেলবর্ন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের সঙ্গে চুক্তির খসড়া তৈরি করেন।
চুক্তি স্বাক্ষরের তথ্য:
-
তারিখ: ৩ সেপ্টেম্বর, ১৭৮৩
-
স্থান: প্যারিস, ফ্রান্স
-
স্বাক্ষরকারী: যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন, জন এডামস ও জন জে, এবং যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে লর্ড শেলবর্ন।
-
চুক্তি সংখ্যা: ৪টি
ফলাফল:
-
এই চুক্তির ফলে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা যুদ্ধ শেষ হয়।
-
পক্ষে থাকা রাষ্ট্রগুলো: যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, স্পেন, নেদারল্যান্ডস।
উৎস: History.com

0
Updated: 1 week ago