A
আমজাদ হোসেন
B
আলমগীর
C
জহির রায়হান
D
সুভাষ দত্ত
উত্তরের বিবরণ
‘জীবন থেকে নেয়া’ চলচ্চিত্র ও পরিচালক জহির রায়হান
চলচ্চিত্র: জীবন থেকে নেয়া
-
পরিচালক: জহির রায়হান।
-
মুক্তি: ১৯৭০ সাল।
-
গল্প: সিনেমাটি শুধু একটি পারিবারিক কাহিনি নয়, বরং এর ভেতরে লুকানো আছে রাষ্ট্রীয় দমননীতি ও মানুষের স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষার প্রতিচ্ছবি।
-
এতে পূর্ব বাংলার মানুষের অধিকার, সংগ্রাম ও মুক্তির আকাঙ্ক্ষা ফুটে উঠেছে।
-
এজন্য অনেকে একে আমাদের মুক্তি আন্দোলনের অংশ হিসেবেই দেখে থাকেন।
পরিচালক: জহির রায়হান
-
জন্ম: ১৯৩৫ সালে, ফেনী জেলা।
-
প্রকৃত নাম: মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ।
-
তিনি ছিলেন বাংলাদেশি কথাশিল্পী, সাহিত্যিক ও চলচ্চিত্র পরিচালক।
তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান:
-
প্রথম রঙিন চলচ্চিত্র: সঙ্গম।
-
প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র: কখনো আসেনি।
-
প্রথম সিনেমাস্কোপ চলচ্চিত্র: বাহানা।
-
কাঁচের দেয়াল চলচ্চিত্র ‘নিগার পুরস্কার’ অর্জন করে।
-
তাঁর উপন্যাস হাজার বছর ধরে আদমজি সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়।
পরিচালিত অন্যান্য চলচ্চিত্রসমূহ:
-
জীবন থেকে নেয়া
-
কখনো আসেনি
-
Stop Genocide
-
সোনার কাজল
-
কাঁচের দেয়াল
-
বেহুলা
-
আনোয়ারা
-
সঙ্গম
-
বাহানা ইত্যাদি।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা (ড. সৌমিত্র শেখর) এবং বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 day ago
(তৎকালীন সাম্প্রতিক তথ্যের প্রশ্ন। বর্তমানে অপ্রয়োজনীয়) বাংলাদেশের কোন ছবি সম্প্রতি 'কোলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভাল' পুরস্কার লাভ করে?
Created: 2 weeks ago
A
ওরা এগার জন
B
গেরিলা
C
আবার তোরা মানুষ হ
D
স্টপ জেনোসাইড
[এটি তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন যা বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ নয়। পরিবর্তনশীল তথ্যগুলো অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য থেকে দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]
ওরা ১১ জন:
- মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র 'ওরা ১১ জন'।
- এর পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম।
- প্রযোজক মাসুদ পারভেজ সোহেল।
- এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন রাজ্জাক, শাবানা, নূতন, হাসান ইমাম, এ টি এম শামসুজ্জামান, খলিল উল্লাহ প্রমুখ।
- সিনেমায় অভিনয় করা ১১ জন মুক্তিযোদ্ধার ১০ জনই সরাসরি যুদ্ধে অংশ নেন।
- তাঁদের মধ্যে আছেন খসরু, মুরাদ, হেলাল, নান্টু।
- মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয় এবং ১৯৬৮-৬৯ সালে ছাত্ররা ১১ দফার ভিত্তিতে আন্দোলন করে।
- এখান থেকে ছবির নামকরণ হয়েছে ‘ওরা ১১ জন'।
গেরিলা চলচ্চিত্র:
- গেরিলা ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র।
- নাসির উদ্দিন ইউসুফ পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত।
- সৈয়দ শামসুল হকের 'নিষিদ্ধ লোবান' উপন্যাস অবলম্বনে নির্মাণ করা হয়েছে চলচ্চিত্রটি।
- যৌথভাবে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন নাসির উদ্দীন ইউসুফ ও এবাদুর রহমান।
- এটি ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার' পেয়েছে।
আবার তোরা মানুষ হ (১৯৭৩):
- চলচ্চিত্রটির পরিচালক খান আতাউর রহমান।
- এ চলচ্চিত্রে যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ের সামাজিক বিশৃঙ্খলা ও অবক্ষয়ের চিত্র উঠে এসেছে।
- বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফারুক, রাইসুল ইসলাম আসাদ, ববিতা, রোজী আফসারী, রওশন জামিলসহ অনেকে।
- এখানে আছে উচ্ছৃঙ্খল ছাত্র ও তরুণদের কার্যকলাপ এবং একজন আদর্শবাদী অধ্যক্ষের দৃঢ়তা।
Stop Genocide:
- মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র Stop Genocide.
- Stop Genocide নির্মাণ করেন জহির রায়হান।
- মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের মে/জুন মাসে এটি প্রথম কলকাতায় প্রদর্শিত হয়।
- মূলত বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া স্টক ফুটেজ ও নিউজ রিলের ছবির ওপর নির্ভর করেই তৈরি হয় স্টপ জেনোসাইড।
- একজন চলচ্চিত্র-নির্মাতা হিসেবে জহির রায়হান দুনিয়ার মানুষকে বাংলাদেশে চলতে থাকা গণহত্যার খবর জানান দেওয়ার এক বড় দায়িত্ব কাঁধে নেন।
- বিভিন্ন জাতির আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রসঙ্গে লেনিনের একটি বক্তব্য দিয়ে শুরু হয় ছবিটি।
- ২০ মিনিটের এই ছবিতে বাংলাদেশের মানুষ আছে, এর প্রকৃতি আছে, আছে পাকিস্তানিদের অত্যাচার, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগের দৃশ্য।
উৎস: প্রথম আলো।

0
Updated: 2 weeks ago
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান মতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগের মেয়াদকাল-
Created: 4 days ago
A
৩ বছর
B
৪ বছর
C
৫ বছর
D
৬ বছর
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন
বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী (সপ্তম ভাগ, অনুচ্ছেদ ১১৮) দেশটির নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে থাকা সংস্থা হলো বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
-
কমিশনের প্রধানকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলা হয়।
-
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পাশাপাশি সর্বোচ্চ চারজন নির্বাচন কমিশনার থাকেন।
-
একাধিক কমিশনার থাকলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
-
সংবিধান অনুযায়ী, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য কমিশনারদের মেয়াদ ৫ বছর, যা তাদের দায়িত্ব নেওয়ার তারিখ থেকে গণ্য হবে।
তথ্যসূত্র: পৌরনীতি ও নাগরিকতা, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 4 days ago
ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
Created: 1 week ago
A
ঢাকায়
B
খুলনায়
C
নারায়ণগঞ্জে
D
চাঁদপুরে
ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ও অন্যান্য মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র
-
ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (মৎস্য প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট) চাঁদপুর জেলার বাবুরহাটে অবস্থিত। এখানে মৎস্য খাতের কর্মকর্তাদের, কর্মচারীদের এবং মৎস্য চাষীদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
-
নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট ফরিদপুর শহরের কাছাকাছি এলাকায় অবস্থিত।
-
সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্র কক্সবাজারে অবস্থান করছে।
-
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ময়মনসিংহে, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সংলগ্ন এলাকায় আছে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago