A
১৮২৯ সালে
B
১৮২৫ সালে
C
১৮৩৯ সালে
D
১৮৩১ সালে
উত্তরের বিবরণ
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮২০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈত্রিক পদবি ছিল 'বন্দ্যোপাধ্যায়' এবং পিতার নাম ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রকৃত নাম ছিল ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি স্বাক্ষর করার সময় 'ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা' নামও ব্যবহার করতেন।
১৮৩৯ সালে সংস্কৃত কলেজ তাঁকে ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধি প্রদান করে। তাঁর প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ ছিল বেতাল পঞ্চবিংশতি।
বিদ্যাসাগরের কয়েকটি বিখ্যাত সাহিত্যকর্মের মধ্যে রয়েছে শকুন্তলা, সীতার বনবাস এবং ভ্রান্তিবিলাস। তিনি শিক্ষামূলক গ্রন্থও রচনা করেছেন, যেমন আখ্যান মঞ্জুরী, বোধোদয়, বর্ণপরিচয় এবং কথামালা।
উৎস
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা এবং বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 23 hours ago
বাংলা গদ্যে প্রথম যতি বা বিরামচিহ্ন স্থাপন করেন কে
Created: 1 month ago
A
প্রমথ চৌধুরী
B
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
C
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
D
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
• ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর: - তিনি ছিলেন সংস্কৃত পন্ডিত, লেখক, শিক্ষাবিদ, সমাজসংস্কারক, জনহিতৈষী। - তিনি ১৮২০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। - ১৮৩৯ সালে সংস্কৃত কলেজ ঈশ্বরচন্দ্রকে 'বিদ্যাসাগর' উপাধি প্রদান করে। - তিনি বাংলা গদ্যের জনক হিসেবে খ্যাত। - তিনি বাংলা গদ্যে প্রথম যতি বা বিরামচিহ্ন স্থাপন করেন। - তাঁর প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ 'বেতাল পঞ্চবিংশতি'। - তাঁর রচিত ব্যাকরণগ্রন্থের নাম 'ব্যাকরণ কৌমুদী'। - তিনি ২৯ জুলাই, ১৮৯১ সালে মৃত্যুবরণ করেন। • তাঁর রচিত বিখ্যাত গদ্যগ্রন্থ: - শকুন্তলা, - সীতার বনবাস, - ভ্রান্তিবিলাস ইত্যাদি। • তাঁর রচিত মৌলিক রচনা: - অতি অল্প হইল, - আবার অতি অল্প হইল, - ব্রজবিলাস, - বিধবা বিবাহ ও যশোরের হিন্দু ধর্মরক্ষিণী সভা, - রত্ন পরীক্ষা। • তাঁর রচিত শিক্ষামূলক গ্রন্থ: - আখ্যান মঞ্জরী, - বোধোদয়, - বর্ণপরিচয়, - কথামালা ইত্যাদি। উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর এবং বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 1 month ago
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অনুবাদ গ্রন্থ 'শকুন্তলা' কোন কবির রচনা অবলম্বনে অনুবাদ করা হয়েছিল?
Created: 1 day ago
A
বাল্মীকি
B
কালিদাস
C
মার্শম্যান
D
মৈনাসত
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০–১৮৯১)
-
পূর্ণ নাম: ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
-
তিনি অনেক সময় “ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা” নামেও স্বাক্ষর করতেন।
-
সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অসাধারণ পাণ্ডিত্যের জন্য ১৮৩৯ সালে সংস্কৃত কলেজ তাঁকে “বিদ্যাসাগর” উপাধি প্রদান করে।
-
১৮৪১ সালের ২৯ ডিসেম্বর, মাত্র একুশ বছর বয়সে তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান পণ্ডিত হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।
-
তাঁর আত্মজীবনীমূলক অসমাপ্ত রচনা: ‘আত্মচরিত’।
অনুবাদ গ্রন্থসমূহ
-
ভ্রান্তিবিলাস – শেক্সপিয়রের Comedy of Errors অবলম্বনে।
-
বেতালপঞ্চবিংশতি – হিন্দি বৈতালপচ্চিসি এর বঙ্গানুবাদ।
-
শকুন্তলা – কালিদাসের অভিজ্ঞান শকুন্তলাম অনুসারে।
-
সীতার বনবাস – রামায়ণ অনুসারে।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা; উচ্চমাধ্যমিক সাহিত্যপাঠ; বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 day ago
অক্ষয়কুমার অবসর নিলে 'তত্ত্ববোধিনী' পত্রিকার সম্পাদক হন কে?
Created: 1 week ago
A
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
B
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
C
দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
D
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
✦ তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা
-
প্রকাশকাল: ১৬ আগস্ট, ১৮৪৩ খ্রিস্টাব্দে।
-
প্রতিষ্ঠাতা পৃষ্ঠপোষক: দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
-
প্রথম সম্পাদক: অক্ষয়কুমার দত্ত।
-
সম্পাদনা দায়িত্বকাল: অক্ষয়কুমার দত্ত ১৮৪৩ – ১৮৫৫ পর্যন্ত।
-
বৈশিষ্ট্য:
-
উদার, বিজ্ঞানমনস্ক ও দেশসচেতন পত্রিকা।
-
বাঙালি সমাজে জাগরণ ও আধুনিক চিন্তার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
-
পরবর্তী সম্পাদক: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
-
বিশেষ তথ্য: অক্ষয়কুমারের সম্পাদনা-কালকে পত্রিকার স্বর্ণযুগ বলা হয়।

0
Updated: 1 week ago