A
স্টার্ট আপ ডিস্ক
B
ডিস্ক কম্প্যাক্ট ডিস্ক
C
হাইডেনসিটি ডিস্ক
D
ম্যাগনেটিক ডিস্ক
উত্তরের বিবরণ
সিস্টেম সফটওয়্যার মানে হলো অপারেটিং সিস্টেম (Windows, Linux ইত্যাদি) বা সেই ধরনের প্রোগ্রাম, যেগুলো কম্পিউটার চালু হওয়ার জন্য দরকার হয়।যখন কম্পিউটার চালু হয়, তখন সে প্রথমে একটি নির্দিষ্ট ডিস্ক থেকে সিস্টেম সফটওয়্যার লোড করে।ওই ডিস্কটিকে বলা হয় স্টার্ট আপ ডিস্ক (Boot Disk নামেও পরিচিত)।
কম্প্যাক্ট ডিস্ক (CD): এখানে সফটওয়্যার থাকতে পারে, কিন্তু এটিকে সাধারণভাবে “সিস্টেম সফটওয়্যার ডিস্ক” বলা হয় না।
হাই ডেনসিটি ডিস্ক: এটি কেবল স্টোরেজের ধারণক্ষমতা বোঝায় (যেমন ফ্লপি ডিস্কের ক্ষেত্রে)।
ম্যাগনেটিক ডিস্ক: হার্ডডিস্ক বা ফ্লপি বোঝাতে পারে, তবে প্রশ্নে নির্দিষ্টভাবে “সিস্টেম সফটওয়্যার থাকা ডিস্ক” চাওয়া হয়েছে।
তাই সঠিক উত্তর হলো: স্টার্ট আপ ডিস্ক।

0
Updated: 1 day ago
নিচের কোনটি 3G Language নয়?
Created: 1 week ago
A
C
B
Java
C
Assembly Language (ভুল উত্তর)
D
Machine Language
প্রোগ্রামিং ভাষা ও প্রজন্মভিত্তিক শ্রেণীবিভাগ
প্রোগ্রামিং ভাষা
কম্পিউটারে প্রোগ্রাম লিখার জন্য ব্যবহৃত শব্দ, অক্ষর, সংখ্যা এবং বিশেষ চিহ্ন ও তাদের বিন্যাসের নিয়মকে একত্রে প্রোগ্রামিং ভাষা বলা হয়।
প্রোগ্রামিং ভাষার প্রজন্মভিত্তিক শ্রেণীবিভাগ
প্রোগ্রামিং ভাষাকে বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী পাঁচটি প্রজন্মে ভাগ করা যায়:
-
প্রথম প্রজন্ম (১৯৪৫): মেশিন ভাষা (Machine Language) – কম্পিউটারের সরাসরি বোঝার ভাষা।
-
দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৫০): অ্যাসেম্বলি ভাষা (Assembly Language) – মেশিন ভাষার তুলনায় মানুষ একটু সহজভাবে বোঝে।
-
তৃতীয় প্রজন্ম (১৯৬০): উচ্চস্তরের ভাষা (High Level Language / 3G) – ইংরেজি ও গাণিতিক রূপের মতো প্রতীক ব্যবহার করে, মানুষের জন্য সহজ।
-
চতুর্থ প্রজন্ম (১৯৭০): অতি উচ্চস্তরের ভাষা (Very High Level Language) – ডাটাবেস ও অ্যাপ্লিকেশন তৈরিতে আরও সহজ।
-
পঞ্চম প্রজন্ম (১৯৮০): স্বাভাবিক ভাষা (Natural Language) – প্রাকৃতিক ভাষার মতো কমান্ড ব্যবহার।
তৃতীয় প্রজন্মের ভাষার উদাহরণ
FORTRAN, ALGOL, LISP, APL, COBOL, BASIC, PASCAL, C, C++, Perl, Python, Visual Basic, PHP, Java, JavaScript, Scala, Go, Rust, Kotlin।
মোট কথা: মেশিন ভাষা ও অ্যাসেম্বলি ভাষা 3G (তৃতীয় প্রজন্ম) ভাষা নয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।

0
Updated: 1 week ago
EEPROM-এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 4 days ago
A
Electronically Encrypted Permanent Read-Only Memory
B
Electrically Erasable Programmable Read Only Memory
C
Electrically Efficient Programmable RAM
D
Electrically Erasable Primary Read-Only Memory
EEPROM (Electrically Erasable Programmable Read-Only Memory)
সংজ্ঞা:
EEPROM হলো একটি নন-ভলাটাইল মেমরি, যা বিদ্যুৎ বন্ধ থাকলেও তথ্য ধরে রাখে। এটি ব্যবহারকারীর ইলেকট্রিক্যালি তথ্য মুছে ফেলা এবং পুনঃলিখতে সক্ষম।
বৈশিষ্ট্য:
বিদ্যুৎ বন্ধ হলে তথ্য হারায় না (Non-Volatile)।
তথ্য মুছে ফেলা বা পুনঃলিখন সরাসরি ডিভাইসে সম্ভব।
EPROM-এর তুলনায় দ্রুত এবং আংশিক ডেটা মুছে ফেলা যায়।
সাধারণত ব্যবহার হয়:
মাইক্রোকন্ট্রোলার
কম্পিউটার BIOS
অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস
সারসংক্ষেপ:
EEPROM ROM বা PROM-এর তুলনায় বেশি ব্যবহারযোগ্য এবং সুবিধাজনক, কারণ এটি সরাসরি প্রোগ্রাম করা এবং পরিবর্তন করা যায়, কোনো হার্ডওয়্যার খুলতে হয় না।

0
Updated: 4 days ago
EDSAC কম্পিউটার-এ ডাটা সংরক্ষণের জন্য কি ধরনের মেমরী ব্যবহার হতো?
Created: 1 week ago
A
RAM
B
ROM
C
Mercury Delay Lines
D
Registors
EDSAC
-
EDSAC হলো Electronic Delay Storage Automatic Calculator এর সংক্ষিপ্ত রূপ।
-
এটি নির্মাণ করা হয় ১৯৪৭ সালে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক মরিস উইলকস (Maurice Wilkes) এর নেতৃত্বে।
-
১৯৪৯ সালে EDSAC-এ প্রথম প্রোগ্রাম চালানো হয়।
-
কম্পিউটারে ডেটা ইনপুট করার জন্য punched tape ব্যবহার করা হতো।
-
মেমরি হিসেবে ব্যবহার করা হতো Mercury Delay Line Tubes।
-
EDSAC ছিল প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার।
উৎস: Encyclopaedia Britannica

0
Updated: 1 week ago