A
যুক্তরাষ্ট্র
B
ফ্রান্স
C
জার্মানি
D
ইতালি
উত্তরের বিবরণ
২০১৮ সালে কানাডার কুইবেক অঙ্গরাজ্যের লা মালাবে অনুষ্ঠিত জি-৭ এর ৪৪তম শীর্ষ সম্মেলনের যৌথ ঘোষণায় যুক্তরাষ্ট্র স্বাক্ষর করতে অনড় ছিল।
জি-৭ (G-7) সংক্রান্ত তথ্য:
-
পূর্ণরূপ: Group of Seven।
-
এটি বিশ্বের শিল্পোন্নত ৭টি দেশের একটি আন্তঃরাষ্ট্রীয় জোট।
-
প্রতিষ্ঠিত: ১৫ নভেম্বর ১৯৭৫, ফ্রান্সের প্রস্তাবিত উদ্যোগে।
-
বর্তমান সদস্য দেশ: যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান ও কানাডা।
-
এদের মধ্যে একমাত্র এশীয় দেশ: জাপান।
-
আগে G-7 এর সদস্য সংখ্যা ৮টি ছিল, কিন্তু ২০১৪ সালে রাশিয়ার সদস্যপদ স্থগিত হওয়ায় বর্তমানে এটি G-7 নামে পরিচিত।
৫০তম জি-৭ শীর্ষ সম্মেলন (২০২৪, ইতালি):
-
আলোচনার প্রধান বিষয়বস্তু ছিল: ইউক্রেনকে সহায়তা, গাজায় যুদ্ধবিরতি, অভিবাসন নীতি, আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), এবং চীনের বাণিজ্য নীতি।
-
এছাড়া আফ্রিকা এবং ভূমধ্যসাগর অঞ্চলের নিরাপত্তা বিষয়ক বিষয়ও আলোচিত হয়েছে।
-
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সহ অন্যান্য দেশগুলোর (জাপান, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, কানাডা, যুক্তরাজ্য) রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানেরা সবুজ প্রযুক্তি ও ন্যায্য ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে আলোচনায় অংশ নিয়েছেন।
-
সম্মেলনে রাশিয়ার সামরিক সম্প্রসারণ নীতির প্রতি চীনের সমর্থন বিষয়ক আলোচনা ও হয়েছে।
উৎস: G-7 ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 day ago
'জুলিয়াস সীজার' কেন বিখ্যাত?
Created: 2 weeks ago
A
রোমান সম্রাট হিসেবে
B
বর্ণবাদ বিরোধী হিসেবে
C
ব্রিটেনের রাজা হিসেবে
D
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে
জুলিয়াস সিজার
-
জুলিয়াস সিজার ছিলেন রোমান সম্রাট, রাজনীতিবিদ ও সেনাপতি।
-
তিনি ১০০ খ্রিস্টপূর্বে ইতালির রোমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
-
রোমান সাম্রাজ্যে তার সাফল্য মূলত তার জেনারেল হিসেবে অর্জিত বিজয় এবং রাজনৈতিক দক্ষতার কারণে।
-
তিনি নিজেকে রোমান সাম্রাজ্যের স্বৈরশাসক হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন।
-
রোমের নাগরিকরা তাকে পছন্দ করতেন, বিশেষ করে গল, ব্রিটেন, মিশর এবং আফ্রিকায় তার অভিযানের জন্য।
-
৪৪ খ্রিস্টপূর্বে রোমীয় সেনেটে তাকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়, যা রোমীয় প্রজাতন্ত্রের পতনের সূচনা করে।
-
জুলিয়াস সিজারের বিখ্যাত উক্তি: “এলাম, দেখলাম, জয় করলাম”।
উৎস: Britannica

0
Updated: 2 weeks ago
"Imperialism, the Highest Stage of Capitalism " বইটি কার লেখা?
Created: 3 days ago
A
টমাস হবসন
B
ভি. আই লেনিন
C
কার্ল মার্কস
D
এন্টিনিও গ্রামসি
ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন ছিলেন সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি পুঁজিবাদের প্রকৃত রূপ বিশ্লেষণ করে একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ রচনা করেন। ১৯১৭ সালে প্রকাশিত সেই বইটির নাম “Imperialism, the Highest Stage of Capitalism”।
এতে লেনিন দেখিয়েছেন যে, পুঁজিবাদ শুধু অর্থনীতির ওপর নির্ভরশীল নয়, বরং এর ভেতরে অর্থনীতি একটি প্রধান চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে। এই গ্রন্থে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন কীভাবে পুঁজিবাদ ধাপে ধাপে সাম্রাজ্যবাদে রূপ নেয়। তাই এটি পুঁজিবাদ সম্পর্কিত একটি বিখ্যাত ও প্রভাবশালী গ্রন্থ হিসেবে পরিচিত।
উৎস: Britannica

0
Updated: 3 days ago
বাইজেনটাইন (Byzantine) সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল কোন নগরী?
Created: 1 day ago
A
লিসবন
B
কনস্টান্টিনোপল
C
প্যারিস
D
ভিয়েনা
বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য (Byzantine Empire)
-
বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য প্রায় ৩৯৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৪৫৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল।
-
১৫শ শতকে অটোমান তুর্কি আক্রমণের ফলে এটি ধ্বংসের মুখে পড়ে।
-
রাজধানী ছিল কনস্টান্টিনোপল, যা বর্তমানে ইস্তাম্বুল, তুরস্ক নামে পরিচিত।
-
সাম্রাজ্যটির অঞ্চল বিস্তৃত ছিল ভূমধ্যসাগরের চারপাশের দেশগুলোতে, যেমন: ইতালি, গ্রীস, তুরস্ক এবং উত্তর আফ্রিকা।
রোম ও রোমান সাম্রাজ্য সম্পর্কিত তথ্য:
-
খ্রিস্টপূর্ব ৭৫৩ সালে রোম নগরী স্থাপিত হয় টাইবার নদীর তীরে, প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন দুই ভাই রোমুলাস ও রেমাস।
-
প্রথমে রোম ছিল একটি বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র।
-
খ্রিস্টীয় গ্রিক সভ্যতার পতনের (৪৭৬ খ্রিস্টাব্দ) পর, রোম পুরো ইতালি ও ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল দখল করে বৃহৎ রোমান সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে।
কনস্টান্টিনোপলের গুরুত্ব:
-
রোমান সম্রাট কনস্টান্টাইন কৃষ্ণসাগরের তীরে বাইজান্টিয়াম নামে একটি দ্বিতীয় রাজধানী স্থাপন করেন।
-
শহরটির নামকরণ করা হয়েছিল সম্রাট কনস্টান্টাইনের নামানুসারে।
উৎস: History.com

0
Updated: 1 day ago