পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রতিনিধি কে ছিলেন?
A
এম. এ. জি. ওসমানী
B
এ. কে. খন্দকার
C
জিয়াউর রহমান
D
কাদের সিদ্দিকী
উত্তরের বিবরণ
পাকিস্তানের আত্মসমর্পণ (১৯৭১)
-
তারিখ: ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
-
স্থান: রেসকোর্স ময়দান, ঢাকা
-
ঘটনা: যৌথ বাহিনীর আক্রমণের পর পাকিস্তানি সেনারা আত্মসমর্পণ।
-
পাকিস্তানের প্রতিনিধি: লে. জেনারেল আমীর আবদুল্লাহ খান নিয়াজী, ৯৩,০০০ সৈন্যসহ।
-
যৌথ বাহিনীর প্রতিনিধি: লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা (ভারতীয় সেনাবাহিনী)
-
বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি: গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
-
ফলাফল: ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের বিজয় এবং স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, নবম-দশম শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর যৌথ মহড়ার নাম কী? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
রোয়ারিং টাইগার ২০২৫
B
টাইগার লাইটনিং ২০২৫
C
প্যাসিফিক ব্লু অ্যাঞ্জেল ২০২৫
D
রোয়ার লাইটনিং ২০২৫
টাইগার লাইটনিং-২০২৫
-
পরিচিতি:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক আর্মি কমান্ডের ছয় দিনব্যাপী যৌথ সামরিক মহড়ার নাম ‘টাইগার লাইটনিং-২০২৫’। -
সময় ও স্থান:
এই মহড়া অনুষ্ঠিত হয় ২৫–৩০ জুলাই ২০২৫। -
তত্ত্বাবধান:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্যারা কমান্ডো ব্রিগেড ও যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডা ন্যাশনাল গার্ড যৌথভাবে তত্ত্বাবধান করে। -
অংশগ্রহণকারী:
-
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী: ১০০ জন সদস্য (প্যারা কমান্ডো ব্রিগেড)।
-
যুক্তরাষ্ট্র: ৬৬ জন সদস্য (নেভাডা ন্যাশনাল গার্ড)।
-
উদ্দেশ্য ও গুরুত্ব
-
আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা রক্ষা, সন্ত্রাস দমন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং মানবিক সহায়তা বিষয়ে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিদ্যমান সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করা।
-
প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ যেকোনো বৈশ্বিক হুমকি মোকাবিলায় যৌথভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত।
-
পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, কৌশলগত যৌথ আভিযানিক সক্ষমতা উন্নয়ন এবং সামরিক প্রস্তুতি জোরদার করাই এই মহড়ার মূল লক্ষ্য।
উৎস: প্রথম আলো
0
Updated: 1 month ago