A
বৈকুণ্ঠের খাতা
B
জামাই বারিক
C
বিবাহ-বিভ্রাট
D
হিতে বিপরীত
উত্তরের বিবরণ
‘বৈকুণ্ঠের খাতা’
-
লেখক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
-
প্রকাশিত: ১৮৮৭
-
ধরণ: কৌতুক নাটক
-
কাহিনী সংক্ষেপ: নাটকের কেন্দ্রবিন্দু একজন সরল ও আত্মভোলা বৃদ্ধ। তাঁর চারপাশে নানা রকম হাস্যরসাত্মক ঘটনা ঘটে।
-
বিশেষত্ব: সংলাপের প্রাণবন্ততা এবং চরিত্রের অভিনয়গত বৈশিষ্ট্য নাটকটির জনপ্রিয়তার মূল।
-
চরিত্রসমূহ: কোনো কোনো চরিত্রে লেখকের আত্মীয়-বন্ধুদের ছায়াপাত লক্ষ্য করা যায়।
তুলনামূলক তথ্য:
-
‘জামাই বারিক’ – দীনবন্ধু মিত্র রচিত প্রহসন
-
‘বিবাহ-বিভ্রাট’ – নওরীন জাহান রচিত গ্রন্থ
-
‘হিতে বিপরীত’ – সুকুমার রায়ের কবিতা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
-
জন্ম: ৭ মে ১৮৬১ (২৫ বৈশাখ ১২৬৮ বঙ্গাব্দ), কলকাতা
-
পরিবার: অভিজাত ঠাকুর পরিবার; পিতা – দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, পিতামহ – প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর
-
পেশা ও দক্ষতা: কবি, গল্পকার, নাট্যকার, সঙ্গীতজ্ঞ, চিত্রশিল্পী, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, শিক্ষাবিদ এবং সমাজ সংস্কারক
-
প্রথম প্রকাশিত কাব্য: বনফুল (বাল্যকালে প্রকাশিত)
-
নোবেল পুরস্কার: ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যের জন্য
-
মৃত্যু: ৭ আগস্ট ১৯৪১ (২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ), জোড়াসাঁকোর বাড়ি
নাট্যকর্মের তালিকা (কিছু প্রধান)
-
বিসর্জন
-
রাজা
-
অচলায়তন
-
চিরকুমার সভা
-
তাসের দেশ
-
শারদোৎসব
-
প্রায়শ্চিত্ত
-
ডাকঘর
-
বসন্ত
-
চণ্ডালিকা
-
নটীর পূজা
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর

0
Updated: 18 hours ago
'বেদান্তগ্রন্থ' ও 'বেদান্তসার' কার রচনা?
Created: 18 hours ago
A
রাজা রামমোহন রায়
B
গোলকনাথ শর্মা
C
রামরাম বসু
D
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
রাজা রামমোহন রায় ও তাঁর রচিত গ্রন্থসমূহ
রাজা রামমোহন রায়কে বাংলার নবজাগরণের আদি পুরুষ বলা হয়। তিনি ১৭৭২ সালের ২২ মে হুগলীর রাধানগর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
১৮৩০ সালে মুগল সম্রাট দ্বিতীয় আকবর (১৮০৬–১৮৩৭) তাঁকে ‘রাজা’ উপাধিতে ভূষিত করেন। এছাড়া, ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ থেকে পার্লামেন্টে ওকালতি করার জন্য তাঁকে ইংল্যান্ডে পাঠানো হয়েছিল।
রামমোহন রায় ২০ আগস্ট ১৮২৮ সালে কলকাতায় প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুরের সহায়তায় ‘ব্রাহ্মসমাজ’ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি শিবপ্রসাদ রায় ছদ্মনামে একটি মাসিক পত্রিকা প্রকাশ করতেন।
তিনি প্রায় ৩০টি গ্রন্থ রচনা করেছেন। এর মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলো হলো:
-
বেদান্তগ্রন্থ
-
বেদান্তসার
-
ভট্টাচার্যের সহিত বিচার
-
গোস্বামীর সহিত বিচার
-
সহমরন বিষয়ক প্রবর্তক ও নিবর্তকের সম্বাদ
-
গৌড়ীয় ব্যাকরণ
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর

0
Updated: 18 hours ago
‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ কী ধরনের রচনা?
Created: 1 month ago
A
ছোটগল্প
B
কাব্যনাটক
C
উপন্যাস
D
পত্রপন্যাস
পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় সৈয়দ শামসুল হক রচিত একটি কাব্যনাট্য। এখানে মুক্তিযুদ্ধকে মহাকাব্যিক ব্যঞ্জনায় তুলে ধরা হয়েছে। নাটকটিতে ১৯৭১ সালের বাংলাদেশ শত্রু মুক্ত হওয়ার সময়কালে একটি প্রত্যন্ত গ্রামের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় মূলত মুক্তিযোদ্ধাদের আগমনের পদধ্বনি। তাঁর রচিত অন্যান্য কাব্যনাট্য নূরলদীনের সারাজীবন, এখানে এখন, গণনায়ক, বাংলার মাটি বাংলার জল ইত্যাদি।

0
Updated: 1 month ago
'ছিন্নপত্রে'র অধিকাংশ পত্র কাকে উদ্দেশ্য করে লেখা?
Created: 1 month ago
A
ইন্দিরা দেবী
B
কাদম্বরী দেবী
C
মৃণালিনী দেবী
D
মৈত্রেয়ী দেবী
‘ছিন্নপত্র’ হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা কিছু চিঠির সংকলন। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯১২ সালে। এই গ্রন্থে মোট ১৫৩টি চিঠি আছে। এর মধ্যে প্রথম ৮টি চিঠি লেখা হয় শ্রীশচন্দ্র মজুমদারকে,
আর বাকি ১৪৫টি চিঠি লেখা হয় রবীন্দ্রনাথের ভ্রাতুষ্পুত্রী ইন্দিরা দেবীকে। ইন্দিরাকে লেখা চিঠিগুলোর মধ্যে পূর্ববঙ্গ ও উত্তরবঙ্গের প্রকৃতির সৌন্দর্য খুব সুন্দরভাবে উঠে এসেছে। এই চিঠিগুলোকেই আমরা 'ছিন্নপত্র' ও 'ছিন্নপত্রাবলী' নামে চিনি।
সঠিক উত্তর: ভ্রাতুষ্পুত্রী ইন্দিরা দেবী।

0
Updated: 1 month ago