A
আশির + বাদ
B
আশী + বাদ
C
আশীঃ + বাদ
D
আশী + আবাদ
উত্তরের বিবরণ
শব্দ: আশীর্বাদ
-
সন্ধি বিচ্ছেদ: আশীঃ + বাদ
-
অর্থ: আশীর্বাদ
সন্ধির নিয়ম:
-
যদি অ বা আ ভিন্ন অন্য স্বরের পর বিসর্গ (ঃ) থাকে এবং এর সঙ্গে
অ, আ, বর্গীয় ধ্বনি, নাসিক্যধ্বনি বা য, র, ল, ব, হ মিলিত হয়,
→ তখন বিসর্গ স্থানে ‘র’ বসে।
উদাহরণ:
-
দুঃ + যোগ → দুর্যোগ
-
নিঃ + আকার → নিরাকার
-
আশীঃ + বাদ → আশীর্বাদ
উৎস:
-
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ সংস্করণ)

0
Updated: 20 hours ago
'শিরশ্ছেদ' শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ -
Created: 1 month ago
A
শির + ছেদ
B
শিরঃ + ছেদ
C
শিরশ্ + ছেদ
D
শির + উচ্ছেদ
• 'শিরশ্ছেদ' শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ - 'শিরঃ + ছেদ'।
• বিসর্গ সন্ধির নিয়ম:
বিসর্গের পর অঘােষ অল্পপ্রাণ কিংবা মহাপ্রাণ তালব্য ব্যঞ্জন থাকলে বিসর্গের স্থলে তালব্য শিশ ধ্বনি হয়, অঘােষ অল্পপ্রাণ কিংবা অঘােষ মহাপ্রাণ মূর্ধন্য ব্যঞ্জন থাকলে বিসর্গ স্থলে মূর্ধন্য শিশ ধ্বনি হয়, অঘােষ অল্পপ্রাণ কিংবা অঘােষ মহাপ্রাণ দন্ত্য ব্যঞ্জনের স্থলে দন্ত্য শিশ ধ্বনি হয়।
যেমন:
• সূত্র: ( ঃ + চ / ছ = শ + চ / ছ),
- নিঃ + চয় = নিশ্চয়।
- শিরঃ + ছেদ = শিরশ্ছেদ।
• সূত্র: (ঃ + ট / ঠ = ষ + ট/ ঠ),
- ধনুঃ + টঙ্কার = ধনুষ্টঙ্কার।
- নিঃ + ঠুর = নিষ্ঠুর।
• সূত্র: (ঃ + ত / থ = স + ত / থ),
- দুঃ +তর = দুস্তর।
- দুঃ +থ = দুস্থ।

0
Updated: 1 month ago
'রবীন্দ্র'-এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
Created: 1 week ago
A
রবী + ইন্দ্র
B
রবী + ঈন্দ্র
C
রবি + ইন্দ্র
D
রবি + ঈন্দ্র
সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ
‘রবীন্দ্র’ শব্দটির সন্ধি হলো – রবি + ইন্দ্র = রবীন্দ্র।
নিয়ম:
যখন ই-কার (ি) বা ঈ-কার (ী) এর পর আবার ই-কার (ি) বা ঈ-কার (ী) আসে, তখন এরা মিলিত হয়ে দীর্ঘ ঈ-কার (ী) হয়ে যায়। আর এই দীর্ঘ ঈ-কারটি পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়।
উদাহরণ:
-
সুধী + ইন্দ্র = সুধীন্দ্র
-
পরি + ঈক্ষা = পরীক্ষা
-
সতী + ইন্দ্র = সতীন্দ্র
-
অতি + ইত = অতীত
অতএব, নিয়ম অনুযায়ী রবি + ইন্দ্র = রবীন্দ্র।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ সংস্করণ)।

0
Updated: 1 week ago
পাশাপাশি দুটি ধ্বনি বা বর্ণের মিলনকে কী বলে?
Created: 1 month ago
A
উপসর্গ
B
অনুসর্গ
C
সমাস
D
সন্ধি
উপসর্গ: সংস্কৃতে কতগুলো অব্যয় শব্দ আছে, এগুলো ধাতুর পূর্বে বসে এবং ধাতুর মূল ক্রিয়ার গতি নির্দেশ করে এর অর্থের প্রসারণ, সঙ্কোচন বা অন্য পরিবর্তন আনয়ন করে দেয়। এরূপ অব্যয় শব্দকে উপসর্গ বলে। অনুসর্গ: অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বাংলা ব্যাকরণের একটি পারিভাষিক শব্দ। বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়। সমাস: বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত অর্থসম্বন্ধযুক্ত একাধিক পদের একটি পদে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াকে সমাস বলে। বাংলা ভাষায় যে সকল প্রক্রিয়ায় নতুন পদ বা শব্দ তৈরি হয় সমাস তার একটি। সমাসের রীতি সংস্কৃত থেকে বাংলায় এসেছে।
সন্ধি: সন্ধি বাংলা ব্যাকরণে শব্দগঠনের একটি মাধ্যম। এর অর্থ মিলন। অর্থাৎ, দুটি শব্দ মিলিয়ে একটি শব্দে পরিণত হওয়াকে বা পরস্পর সন্নিহিত দু' বর্ণের মিলনকে সন্ধি বলে।

0
Updated: 1 month ago