A
বাংলার বারো ভূঁইয়াদের একজন
B
রাজপুত রাজা
C
বাংলার শাসক
D
মোগল সেনাপতি
উত্তরের বিবরণ
বারো ভুঁইয়া
বারো ভুঁইয়া ছিলেন বাংলার স্থানীয় প্রধান ও জমিদার, যারা ষোড়শ ও সপ্তদশ শতকের মধ্যে মুগল শাসকদের অধীনে নিপীড়নের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্রভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন। তারা নিজেদের শক্তিশালী সৈন্য ও নৌবাহিনী দিয়ে মোগল সেনাপতির বিরুদ্ধে একজোট হয়ে লড়াই করতেন এবং স্বাধীনতা রক্ষার চেষ্টা করতেন।
-
যশোরের রাজা প্রতাপাদিত্য ছিলেন বারো ভুঁইয়াদের মধ্যে সর্বাধিক ধনী ও ক্ষমতাশালী।
-
১৬০০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে তাঁর খ্যাতি পুরো ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়েছিল।
-
বারো ভুঁইয়াদের নেতৃত্বে ছিলেন সোনারগাঁয়ের জমিদার ঈসা খাঁ, যিনি মারা যাওয়ার পর মোগলদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ কমে যায়।
আকবরনামা অনুসারে বারো ভুঁইয়ার নামের তালিকা হলো:
১) ঈসা খান মসনদ-ই-আলা
২) ইবরাহিম নরল
৩) করিমদাদ মুসাজাই
৪) মজলিস দিলওয়ার
৫) মজলিস প্রতাপ
৬) কেদার রায়
৭) শের খান
৮) বাহাদুর গাজী
৯) তিলা গাজী
১০) চাঁদ গাজী
১১) সুলতান গাজী
১২) সেলিম গাজী
১৩) কাসিম গাজী
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 day ago
বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়া কি নামে পরিচিত?
Created: 2 weeks ago
A
কুষ্টিয়া গ্রেড
B
চুয়াডাঙ্গা গ্রেড
C
ঝিনাইদহ গ্রেড
D
মেহেরপুর গ্রেড
ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল ও কুষ্টিয়া গ্রেড চামড়া
ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বাংলাদেশের একটি স্থানীয় কালো ছাগল জাত, যা বিশ্বের সেরা ছাগল জাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই ছাগল মাংস এবং চামড়ার জন্য বিশেষভাবে পরিচিত।
বৈশিষ্ট্য:
-
ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল পরিষ্কার, শুষ্ক ও উঁচু স্থানে থাকতে পছন্দ করে।
-
কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা ও ঝিনাইদহ জেলায় এই জাতের ছাগলের উৎপাদন সবচেয়ে বেশি।
-
বিশ্ববাজারে এই ছাগলের চামড়াকে কুষ্টিয়া গ্রেড নামে পরিচিতি রয়েছে।
-
ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের মাংস অন্যান্য জাতের তুলনায় স্বাদে বেশি ভালো।
-
বড় কোম্পানিগুলো তাদের চামড়াজাত পণ্য তৈরিতে এই ছাগলের চামড়া ব্যবহার করে।
গুরুত্বপূর্ণ অর্জন:
-
২০০৭ সালে এফএও বিশ্বের ১০০ জাতের ছাগলের মধ্যে ব্ল্যাক বেঙ্গলকে সেরা জাত হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
-
২০১৮ সালে বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা এই ছাগলের সম্পূর্ণ জেনোম সিকোয়েন্সিং সম্পন্ন করেন।
-
২০২৪ সালে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল জিআই (GI) স্বীকৃতি লাভ করে।
উৎস: বিবিসি বাংলা, ১৮ নভেম্বর ২০২০

0
Updated: 2 weeks ago
ECNEC-এর চেয়ারম্যান বা সভাপতি কে?
Created: 1 week ago
A
অর্থমন্ত্রী
B
প্রধানমন্ত্রী
C
পরিকল্পনামন্ত্রী
D
স্পীকার
একনেক (ECNEC)
-
পূর্ণরূপ: Executive Committee of the National Economic Council (ECNEC)
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৮২ সালে
-
চেয়ারম্যান/সভাপতি: প্রধানমন্ত্রী
-
বিকল্প সভাপতি: অর্থমন্ত্রী
-
সদস্য: পরিকল্পনা মন্ত্রী
-
মূল কাজ: দেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রকল্প অনুমোদন ও পর্যালোচনা করা
তথ্যসূত্র: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বাংলাদেশ

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশে মোট দেশজ উৎপাদনে কৃষি খাতের অবদান-
Created: 4 days ago
A
নিয়মিতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে
B
অনিয়মিতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে
C
ক্রমহ্রাসমান
D
অপরিবর্তিত থাকছে
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২ অনুসারে -
• অর্থনীতি/জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান - ১১.৫০%,
• অর্থনীতি/জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান - ৩৭.০৭%,
• অর্থনীতি/জিডিপিতে সেবাখাতের অবদান - ৫১.৪৪%।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ অনুযায়ী জিডিপিতে বিভিন্ন খাতের অবদান:
- সেবা খাতের অবদান ৫১.২৪ শতাংশ।
- শিল্প খাতের অবদান ৩৭.৫৬ শতাংশ।
- কৃষি খাতের অবদান ১১.২০ শতাংশ।
- সেবা খাতের অবদান সবচেয়ে বেশি।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ অনুসারে,
- অর্থনীতি/জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান = ১১.০২%।
- অর্থনীতি/জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান = ৩৭.৯৫%।
- অর্থনীতি/জিডিপিতে সেবাখাতের অবদান= ৫১.০৮%।
সুতরাং,
দেখা যাচ্ছে যে, জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান ক্রমহ্রাসমান।
উৎস: অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২, ২০২৩, ২০২৪।

0
Updated: 4 days ago