মহান মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে নির্মিত ভাস্কর্য ‘সংশপ্তক’ কোথায় অবস্থিত?
A
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে
B
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে
C
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
D
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে
উত্তরের বিবরণ
সংশপ্তক
-
মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য ‘সংশপ্তক’।
-
মুক্তিযুদ্ধে অকুতোভয় বাঙালির বীরত্বের প্রতীক।
-
অবস্থান: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার ভবনের সামনে।
-
ভাস্কর্যটি ১৫ ফুট উচ্চতাসম্পন্ন ব্রোঞ্জের তৈরি এবং চার স্তরের লাল সিরামিক ইটের বেদির উপর স্থাপিত।
-
স্থাপনকাল: ২৬ মার্চ, ১৯৯০।
-
স্থপতি: হামিদুজ্জামান খান।
-
ভাস্কর্যটি চিত্রিত করেছে এক বীরকে, যিনি শত্রুর আঘাতে একটি হাত ও পা হারালেও বন্দুক হাতে লড়াই চালিয়ে নির্ভীকভাবে বিজয় অর্জন করেন।
তথ্যসূত্র: জাতীয় তথ্য বাতায়ন ও প্রথম আলো পত্রিকা।
0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য ‘বিজয় গাঁথা’ কোথায় অবস্থিত?
Created: 11 hours ago
A
ঢাকা সেনানিবাস
B
রংপুর সেনানিবাস
C
সিলেট সেনানিবাস
D
যশোর সেনানিবাস
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বীরত্ব, ত্যাগ আর স্বাধীনতার চেতনাকে স্মরণে রাখতে দেশের বিভিন্ন স্থানে অসংখ্য ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো ‘বিজয় গাঁথা’, যা স্বাধীনতার গৌরব ও মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। এই ভাস্কর্যটি অবস্থিত রংপুর সেনানিবাসে, যেখানে এটি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও জাতীয় গৌরবের এক স্থায়ী স্মারক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।
‘বিজয় গাঁথা’ শুধু একটি শিল্পকর্ম নয়, এটি বাংলাদেশের ইতিহাসের এক জীবন্ত দলিল, যা মুক্তিযুদ্ধের প্রতিটি অধ্যায়ের আবেগ ও সংগ্রামকে ফুটিয়ে তুলেছে। এখানে স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা বীর সন্তানদের বীরত্বগাথা প্রতিফলিত হয়েছে।
-
ভাস্কর্যটি নির্মিত হয়েছে রংপুর সেনানিবাসে, যা মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে উত্তরাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধক্ষেত্রগুলোর অন্যতম ছিল।
-
এর নকশা ও নির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের নানা প্রতীক যেমন বীরত্ব, ত্যাগ ও বিজয়ের চেতনা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
-
‘বিজয় গাঁথা’ নামটি নিজেই বহন করে জাতির স্বাধীনতা অর্জনের কাহিনি—যেখানে প্রতিটি রেখা, প্রতিটি গঠন মুক্তির আনন্দের স্মারক।
-
ভাস্কর্যটি শুধু সেনানিবাসের নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কাছে গর্ব ও অনুপ্রেরণার প্রতীক।
-
এটি নির্মাণের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে এবং দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করতে একটি শক্তিশালী বার্তা প্রদান করা হয়েছে।
-
ভাস্কর্যটি প্রমাণ করে, স্বাধীনতার মূল্য কেবল রক্তে নয়, শিল্পের মাধ্যমেও যুগ যুগ ধরে স্মরণীয় হয়ে থাকে।
সব মিলিয়ে ‘বিজয় গাঁথা’ শুধু একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য নয়, এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার আত্মা ও বিজয়ের গৌরবগাথা, যা রংপুর সেনানিবাসে চিরকাল জাতিকে স্মরণ করিয়ে দেবে মুক্তির লড়াইয়ের মহিমা।
0
Updated: 11 hours ago
রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের নাম কী?
Created: 2 months ago
A
বিজয়স্তম্ভ
B
বিজয়কেতন
C
স্বাধীনতা সোপান
D
রক্ত সোপান
সেনানিবাস গুলোতে নির্মিত কয়েকটি মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য:
- ঢাকা সেনানিবাস: বিজয় কেতন, শিখা অনির্বাণ, জাহাঙ্গীর গেট, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর।
- রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস: রক্ত সোপান।
- কুমিল্লা সেনানিবাস: অনির্বাণ জেড।
- রংপুর সেনানিবাস: বিজয় গাঁথা।
এছাড়াও,
⇒ বিভিন্ন স্মৃতিস্তম্ভের অবস্থান:
- দুর্জয়: রাজারবাগ, ঢাকা।
- "স্বাধীনতা সোপান" : সাঁথিয়া উপজেলা, ,পাবনা।
- দুরন্ত: শিশু একাডেমি।
- সংগ্রাম: সোনারগাঁও, নারায়ণগঞ্জ।
- বিজয়স্তম্ভ: গাইবান্ধা।
- বিজয় বিহঙ্গ: আমতলা, বরিশাল।
- স্বাধীনতা: ভাষা ইন্সটিটিউট সেগুনবাগিচা, ঢাকা।
- বীরের প্রত্যাবর্তন: বাড্ডা, ঢাকা।
- প্রত্যাশা: ফুলবাড়িয়া, ঢাকা।
উৎস: জাতীয় তথ্য বাতায়ন।
0
Updated: 2 months ago
মহান মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে নির্মিত ভাস্কর্য ‘সংশপ্তক’ এর ভাস্কর কে?
Created: 1 month ago
A
আবদুর রাজ্জাক
B
হামিদুজ্জামান খান
C
শামীম শিকদার
D
মৃণাল হক
সংশপ্তক ভাস্কর্যটি মহান মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাথাকে স্মরণ করে নির্মিত একটি স্মারক। এটি মুক্তিযুদ্ধে অকুতোভয় বাঙালিদের সাহস ও দৃঢ়প্রতিজ্ঞার প্রতীক হিসেবে পরিচিত।
-
ভাস্কর্যটির নাম ‘সংশপ্তক’।
-
এটি মুক্তিযুদ্ধের সময়কার বীরত্বগাথার স্মারক হিসেবে তৈরি করা হয়েছে।
-
অবস্থান: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার ভবনের সামনে।
-
ভাস্কর্যের ভিত্তি চার স্তরের লাল সিরামিক ইটের বেদি, যার ওপর ১৫ ফুট উঁচু ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য স্থাপিত।
-
স্থাপন তারিখ: ২৬ মার্চ, ১৯৯০।
-
ভাস্কর্যের স্থপতি: হামিদুজ্জামান খান।
-
ভাস্কর্যে একটি বীরের মূর্তি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যিনি যুদ্ধের সময়ে শত্রুর আঘাতে এক হাত ও এক পা হারিয়েও বন্দুক হাতে লড়াই চালিয়ে যান, পঙ্গুত্ববরণ করলেও নির্ভীক এবং বিজয়ের জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
0
Updated: 1 month ago