A
১০ নং সেক্টর
B
১১ নং সেক্টর
C
৮ নং সেক্টর
D
৯ নং সেক্টর
উত্তরের বিবরণ
মুক্তিযুদ্ধে ১০ নং সেক্টর
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে যুদ্ধকে আরও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার জন্য ১৯৭১ সালের ১১ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার সমগ্র দেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করে।
এর মধ্যে ১০ নং সেক্টর ছিল বিশেষ নৌ সেক্টর।
-
এ সেক্টরটি দেশের সমুদ্র অঞ্চল ও নৌপথের দায়িত্বে ছিল।
-
এই সেক্টরে আলাদা কোনো স্থায়ী সেক্টর কমান্ডার নিয়োগ করা হয়নি।
-
যে এলাকায় নৌ-অভিযান পরিচালিত হতো, সেখানকার সেক্টর কমান্ডারই সাময়িকভাবে ১০ নং সেক্টরের দায়িত্ব পালন করতেন।
১০ নং সেক্টরের উদ্যোক্তারা
ফ্রান্সে প্রশিক্ষণরত পাকিস্তান নৌবাহিনীর আটজন বাঙালি কর্মকর্তা এই নৌবাহিনী গঠনের উদ্যোগ নেন। তাঁরা হলেন—
-
গাজী মোহাম্মদ রহমতউল্লাহ (চীফ পেটি অফিসার)
-
সৈয়দ মোশাররফ হোসেন (পেটি অফিসার)
-
আমিন উল্লাহ শেখ (পেটি অফিসার)
-
আহসান উল্লাহ (এম.ই-১)
-
এ.ডব্লিউ. চৌধুরী (আর.ও-১)
-
বদিউল আলম (এম.ই-১)
-
এ.আর. মিয়া (ই.এন-১)
-
আবেদুর রহমান (স্টুয়ার্ড-১)
তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশে মর্যাদা অনুসারে ৩য় বীরত্বসূচক খেতাব-
Created: 1 week ago
A
বীরপ্রতীক
B
বীরশ্রেষ্ঠ
C
বীরউত্তম
D
বীরবিক্রম
মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বসূচক খেতাব ও পরিসংখ্যান
-
তারিখ ও প্রেক্ষাপট: ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭৩ সালে, সরকারি গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযুদ্ধের অংশগ্রহণকারীদের সম্মান জানাতে বীরত্বসূচক খেতাব প্রদান শুরু করে।
-
খেতাবের ধরণ: মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বসূচক মোট ৪ ধাপে প্রদান করা হয়, মর্যাদার ক্রম অনুযায়ী:
-
বীরশ্রেষ্ঠ – প্রথম ও সর্বোচ্চ মর্যাদার খেতাব
-
বীর উত্তম – দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব
-
বীর বিক্রম – তৃতীয় খেতাব
-
বীর প্রতীক – চতুর্থ খেতাব
-
-
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা:
-
বীরশ্রেষ্ঠ: ৭ জন
-
বীর উত্তম: ৬৮ জন
-
বীর বিক্রম: ১৭৫ জন
-
বীর প্রতীক: ৪২৬ জন
-
মোট: ৬৭৬ জন
-
-
সংশোধন: ৬ জুন ২০২১ সালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যা মামলায় দণ্ডিত ৪ খুনির রাষ্ট্রীয় খেতাব বাতিল করে। এ কারণে বর্তমানে খেতাবপ্রাপ্ত মোট বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৬৭২ জন।তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 1 week ago
মাত্র ১টি সংসদীয় আসন-
Created: 1 week ago
A
লক্ষ্মীপুর জেলায়
B
মেহেরপুর জেলায়
C
ঝালকাঠী জেলায়
D
রাঙামাটি জেলায়
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের আসন সম্পর্কিত তথ্য:
-
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে মোট ৩৫০টি আসন রয়েছে।
-
এর মধ্যে ৩০০টি আসন সরাসরি জনগণের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন হয়।
-
১ নং আসন: পঞ্চগড়-১
-
৩০০ নং আসন: বান্দরবান
-
পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে তিনটি জেলা রয়েছে — রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, এবং খাগড়াছড়ি — এবং প্রত্যেক জেলার জন্য একটি করে সংসদীয় আসন নির্ধারিত আছে।
উৎস: বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট, বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 1 week ago
২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের গড় মূল্যস্ফীতি ছিল-
Created: 4 days ago
A
৫.৯২
B
৬.০%
C
৬.৪১%
D
৬.৪৩%
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক তথ্য (২০২৪)
জনসংখ্যা ও জনঘনত্ব
-
মোট জনসংখ্যা: ১৭১ মিলিয়ন
-
স্বাভাবিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১.৩৩%
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১,১৭১ জন/বর্গ কিমি
স্বাস্থ্য ও আয়ু
-
গড় আয়ু: ৭২.৩ বছর
অর্থনীতি ও আয়
-
মাথাপিছু জাতীয় আয়: ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার
-
মোট রপ্তানি আয়: ৩৮.৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
-
মোট আমদানি ব্যয়: ৪৪.১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
মূল্যস্ফীতি (২০২৪)
-
মোট মূল্যস্ফীতি: ৯.৭৪%
-
খাদ্যে মূল্যস্ফীতি: ১০.২২%
-
খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি: ৯.৩৪%
-
শিক্ষা ও দারিদ্র্য
-
সাক্ষরতার হার (৭ বছর ও তার বেশি বয়স): ৭৭.৯%
-
দারিদ্র্যের হার: ১৮.৭%
-
চরম দারিদ্র্যের হার: ৫.৬%
তথ্যসূত্র: অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪
[মনে রাখবেন- এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]

0
Updated: 4 days ago