A
কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন
B
ঘুঘু দেখেছ ফাঁদ দেখনি
C
অসারের তর্জন-গর্জন সার
D
আসলে মুঘল নেই, ঢেঁকি ঘরে চাঁদোয়া
উত্তরের বিবরণ
ক্ষমতাহীন ব্যক্তি সাধারণত আস্ফালন বেশী করে। এটা আসলে তার অনেক ক্ষমতা আছে এটা বুঝানোর ই একটা প্রচেষ্টা মাত্র।

0
Updated: 20 hours ago
'আকাশে তো আমি রাখিনাই মোর উড়িবার ইতিহাস।' -এই বাক্যে 'আকাশে' শব্দটি কোন কারকে কোন বিভক্তির উদাহরণ?
Created: 1 month ago
A
কর্তৃকারকে সপ্তমী
B
কর্মকারকে সপ্তমী
C
অপাদান কারকে তৃতীয়া
D
অধিকরণ কারকে সপ্তমী
অধিকরণ কারক
-
অধিকরণ কারক হল সেই কারক যা ক্রিয়ার আধার নির্দেশ করে। অর্থাৎ, এটি ক্রিয়া সম্পাদনের স্থান, কাল বা ভাবকে বোঝায়।
-
সহজভাবে বলতে গেলে, অধিকরণ কারক হলো ক্রিয়াপদের সঙ্গে সম্পর্কিত সময়, স্থান বা বিষয়ের তথ্য।
-
বাক্যে ক্রিয়াপদ কোন স্থানে, কখন বা কিভাবে সম্পন্ন হচ্ছে তা প্রকাশ করতে অধিকরণ কারক ব্যবহৃত হয়।
-
অধিকরণ কারকের ক্ষেত্রে সাধারণত সপ্তমী বিভক্তি যুক্ত হয়, যেমন – এ, য়, তে ইত্যাদি।
উদাহরণ হিসেবে, ‘‘আকাশে তো আমি রাখি নাই মোর উড়িবার ইতিহাস’’ বাক্যে ‘আকাশে’ শব্দটি স্থান নির্দেশ করছে এবং এতে সপ্তমী বিভক্তি ‘এ’ যুক্ত রয়েছে। তাই ‘আকাশে’ শব্দটি অধিকরণ কারকের একটি উদাহরণ।
অধিকরণ কারকের আরও কিছু উদাহরণ:
-
“তৈল আছে” – এখানে ‘আছে’ ক্রিয়া এবং ‘তৈল’ শব্দের সঙ্গে সপ্তমী বিভক্তি যুক্ত।
-
“কাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিল” – ‘কাননে’ শব্দে সপ্তমী বিভক্তি রয়েছে।
-
“শিশুগণ দেয় মন নিজ নিজ পাঠে” – এখানে ‘পাঠে’ শব্দে সপ্তমী বিভক্তি আছে।
-
“পাতায় পাতায় পড়ে শিশির নিশির” – ‘পাতায়’ শব্দটি অধিকরণ কারকের উদাহরণ।
-
“বাংলাদেশ আমাদের জন্মভূমি” – এখানে ‘বাংলাদেশ’ শব্দে কোনো বিভক্তি না থাকায় শূন্য বিভক্তি প্রযোজ্য।
-
“বন্যেরা বনে সুন্দর” – ‘বনে’ শব্দটি সপ্তমী বিভক্তিতে আছে।
-
“ছাদে পানি আছে” – ‘ছাদে’ শব্দেও সপ্তমী বিভক্তি রয়েছে।
-
“কপালের লিখন যায় না খণ্ডন” – ‘কপালের’ শব্দে ষষ্ঠী বিভক্তি রয়েছে, যা অধিকরণ কারকের একটি বিশেষ ক্ষেত্রে পড়ে।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ সংস্করণ), মাধ্যমিক বাংলা ২য় পত্র, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
সংগীত বিষয়ক গ্রন্থ 'বনগীতি' রচনা করেন কে?
Created: 5 days ago
A
কায়কোবাদ
B
কাজী নজরুল ইসলাম
C
গোলাম মোস্তফা
D
জসীম উদ্দীন
কাজী নজরুল ইসলামের সংগীত বিষয়ক গ্রন্থ
-
চোখের চাতক
-
নজরুল গীতিকা
-
সুর সাকী
-
বনগীতি
-
অন্যান্য গ্রন্থ
কাজী নজরুল ইসলাম
-
কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি এবং অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব।
-
জন্ম: ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ, পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রাম।
-
বাল্যকালে ডাকনাম: ‘তারা ক্ষ্যাপা’, ‘নজর আলী’, ‘দুখু মিয়া’।
-
বাল্যকালেই লেটোগানের দলে যোগদান; লেটোদলের বিখ্যাত কবিয়াল শেখ চাকা তাঁকে ‘ব্যাঙাচি’ বলে ডাকতেন।
-
অন্যান্য ছদ্মনাম: ধূমকেতু, নুরু।
-
বাংলা সাহিত্যে পরিচিত: ‘বিদ্রোহী কবি’।
-
আধুনিক বাংলা গানের জগতে খ্যাত: ‘বুলবুল’।
উৎস: বাংলাপিডিয়া; বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা; কবি নজরুল জীবনী

0
Updated: 5 days ago
‘গিন্নি’ কোন শব্দ?
Created: 1 week ago
A
তৎসম
B
অর্ধতৎসম
C
তদ্ভব
D
বিদেশী
বাংলা ভাষায় কিছু সংস্কৃত শব্দ কিঞ্চিৎ পরিবর্তিত আকারে ব্যবহৃত হয়। এগুলোকে বলে অর্ধ - তৎসম শব্দ। তৎসম মানে সংস্কৃত । আর অর্ধ - তৎসম মানে আধা সংস্কৃত। উদাহরণ: জ্যোছনা, ছেনাদ্দ, গিন্নী, বোষ্টম, কুচ্ছিত - এ শব্দগুলো যথাক্রমে সংস্কৃত জ্যোৎস্না, শ্রাদ্ধ, গৃহিণী, বৈষ্ণব, কুৎসিত শব্দ থেকে আগত।

0
Updated: 1 week ago