কম্পিউটারের যে ডিস্কে সিস্টেম সফটওয়্যার থাকে তাকে বলে-
A
স্টার্ট আপ ডিস্ক
B
ডিস্ক কম্প্যাক্ট ডিস্ক
C
হাইডেনসিটি ডিস্ক
D
ম্যাগনেটিক ডিস্ক
উত্তরের বিবরণ
সিস্টেম সফটওয়্যার মানে হলো অপারেটিং সিস্টেম (Windows, Linux ইত্যাদি) বা সেই ধরনের প্রোগ্রাম, যেগুলো কম্পিউটার চালু হওয়ার জন্য দরকার হয়।যখন কম্পিউটার চালু হয়, তখন সে প্রথমে একটি নির্দিষ্ট ডিস্ক থেকে সিস্টেম সফটওয়্যার লোড করে।ওই ডিস্কটিকে বলা হয় স্টার্ট আপ ডিস্ক (Boot Disk নামেও পরিচিত)।
কম্প্যাক্ট ডিস্ক (CD): এখানে সফটওয়্যার থাকতে পারে, কিন্তু এটিকে সাধারণভাবে “সিস্টেম সফটওয়্যার ডিস্ক” বলা হয় না।
হাই ডেনসিটি ডিস্ক: এটি কেবল স্টোরেজের ধারণক্ষমতা বোঝায় (যেমন ফ্লপি ডিস্কের ক্ষেত্রে)।
ম্যাগনেটিক ডিস্ক: হার্ডডিস্ক বা ফ্লপি বোঝাতে পারে, তবে প্রশ্নে নির্দিষ্টভাবে “সিস্টেম সফটওয়্যার থাকা ডিস্ক” চাওয়া হয়েছে।
তাই সঠিক উত্তর হলো: স্টার্ট আপ ডিস্ক।

0
Updated: 1 month ago
EEPROM-এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 1 month ago
A
Electronically Encrypted Permanent Read-Only Memory
B
Electrically Erasable Programmable Read Only Memory
C
Electrically Efficient Programmable RAM
D
Electrically Erasable Primary Read-Only Memory
EEPROM (Electrically Erasable Programmable Read-Only Memory)
সংজ্ঞা:
EEPROM হলো একটি নন-ভলাটাইল মেমরি, যা বিদ্যুৎ বন্ধ থাকলেও তথ্য ধরে রাখে। এটি ব্যবহারকারীর ইলেকট্রিক্যালি তথ্য মুছে ফেলা এবং পুনঃলিখতে সক্ষম।
বৈশিষ্ট্য:
বিদ্যুৎ বন্ধ হলে তথ্য হারায় না (Non-Volatile)।
তথ্য মুছে ফেলা বা পুনঃলিখন সরাসরি ডিভাইসে সম্ভব।
EPROM-এর তুলনায় দ্রুত এবং আংশিক ডেটা মুছে ফেলা যায়।
সাধারণত ব্যবহার হয়:
মাইক্রোকন্ট্রোলার
কম্পিউটার BIOS
অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস
সারসংক্ষেপ:
EEPROM ROM বা PROM-এর তুলনায় বেশি ব্যবহারযোগ্য এবং সুবিধাজনক, কারণ এটি সরাসরি প্রোগ্রাম করা এবং পরিবর্তন করা যায়, কোনো হার্ডওয়্যার খুলতে হয় না।

0
Updated: 1 month ago
2 কিলোবাইট মেমোরি address করার জন্য কতটি address লাইন দরকার?
Created: 2 weeks ago
A
10
B
11
C
12
D
14
মেমোরি অ্যাড্রেসিং সংক্রান্ত বিষয়টি বোঝার জন্য মূল বিষয় হলো address lines এবং memory size এর সম্পর্ক। আমরা জানি, যদি কোনো memory bus এ n সংখ্যক address line থাকে, তাহলে সেই লাইন দিয়ে 2ⁿ টি address access করা সম্ভব, অর্থাৎ ডেটা read ও write করা যায়।
-
১ কিলোবাইট = 1024 বাইট = 2¹⁰ বাইট।
-
২ কিলোবাইট = 2 × 2¹⁰ = 2¹¹ বাইট।
এখান থেকে দেখা যায়, ২ কিলোবাইট memory access করার জন্য ১১টি address line প্রয়োজন, কারণ 2¹¹ address line ঠিকমতো ২ কিলোবাইট ডেটা ঠিকমতো read/write করতে সক্ষম।

0
Updated: 2 weeks ago
নিচের কোনটি কম্পিউটারের প্রাইমারি মেমোরি?
Created: 1 month ago
A
RAM
B
Hard Disk
C
Pen drive
D
কোনোটিই নয়
স্টোরেজ ডিভাইস
স্টোরেজ ডিভাইস হলো সেই ডিভাইস যা কম্পিউটারকে ডেটা ও প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করতে সাহায্য করে। এগুলো থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী তথ্য গ্রহণ করে কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারে। স্টোরেজ ডিভাইস প্রধানত দুই ধরনের:
১. প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস
২. সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস
প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস
প্রাইমারি স্টোরেজ হলো মাইক্রোপ্রসেসরের মূল কর্মক্ষেত্র। যখন কোনো প্রোগ্রাম কম্পিউটারে চলছে, তখন প্রোগ্রামের তথ্য ও আংশিক ফলাফল সাময়িকভাবে এখানে রাখা হয়। সাধারণ উদাহরণ হলো RAM (র্যান্ডম অ্যাকসেস মেমোরি)।
প্রাইমারি স্টোরেজের বৈশিষ্ট্য
-
CPU-এর সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত থাকে।
-
প্রক্রিয়াকরণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ও ডেটা এখানে রাখা হয়।
-
ডেটা অ্যাকসেসের সময় খুব কম।
-
ধারণক্ষমতা সাধারণত কম।
-
ডেটা স্থানান্তরের গতি বেশি।
-
বিদ্যুৎ বন্ধ হলে তথ্য মুছে যায়।
সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস
সেকেন্ডারি স্টোরেজ হলো কম্পিউটারের সহায়ক স্মৃতি। এখানে ডেটা দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করা যায়। উদাহরণ:
-
হার্ড ডিস্ক
-
ফ্লপি ডিস্ক
-
পেনড্রাইভ
-
সিডি / ডিভিডি / ব্লু-রে ডিস্ক
-
মেমোরি কার্ড
-
স্মার্ট কার্ড
উৎসঃমৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago