(তৎকালীন 'সাম্প্রতিক প্রশ্ন'। তখনকার সময়ের সঠিক উত্তর এখন আর গুরুত্বপূর্ণ নয়। অনুগ্রহ করে ব্যাখ্যা থেকে বর্তমান তথ্য দেখে নিন) বাংলাদেশের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির জন্য কত বরাদ্দ আছে?
A
১,৭২,০০০ কোটি টাকা
B
১,৭৩,০০০ কোটি টাকা
C
১,৭০,০০০ কোটি টাকা
D
১,৭১,০০০ কোটি টাকা
উত্তরের বিবরণ
[এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]
জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫
• বাজেটের ক্রম: ৫৩তম (অন্তর্বর্তীকালীনসহ ৫৪তম, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের ২৫তম)।
• বাজেট উত্থাপন: ১ জুন, ২০২৪।
• বাজেট উত্থাপনকারী: অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
• বাজেটের আকার: ৭,৯৭,০০০ কোটি টাকা।
• রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা: ৫,৪১,০০০ কোটি টাকা।
• বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী (ADP): ২,৬৫,০০০ কোটি টাকা।
• বাজেট ঘাটতি: ২,৫৬,০০০ কোটি টাকা।
• পরিচালন ব্যয়: ৫,৬,৯৭১ কোটি টাকা।
• উন্নয়ন ব্যয়: ২,৮১,৪৫০ কোটি টাকা।
সূত্র- ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জাতীয় বাজেট।

0
Updated: 1 day ago
জাতীয় সংসদে 'কাউন্টিং' ভোট কি?
Created: 1 week ago
A
সংসদ নেতার ভোট
B
হুইপের ভোট
C
স্পিকারের ভোট
D
রাষ্ট্রপতির ভোট
কাস্টিং ভোট (Casting Vote)
কাস্টিং ভোট হলো স্পিকারের একটি বিশেষ ভোট যা সংসদে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করে যখন ভোটের ফল সমান হয়।
মূল বিষয়সমূহ
-
জাতীয় সংসদে কখনো কোনো প্রস্তাব বা বিলের পক্ষে ও বিপক্ষে সমান ভোট পড়ে।
-
এমন সময় সংসদের অচলাবস্থা দূর করতে স্পিকার তার কাস্টিং ভোট প্রয়োগ করেন।
-
স্পিকার সাধারণ পরিস্থিতিতে ভোট দিতে পারেন না; কেবল সমান ভোটের ক্ষেত্রে তার এই নির্ণায়ক ভোট কার্যকর হয়।
-
এটি সংসদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় সমতা ভাঙার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
সংবিধানের দিক থেকে
বাংলাদেশের সংবিধান, ধারা ৭৫(১) অনুযায়ী:
"উপস্থিত ও ভোটদানকারী সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে সংসদে সিদ্ধান্ত গৃহীত হইবে, তবে সমসংখ্যক ভোটের ক্ষেত্র ব্যতীত সভাপতি (স্পিকার) ভোটদান করিবেন না এবং অনুরূপ ক্ষেত্রে তিনি নির্ণায়ক (casting) ভোট প্রদান করিবেন।"
উৎস: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধান

0
Updated: 1 week ago
ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
Created: 1 week ago
A
ঢাকায়
B
খুলনায়
C
নারায়ণগঞ্জে
D
চাঁদপুরে
ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ও অন্যান্য মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র
-
ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (মৎস্য প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট) চাঁদপুর জেলার বাবুরহাটে অবস্থিত। এখানে মৎস্য খাতের কর্মকর্তাদের, কর্মচারীদের এবং মৎস্য চাষীদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
-
নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট ফরিদপুর শহরের কাছাকাছি এলাকায় অবস্থিত।
-
সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্র কক্সবাজারে অবস্থান করছে।
-
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ময়মনসিংহে, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সংলগ্ন এলাকায় আছে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago
কোন জেলায় চা বাগান বেশি?
Created: 2 weeks ago
A
সিলেট
B
হবিগঞ্জ
C
মৌলভীবাজার
D
বান্দরবান
চা শিল্পের ইতিহাস ও বর্তমান অবস্থা (বাংলাদেশ)
-
১৮০০-এর প্রথম ভাগে ভারতবর্ষের আসাম ও তার আশেপাশের এলাকায় চা চাষ শুরু হয়।
-
এর ধারাবাহিকতায় ১৮২৮ সালে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার কর্ণফুলী নদীর তীরে চা চাষের জন্য জমি বরাদ্দ করা হয়।
-
১৮৪০ সালে চট্টগ্রাম শহরের বর্তমান চট্টগ্রাম ক্লাব সংলগ্ন এলাকায় একটি চা বাগান প্রতিষ্ঠিত হয়, যা ‘কুন্ডদের বাগান’ নামে পরিচিত।
-
সিলেটের মালনীছড়ায় প্রথম বাণিজ্যিক চা চাষ শুরু হয় ১৮৫৭ সালে।
-
দেশ স্বাধীন হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত বাংলাদেশে চা আবাদ মূলত দুই জেলায় সীমাবদ্ধ ছিল:
১. সিলেট জেলা – যা ‘সুরমা ভ্যালি’ নামে পরিচিত।
২. চট্টগ্রাম জেলা – যা ‘হালদা ভ্যালি’ নামে পরিচিত।
বর্তমান পরিস্থিতি:
-
দেশে মোট চা বাগানের সংখ্যা: ১৬৯টি।
-
চা নিলাম কেন্দ্র: চট্টগ্রাম, শ্রীমঙ্গল, পঞ্চগড়।
-
সর্বাধিক চা বাগান: মৌলভীবাজার জেলায় ৯০টি।
-
অন্য জেলাগুলোতে চা বাগান:
-
হবিগঞ্জ: ২৫টি
-
সিলেট: ১৯টি
-
উৎস: বাংলাদেশ চা বোর্ড ওয়েবসাইট।

0
Updated: 2 weeks ago